সারি শুআ পঙ্খি জখন সত্য করিল।
কান্দি কাটি পঙ্খির বান্দন খলাস করিয়া দিল॥[১][২]
দুধ কলা খোআইলে পঙ্খিক সন্তোস করিয়া।১৬০৫
ভোগ নাড়ু তিয়াস নাড়ু দিলে বাহাত বান্দিয়া॥
জদি তোমার পিতার লাগ্য পাএন আরো খুঁজিয়া।
তিন বাপতে জল পান খান ভাঙ্গতে বসিয়া॥
জননির আগ্গা নিয়া পঙ্খি উড়ান কারাইল।[৩]
মাটিতে পড়িয়া পঙ্খি পাকাএ মারলে সাত।১৬১০
এক্কে ব্যালাএ উড়ি গ্যাল এক ঠেঙ্গিয়ার দ্যাশ॥
এক ঠেঙ্গিয়ার দ্যাশের কথা কহন না জায়।
এক ঠ্যাংএ রান্ধে বাড়ে এক ঠ্যাংএ খায়।[৪]
তাজিবা তুরুকি ঘোড়া লাগ্য নাহি পায়॥[৫]
- ↑ পাঠান্তর—
ঠোঁট দিয়া পিঞ্জিরার পাতি ফ্যালা’লে কাটিয়া।
মন্দিরের উপর রানির পইল উড়াও দিয়া॥চালর খেড় নিচিয়া কন্যার বাজুত পড়ে।
কেনে কেনে মাও রোদন কর নাট মন্দির ঘরে॥
কন্যা বলে শুন বাছা পক্ষি সকল।
বার বৎসর গেল তোর বাবা রাওদা করিয়া।
তের বৎসর ভার পাইল না আইল ফিরিয়া॥ - ↑ পাঠান্তরে পাই—
সত্যের পসা দিছে রাজা হস্তে করিয়া।
বার বছর থেলিলাম পসা সোআমির নাম লইয়া॥ - ↑ গ্রীয়ার্সন সাহেবের সংগৃহীত পাঠে—
জননীর চরনত পাথী পরনাম করিল।
দক্ষিন পাটনে পাথী উড়াও দিয়া গেল॥ - ↑ পাঠান্তর—একে ঠ্যাংএ খায় ওরা একে ঠ্যাংএ জায়॥
- ↑ পাঠান্তর—তেজি ঘোড়ার আগত দৌড়ায়॥