পাতা:আত্মচরিত (সিগনেট প্রেস) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/১৯১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

DBtBB DBB DDBDS DD DBDBBDB BB DDB BBD D LYS DD DBDDBBSeBD S BDDDD DDBB DDuuB uDB S DBe BDDD BuuDuDB BDD রাজমহেন্দ্রী যাইব বলিয়া নিমন্ত্রশ লাইতে পারিলাম না। রামকৃফিয়া বস্তৃতা পাথলে উপস্থিত ছিলেন। তিনি যখন দেখিলেন, শহরের বড় বড় ইংরাজেরা আমাকে ঘেরিয়া ফেলিয়াছেন ও নিমন্ত্রণ করিতেছেন, তখন ভিড় একটা কমিলে আমার কাছে আসিয়া কানে কানে বলিলেন, “আমার একটা বাগানবাড়ি দিতেছি, সেখানে থাকিবেন চলন। এরা তো দেখা করিতে আসিবে, ভীম রাওর বাড়িতে কি দেখা হতে পারে ?” আমি যাইতেছি।” রাজমহেন্দ্রী। তৎপরদিন আমি বোটযোগে রাজমহেন্দীতে গেলাম, এবং সেখানে গিয়া বীরেশলিগুগমের প্রেমালিঙ্গন পাইয়া ও তাঁহার পত্নীর আতিথ্য লাভ করিয়া কৃতার্থ হইলাম। বীরেশলিগুগমের পত্নী একজন স্মরণীয় ব্যক্তি। একদিকে দঢ়চেতা তেজস্বিনী ও কতব্যপরায়ণা, অপর দিকে সদয়হীদয়া ও পরোপকারিণী। তাঁহার মতো দন্ত্রী পাইয়াছিলেন বলিয়াই বন্ধবের বীরেশলিঙ্গম নানা সামাজিক নির্যাতনের মধ্যে কাজ করিতে পারিয়াছিলেন। সেখানে খাব উৎসাহের সহিত কাজ আরম্পভ হইল। রাজমহেন্দ্রী হইতে আমি পনরায় মালদ্রাজে যাই। সেখানকার ভদ্রলোকেরা এক প্রকাশ্য সভাতে সমবেত হইয়া তাঁহাদের প্রীতির চিহ্নস্বরােপ আমাকে একটি ঘড়ি উপহার দিলেন। কোইল বাটর। এই বারেই আমি কোইম্পবাটর নগরে প্রথম ব্রাহমাধ্যম প্রচার করিতে যাই। সে সম্পবন্ধে কয়েকটি ঘটনা সন্মরণ আছে। মান্দাজ সমাজের সম্পাদক রওগনাথম মন্দালিয়ার মহাশয় ও আমি একত্রে গমন করি। কেইবাটর সমাজের সভ্যগণ পদনার সেন্টশন পর্যন্ত আগ বাড়াইয়া লইতে আসিয়াছিলেন। তাঁহারা রেল গাড়িতে আমাকে झाड आष्टिन, व्हेयाल अश्या काल आभाळ गाडि मनिया शिष्ठ আমি। সে কি রকম হবে ? আমি তো বহা কাল জাতি মেনে চলি নাই। তাঁহারা। তা বললে কি হবে ? তা না হলে এখানকার সব কাজ মাটি হবে। আমি। আমরা বস্তুত যা করি ও মানি তা মানষের জানাই ভালো। আমরা জেতের প্রশ্রয় দিতে পারব না। তাঁহারা। এ বাঙলাদেশ নয়। এখানে জাত যে না মানে সে খািলটান বলে পরিত্যন্ত হয়। এখানে অনেক খািলটান সম্প্রদায়ও জাত রেখে চলতে বাধ্য হয়েছেন। (বাস্তবিক তাই। পরে আমি পৈতাধারী খািন্টান দেখিয়াছি, এবং অনেক জাতমােনা খািমটানের সঙ্গে আলাপ পরিচয় হইয়াছে।) এইরূপ তক-বিতক করিতে করিতে আমরা কেইবাটরে গিয়া উপস্থিত হইলাম। গিয়া দেখি, তাঁহারা আমাদের জন্য একটি সর্বতন্ত্র বাড়ি রাখিয়াছেন। আহারের সময় এক ব্রাহমাণ পাচক আমাকে ডাকিয়া লইয়া গেল। খাইতে গিয়া দেখি, কেবল আমার আসন, আমার বন্ধ, রঙ্গনাথামের আসন নাই। জিজ্ঞাসা করাতে পাচক বলিল, “তিনি অন্যত্র খাইতেছেন।” কি করি, একাই খাইলাম। আহারের পর তিনি আসিলে শানিলাম, তাঁহাকে কোথায় একটা অন্ধকার গোয়াল ঘরে লইয়া খাওয়াইয়াছে; ՏԵԳ