পাতা:ঈশানী (প্রথম সংস্করণ) - জলধর সেন.pdf/৮৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

যাত্রার পূর্বদিন রাত্ৰিতে ছোট বেী লক্ষ্মীর শয্যাপার্থে আসিয়া বসিলেন। ছোট-বোয়ের বয়স এই একুশ বৎসর। লক্ষ্মীকে তিনি প্ৰাণের অধিক ভাল বাসিতেন। লক্ষ্মী তাহার কন্যাস্থানায়া * হইলেও বয়সের বিশেষ তারতম্য না থাকায়, দুইজনে সখীর ভাবে এতকাল কাটাইয়াছেন। ছোটবধু বেশ লেখাপড়া জানিতেন ; তাহার পিতা বিক্রমপুর অঞ্চলের একজন প্ৰধান অধ্যাপক । ছোট-বেী লক্ষ্মীর পাৰ্থে বসিয়া বলিলেন, “লক্ষ্মী, আমাদের ছেড়ে চললে মা ! এ জীবনে আর কি তোমাকে দেখতে পাব। তোমাদের ছেড়ে কি করে যে থাকবে, তাই ভাবছি, আর কান্না পাচ্ছে। এমন সৰ্ব্বনাশ কে করলে ? আমাদের এমন সুখের সংসারে কে এ আগুন জেলে দিলে ? আর কি কোন উপায় छिद्ध ना, भ-व्*ौ ।” লক্ষ্মী বলিল, “কাকীমা, সবই ত তুমি জান ; তোমার কাছে ত কিছুই গোপন করি নাই। বাবা কাক যা করতে চেয়েছিলেন, তাতে বাধা দিয়ে কি আমি অন্যায় কাজ করেছি কাকীমা ?” “না, তুমি কোন অন্যায় কাজ কর নাই। কিন্তু সব যে গেল। JDBD BSB DBK DLS DDBBLD DLDD S “এ ছাড়া আর পথ নেই। আমি অনেক ভেবেই এ পথ ধরেছি। শোন কাকীমা, মন খুলে কথা বলবার লোক আর আমি পাব না ; তুমিই আমার ব্যথা বােঝা কাকীমা, তােমাকেই ዓ¢