পাতা:আরণ্যক - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৪১

चांद्रभंगाक $©ፃ আকাশে এক অদ্ভুত ধরণের নীল রং ছুটিয়াছে- তাহার মধ্যে এক-খণ্ড লঘুমেন্ধ অস্তদিগন্তের রঙে রঞ্জিত হইয়া বহির্বিশ্বের দিগন্তে কোন অজানা পৰ্বতশিখরেন্থ भऊ ८श्री श्रांझेंड्छ । সন্ধ্যার বিলম্ব নাই। দিগন্তহারা ফুলকিয়া বইহারের মধ্যে শিয়াল ডাকিয়া উঠিত-একে মেঘের অন্ধকার, তার উপর সন্ধ্যার অন্ধকার নামিতেছে-ঘোড়ার মুখ কাছারির দিকে ফিরাইতাম । কতবার এই ক্ষান্তবর্ষণ মেঘ-থমকানো সন্ধ্যার এই মুক্ত প্রাস্তরে সীমাহীনতার মধ্যে কোন দেবতার স্বপ্ন যেন দেখিয়াছি-এই মেঘ, এই সন্ধ্যা,এই বন, কোলাহলরত শিয়ালের দল, সরস্বতী হ্রদের জলজ পুষ্প, মধী, রাজু পাড়ে, ভানুমতী, মহালিখারূপের পাহাড়, সেই দরিদ্র গোড়-পরিবার, আকাশ, ব্যোম সবই তায় সুমহতী কল্পনায় একদিন ছিল বীজ রূপে নিহিত-ভঁরই আশীর্ব্বাদ আজিকাৱা এই নবনীলনীয়দমালার মতই সমুদয় বিশ্বকে অস্তিত্বের অমৃতধারায় সিক্ত করিতেছে ASiAgg BBSBDD DBB BBDLLDS DD DuODB BBBDDD DuD DBS BDBBDD DBBLLDL ষে বাণী মানুষকে সচেতন করিয়া তোলে। সে দেবতাকে ভয় করিবার কিছুই নাই--এই সুবিশাল ফুলকিয়া বইহারের চেয়েও, ঐ বিশাল মেঘভরা আকাশের চেয়েও সীমাহীন, অনন্ত তঁর প্রেম ও আশীর্ব্বাদ । ৰে ঘাত হীন, যে ৰািত ছোট, সেই বিরাট দেবতার অদৃশ্য প্রসাদ ও অনুকম্প তার উপর তত বেশী। আমার মনে যে দেবতার স্বপ্ন জাগিত, তিনি যে শুধু প্রবীণ বিচারক, স্থায় ও দণ্ডমুণ্ডের কর্ত্তা, বিজ্ঞ ও বহুদৰ্শী কিংবা অব্যয়, অক্ষয় প্রভৃতি দুরূহ দার্শনিকতার আবরণে আবৃতব্যাপার তাহানয়-নাঢ়া বইহারের কি আজিমাবাদের মুক্ত প্রান্তয়ে কত গোধূলিবেলায় রক্তমেঘন্তুপের, কত দিগন্তুহারা জনহীন জ্যোৎস্নালোকিত প্রান্তরের দিকে চাহিয়া মনে হইত। তিনিই প্রেম ও রোমান্স, কবিতা ও সৌন্দর্য্য, विछ ७ ॐायूकडा-ठिनि প্রাণীয়া ভালবাসেন, সুকুমার কলাবৃত্তদিয়া স্বাক্ট করেন, নিজেকে সম্পূর্ণরূপে বিলাইয়া দিয়া থাকেন নিঃশেষে প্রিয়জনের গ্রীতির জঙ্গআৰাৱ বিরাট বৈজ্ঞানিকের শক্তি ও দৃষ্টি দিয়া গ্রহ-নক্ষত্র-নীহারিকায় স্বষ্টি করেন।