পাতা:গল্প-গ্রন্থাবলী (প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়) তৃতীয় খণ্ড.djvu/৩০৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఇసిట్ర গল্প-গ্রন্থাবলী ইন্দবাব হাসিয়া বলিলেন, “কি ভাগিাস আমি বি-এ পাস করিনি! তা হলে ফলশয্যের রাত থেকে আজ পর্যন্ত তুমি আমার সঙ্গে কথাই কইতে না বল ?” भटनाग्नभा लज्छिऊ-शनि शनिझा वाढनव्न, “कि ट्य वव्न छूभि, उान्न ठिक हनई । छूभि श्रान्न ও সমান ?” sts দই দিন পরে শরৎ আসিয়া, স্নান করিয়া মনোরমার পাকশালায় প্রবেশ করিল। তাহার কথাবাত্তা, চালচলন অত্যন্ত বিনীত ও ভদ্র। মনোরমাকে গোড়াতেই সে মাতৃসবোধন করায়, তাহার সম্বন্ধে সকোচের ভাব মনোরমার মন হইতে অনেকটা দর হইল। তথাপি মনোরমা মোক্ষদাকে বলিল, “যাও না ভাই, কি কি রাঁধতে হবে, বামনঠাকুরকে বলে দাও গে না।” : মোক্ষদা জিভ কাটিয়া বলিল, “না দিদি, আমি পারবো না ওর সঙ্গে কথা কইতে। তুমি গিন্না-বান্নি মানুষ, তুমি যাও।” অবশেষে মনোরমা গিয়া বামন-ঠাকুরকে রান্নার বিষয় বলিল। আরও বলিল, “আমার ཧྥུ །ཝང་། ཛ”n ༧ག0a ཀ་། ཨར་ཟ། ཐོན་སྔ་ལ། མཛའ། বাব খেতে বসবেন সাড়ে এগারো יין বামন-ঠাকুর বলিল, “তা হলে মা, বড়বাবরে ভাত ক'টা আগে চড়িয়ে দেবো এখন, কত্তাবাবরে আর অন্য সবাইকের ভাত শেষে রাঁধবো।” মাঝে মাঝে মনোরমা গিয়া আধঘোমটা দিয়া রান্নাঘরের বারের কাছে দাঁড়াইল, দেখিল, বামন-ঠাকুরের কায্যে কোনওরূপ ভুল হইতেছে না। বামন-ঠাকুর দই তিনবার শয়ন-ঘরের নিকট আসিয়া ঘড়ি দেখিয়া গেল। নগেনকে যথাসময়েই সে ভাত দিল, যদিও সব রান্না তখনও তাহার হয় নাই । ইন্দবাব আপিস হইতে ফিরিয়া, স্নান করিতে যাইবার সময় রান্না-ঘরের নিকট দাঁড়াইয়া, সকৌতুকে একবার বি-এ পাস বামন-ঠাকুরের কায্যকলাপ দেখিতে লাগিলেন। বলিলেন, “কি হে শরৎবাব রান্নার তোমার কত দরে ?” শরৎ বলিল, “আজ্ঞে, আমায় আর বাব বলে লৎজা দেন কেন ? আর সব রান্নাই আমার হয়ে গেছে, ভাতটা চড়িয়েছি, আপনি স্নান করন, ততক্ষণ ভাতও হয়ে যাবে।” খাইতে বসিয়া, অর্ধেক খাওয়া হইলে ইন্দবাব সন্ত্রীকে জিজ্ঞাসা করিলেন, “এ সব কি বামন-ঠাকুর নিজে নিজেই রোধেছে ? তুমিই বোধ হয় দেখিয়ে শুনিয়ে দিয়েছ ওকে ?” भटनान्त्रञा दीब्नल, “आर्यान्न किछे टर्नाथच्न झर्देर्शन ।” “তবে মোক্ষদা দেখিয়ে দিয়েছে বোধ হয় ।” o “ও ত রান্না-ঘরের রিসীমানায় যায়নি। কেন, বামনঠাকুর রে’ধেছে কেমন ?” “বেশ রোধেছে গো !”—বলিয়া ইন্দবোব শরৎকে ডাকাইলেন। শরৎ আসিয়া অনতিদরে বিনীতভাবে দাঁড়াইয়া বলিল, “আর কি এনে দেবো ?” ইন্দবাব বলিলেন, “আর কিছল এনে দিতে হবে না। কিন্তু শরৎ, ঠিক করে বল দিকিনি, সত্যিই কি তুমি বি-এ পাস ?” শরৎ কিছল উত্তর করিল না, শধ্যে একটা হাসিল। ইন্দনবাব আবার বলিলেন, “তুমি বলেছিলে মোটামটি এক রকম রাঁধতে তুমি জান। এ ত মোটামুটি রকম নয়, এক্সপাট হাতের রান্না! এ তুমি শিখলে কি করে ?"