পাতা:কপালকুণ্ডলা বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/৮৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

1у“ о কপালকুণ্ডল । লু। “ আকাশে চন্দ্র সূর্য থাকিতে জল অধোগামী কেন ?” পে ? “ কেন ?” লু। “ ললাটলিখন ।” লুৎফ-উন্নিসা সকল কথা খুলিয়া বলিলেন না। পাষাণ মধ্যে: অগ্নি প্রবেশ করিয়াছিল। পাষাণ দ্রব হইতে ছিল। r ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ । চরণ তলে । কীয় মনঃ প্রাণ অামি সঁপিব তোমারে । ভুঞ্জ আসি রাজভোগ দাসীর অtলয়ে ॥ বীরাঙ্গম। কাব্য । ক্ষেত্রে বীজ রোপিত হইলে আপনিই অঙ্কুর হয় । যখন অস্তুর হয়, তখন কেহ জানিতে পারে না—কেহ দেখিতে পায় না । কিন্তু একবার বীজ রোপিত হইলে, রোপণকারী যথায় থাকুন না কেন, ক্রমে অঙ্কুর হইতে ৱক্ষ মস্তকেন্নিত করিতে থাকে। অদ্য রক্ষটা অঙ্গুলি পরিমেয় মাত্র, কেছ দেখিয়াও দেখিতে পায় না। ক্রমে ভিল তিল রদ্ধি । ক্রমে রক্ষটা অৰ্দ্ধহস্ত, একছত্ত, দুইছন্ত পরিমাণ ছইল ; যদি তাহাতে কাছারও স্বাৰ্থসিদ্ধির সম্ভাবন মা রছিল, তবে তথাপি কেহ দেখে না, দেখিয়াও দেখে না । দিন যায়, মাস যায়, বৎসর যায়, ক্রমে তাহার উপর চকু পড়ে। আর অমনোযোগের কথা নাই,-ক্রমে রক্ষ বড় ছয়, তাছার ছায়ায় অন্য বৃক্ষ নষ্ট করে,-চাহি কি, ক্ষেত্র অনন্যপাদপ হয় । লুৎফ-উন্নিসার প্রণয় এরূপ বাড়িয়াছিল । প্রথম এক দিন অকৃম্মাং প্রণয়ভাজনের সহিত সাক্ষাৎ হইল, তখন প্রণয় সঞ্চার