পাতা:আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্র.djvu/৩৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

आफ्रां६ी अंकूझष्टका একটা মহা হৈ-চৈ পড়ে গেল। ইংলণ্ডের আর ফরাসীদেশের বৈজ্ঞানিক পণ্ডিতরা বাঙালী লেখকের খুব সুখ্যাতি করতে লাগলেন। বিজ্ঞান সম্বন্ধে ইংলণ্ডের শ্রেষ্ঠ কাগজ Nature বল্লেন-“এসিয়াটিক সোসাইটীর পত্রিকা ত কখনও রাসায়নিক গবেষণাগারে আন্দর পায় নি, কিন্তু এবারে বাঙালী রাসায়নিক প্রফুল্লচন্দ্র যে গবেষণার কথা বলেছেন তা সকলকার দৃষ্টি আকর্ষণ করবার যোগ্য।” ডাক্তার রায়ের নাম এই রকমে দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে পড়তে লাগল। তিনি জগতের শ্রেষ্ঠ বৈজ্ঞানিকদের মধ্যে এক জন হয়ে দাড়ালেন। তঁর নামেতে, ভঁর যশোতে ভারতমাতারও মুখ উজ্জ্বল হয়ে উঠল। ডাক্তার প্রফুল্লচন্দ্রের একটি গুণ এই যে, তিনি কখনও একলা সব গৌরব, সব যশ কিনতে চান নি, নামের জন্য পাগল হন নি। তাই গোড়া থেকেই তিনি নিজের পার্থে একদল ছাত্র তৈরি করেছেন। তিনি নিজে হাতে ধরে” সেই সব ছাত্রদের গবেষণার নিয়ম-পদ্ধতি শিখিয়ে দিয়েছেন, তঁরা তাঁর পায়ের তলায় বসে’ বিজ্ঞানের সব চেয়ে উচ্চ শিক্ষা পেয়েছেন, আর তঁরই কাছে সে বিদ্যা সফল করবার চেষ্টা করছেন। এই রকমে ক্রমে তার ছাত্রসংখ্যা বেড়ে যেতে 3RGt 更