পাতা:অভিমানিনী.djvu/১৭৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ত্রয়োদশ পরিচ্ছেদ “আজিও তার সেই মন্ত্র, সেই তার উদার নয়ান ভূবিষ্যের পানে একদৃষ্টে চেয়ে আছে, সেথায় সে কি দৃশ্য মহান হেরিছে কে জানে ? অশরীর হে তাপস, শুধু তব তপোমূর্ত্তি ল’য়ে আসিয়াছ আজি, তবু তব পুরাতন সেই শক্তি আনিয়াছ ব’য়ে সেই তব কাজ।” . अदौअनाथ । প্রসন্নসলিলা জাতুবীর জলরাশি দক্ষিণেশ্বরের রাণী রাসমণিয়া মন্দিরের সম্মুখস্থ সোপানতলে লুটাইয়া পড়িতেছে। কোন সে শিল্পী ধানের সুষমায় আকার দিয়া এ মন্দিরগুলি নির্ম্মাণ করিয়াছে কে জানে ? নিভৃত পল্লীর প্রান্তদেশে কালনাদিনী ভাগীরথীর তটে রম্য উদ্যান রচনা করিয়া স্তরে স্তরে দ্বাদশটি শিবমন্দির স্থাপনা করিয়াছে। পশ্চাতে গগনচুম্বি রাধাকৃষ্ণ ও কালীর মন্দির। প্রশস্ত নাটমন্দির ও সুবিশাল প্রাঙ্গন একদিকে বিশালতায় যেমন বিস্ময় জাগাইয়া দেয়, অপরদিকে বিহঙ্গাকাকলী ও শীকরমিন্ধ সমীরবাহিত তরঙ্গের মুডু নাদ তেমনি শ্রবণ নয়ন রঞ্জন করিতে থাকে। পুণ্যব্রত ভারতের অধিবাসিগণ ধর্ম্মের তৱে সর্ব্বস্ব বিসর্জন দিয়া DDDDLDDB DBDBD D BuSBBDD BBDK DBBD BD S