পাতা:আত্মচরিত (২য় সংস্করণ) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২৫৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নগেন্দ্রবাবুর অর্থকষ্ট । RR { و ۹ - 8 ۹ باد চাইতে বড় বড় লিচু আসিয়া উপস্থিত। ব্রহ্মময়ী মেয়েদিগকে বলিলেন, ‘খাও, লিচু খাও।” ইহা লইয়া হাসােহাসি পড়িয়া গেল। : তাহার বাড়ীতে পদাৰ্পণ করিলেই তিনি তঁাহার আশ্রিতা মেয়েদের কাহার জন্য কি করা কীর্ত্তবা, আমার সঙ্গে সেই পরামর্শে প্রবৃত্ত হইতেন। অধিকাংশ দিন সন্ধ্যার সময় নিজের হাতে আমাকে কিছু না খাওয়াইয়া कृाछुटुङम ना । ব্রহ্মময়ীর ङ्ग् -এই ব্রহ্মময়ী ১৮৭৬ সালের নভেম্বর মাসে আমাদিগকে পরিত্যাগ করিয়া গেলেন। তঁহার মৃত্যুতে আমরা সকলেই, বিশেষতঃ আমি, মর্ম্মাহত হইলাম। তিনি যখন চলিয়া গেলেন, তঁার এই সকল সদাশয়তার , স্মৃতি আমার মনে জাগিতে লাগিল এবং আমাকে শোকার্ত করিতে লাগিল । তঁহার স্বৰ্গারোহণের পর আমরা একমাসকাল, প্রতিদিন সন্ধ্যার সময়, তাহার ভবনে মিলিত হইয়া তাহাকে স্মরণ করিয়া ব্রহ্মোপাসনা করিতে লাগিলাম। এই সময়ে আমি " উপাসনার অনুকূল । স্থানকগুলি শোক সূচক সঙ্গীত বাধিয়াছিলাম । তাহার অনেকগুলি সাধারণ ব্রাহ্মসমাজের ব্রহ্মসঙ্গীত পুস্তকে উদ্ধত হইয়াছে। ব্রহ্মময়ীর শ্রাদ্ধবাসরে দুর্গামোহন বাবু বাহিরের কাহাকেও নিমন্ত্রণ করেন নাই। আমাদের ন্যায় কয়েকজন অন্তরঙ্গ বন্ধু, যাহারা ব্রহ্মময়ীকে ভালবাসিতেন, - এবং তঁাহার পীড়ার মধ্যে দেখিতে আসিয়াছিলেন, তাহাদিগকেই লষ্টয়া উপাসনা করেন। কিন্তু উপাসনান্তে চক্ষু খুলিয়া দেখি, অনিমন্ত্রিত ইয়াণ্ড কেশবচন্দ্র সেন মহাশয় আসিয়া উপাসনাতে যোগ দিতেছেন। ব্রহ্মময়ীর প্রতি শ্রীতি ও শ্রদ্ধা প্রকাশ করা তাহার উদ্দেশ্য ছিল। " নগেন্দ্রবাবুর অর্থকষ্ট ।--আমার ভবানীপুরে বাসকালে আমার আঁদ্ধের বন্ধু নগেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায় মহাশয় বড় Mরিদ্র্যের মধ্যে পড়িয়া ।