পাতা:অভিমানিনী.djvu/৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সপ্তম পরিচ্ছেদ d বই খুলিয়া বসিত। ত্রিতলের সিঁড়িতে তাহার পিতার পদশব্দ পাইলেই উচ্চৈঃস্বরে জ্যামিতি বা ভূগোল বা অন্য কিছু একখানা বই আবৃত্তি করিতে থাকিত । পিতা নীচের তলে পৌছিলেই, বই ফেলিয়া নীরেন্দ্র द्धिठgल bविधा प्रांछेड ! রঘুনাথকে কলেজে যাইতে ঠাইত, কৃাজেই সকাল সকাল তাঙ্গার ভাত না হইলে চলিত না । গঙ্গাধর বাবু অনেক বেলায় 'আহার করিতেন। পাচক ও ভাল ভাল তরকারী এগারটার পূর্বে রন্ধনই করিত না । চাকরীদের একটা তরকারী বা ডাল মাত্র রঘুনাথ থাইতে পাইত । নীরোন্দ্রের জন্য একটু বিশেষ বন্দোবস্ত ছিল । দুখানা মাছ ভাজা বা দুধ সে পাইত কিন্তু রঘুনাথের অদৃষ্টে তাহা জুটিত না । গঙ্গাধর বাবু বড় হিসাবী লোক ছিলেন । সে হিসােব চক্র ভেদ করিয়া ভ্রাতার জন্য অধিক কিছু বন্দোবস্ত করিবার” ইচ্ছা থাকলে ও তাঙ্গা সুশীলাসুন্দরীর অসাধ্য হইয়া পড়িয়াছিল। আহারের ক্লেশ রঘুনাথ গ্রাহ করত না, কিন্তু মধ্যে মধ্যে যে সকল অপমানসূচক বাক্যবাণে তাঙ্গাকে জর্জরিত হইতে হাইত, তাহাতে সে অস্থির হইয়া পড়িত ৷ এক রবিবারের রাত্রিতে বিরাট ভোজের আয়োজন হইয়াছিল। গঙ্গাধর বাবু কয়েকজন বিশিষ্ট বন্ধুকে নিমন্ত্রণ করিয়াছিলেন । তেঁাহারা আহারে বসিলে পরিবেশনের অসুবিধা ঠাইতেছে দেখিয়া গঙ্গাধর বাবু রঘুনাথকে বলিলেন, “ওহে, ?’ মরািট জিনিষ দিয়ে দাও না। ভদ্রলোকেরা সব ব'সে রয়েছেন ।” রঘুনাথ দ্বিরুক্তি না করিয়া থালা হস্তে পরিবেশনে প্রবৃত্ত হইল। তাহাকে দেখিয়া একজন বলিলেন, "এটি আবার নূতন আমদানী দেখছি যে ” তাহারা ধনী, বেতনভোগী পাচক ভিন্ন অন্য কেহ যে পরিবেশন করিতে *ilपद्र, gन क्षाश्°ा९ ऊँाशाcाप्र छिप्न ना ।