পাতা:গল্প-গ্রন্থাবলী (প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়) তৃতীয় খণ্ড.djvu/১১৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

s0● গল্প-গ্রন্থবাগী প্রভা বলিল, “তা হোক ৷” “তা হোক কি লা? বিয়ের পর তেকুত্তির পোয়াতে না পোয়ুতেই ষে বিধবা হৰি ।” टाछा दाँजब्ण, “छाहे शील आशाग्न कत्राटल एाटक श्रा, उाव एव । जना काब्रेक कब्ज করার চেয়ে, আমি তার বিধবা হয়ে থাকবো সেও আমার ভাল।” “সে কি ? এমন সন্টিছাড়া কথা ত কখনও শনিও নি বাছা।” প্রভা বলিল, “বিধবা হওয়াই যদি আমার অদটে থাকে মা, তবে যেখানেই তোমরা আমায় বিয়ে দাও না কেন, আদষ্ট কি খন্ডাবে ?” মা বলিলেন, “তা নয় বটে। তবে কেউ দশ বছর কেউ বিশ বছর সধবা থেকে, ছেলেপিলের মা হয়ে সংসার-ধাম করে বিধবা হয়, তুই যে সদ্য সদাই হবি।” “হই হব মা। তুমি যদি ওর সঙ্গে আমার বিয়ে না দাও তা হলে এ প্রাণ আমি রাখবো না ।” মা বলিলেন, “কার কপালে কি আছে তা কেউ বলতে পারে না। ও ছেলে যদি লাঁচেও, তা হলে বিয়ে দিতে কবিরাজ মানা করেছে, শনিসনি ?” প্রভা বলিল, “জানি, সবই আমি শুনেছি, বুঝেছিও—তিনি ত বলেন নি যে বিয়ের মন্ত্র পড়লেই তার মৃত্যু হবে।" মা বলিলেন, “তা নয় বটে। তা হলে, জীবনে তোর ছেলেপলে আর হবে না।” প্রভা বলিল, “তা, না হোক।” . মিল হে ৰ ল নাম বােল ‘ज्ञाछहा कड"ी कि वरजन দেখি ।” প্রভা বলিল, “বলাবলি নয় মা। আমি আজ থেকে উপবাস সরে করলাম। একদিন —দদিন—তিনদিন-উপবাসেও মানুষ মরে না। বেশী দিন হলে মরে। মা, তুমি সতীলক্ষী—তোমার পা ছয়ে আমি এই প্রতিজ্ঞা করলাম, ওর সঙ্গে বিয়ে হবার দিন ভোরবেলা আইবড় ভাত খাব—তার আগে আমি জল-গ্ৰহণ করবো না।”—বলিযা প্রভা হাঁট ६ाक्लिक्का छननौन्न •ामयुगल श्रृष्ण' कीव्रल। সারদাসুন্দরী, স্বামীকে গিয়া সকল কথা বলিলেন। হরবিলাস মেয়েকে ডাকিয়া অনেক বঝাইলেন, কিন্তু কৃতকাষ" হইলেন না। অবশেষে ৰলিলেন, “আচ্ছা, নীল ভাল হয়ে উঠকে। ওরই সঙ্গে বিয়ে দিয়ে দেবো—তুই এখন छङ्गळल क्षा ।” প্রভা পিতার পা ধরিয়া বলিল, “আমার প্রতিজ্ঞা ভঙ্গ করাবেন না বাবা।” হরবিলাস অবশেষে হতাশ হইয়া চট্টোপাধ্যায়ের সহিত সাক্ষাৎ করিয়া সকল কথা তাঁহাকে বলিলেন। শনিয়া চট্টোপাধ্যায় মহা বিস্ময়ে কিয়ৎক্ষণ অবাক হইয়া রহিলেন। শেষে বলিলেন, “এ যে প্রায় সত্যযুগের কথার মত শোনাচ্ছে হে ! কে এরা? আর झट्रब्द्वाङ्ग ज्याश्नी श्रृी नादि ?” হরবিলাস বলিলেন, “ঈশ্বর জানেন ?” বৈশাখ মাস ভরাই প্রায় বিবাহের দিন ছিল, পরদিন বেশ প্রশস্তই ছিল। সমারোহে নয়,—চোখের জলের মধ্যে বিবাহ ক্লিয়া সম্পন্ন হইয়া গেল । বিবাহের পর, বাশুড়ী সজল-নেগ্রে মস্তকে ধান দাবা সহযোগে আশীব্বাদ করিবার সময় শধ্যে এইমাত্র বলিলেন, “সাবিত্রী যেমন যমের মুখ থেকে তাঁর স্বামীকে কেড়ে নিয়ে এসেছিলেন, তুমিও যেন তাই করতে পার মা।” * পৰম আশ্চয্যের বিষয় এই যে, বিবাহের পর হইতে নীলমাধব একটু একটা করিয়া আরোগ্যলাভ করিতে লাগিল। মাসখানেক মধ্যেই সে বেশ চাঙ্গা হইয়া উঠিল। BBBD DBB DDDD DDDS DBDD DBBD DBBD DBBB BB DDD