ఫి & ২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৩৮ હૈં কল্যাণীয়েযু v ভারতের পুরাপ্রাচীন ঐতিহাসিক ভগ্নশেষের যে বিবরণ তোমার চিঠিতে লিখেছ পড়ে ভালো লাগল। এই মনে হোলো যে, মানুষ যে একদিন বেঁচে ছিল, তার সহজ জীবনযাত্রার প্রতিদিনের সঙ্গে আপনার চারি দিককে নানারকম করে মানিয়ে নিয়ে তাতে আপন নানারকম স্বাক্ষর দিয়েছিল এইটে যখন দূরকালের ভিতর দিয়ে অনুভব করা যায় তখন আনন্দ হয়। আমাদের চলতি কালকেই অতীতকালের মধ্যে নতুন করে আবিষ্কার করি, বেঁচে থাকার মূল্য অন্যযুগের কাছ থেকে যাচাই করে নিই। তখনকার একখানা ভাঙা কলসের মধ্যে জীবনযাত্রীর সঙ্গে সেকালের ভালবাসার স্বাদ পাইY চীনে কবিদের বাণীতে মানবজীবনের এই প্রতিদিনের পথচলা রাস্তায় প্রত্যক্ষ পদবিক্ষেপ যেমন সহজভাবে দেখতে পাওয়া যায় এমন আর কোনো দেশের কবিতায় দেখি নি। কোনো একটা বড়ে উপদ্রবে মনের দর্পণ যখন বেঁকে চুরে গেছে তখন তাতে সংসারের যে প্রতিবিম্ব ত্যাড়াবাকা হয়ে পড়ে তাতে চিরকালের মানুষের সহজ ছবি পাইনে, সবকিছুর সঙ্গে একটা ব্যঙ্গ মিশে থাকে— সেটা হয়তো সেই সময়কার ঐতিহাসিক মেজাজের একটা তীব্র পরিচয় দেয় কিন্তু সেটা সবসময়কার নয়। যথার্থ সবসময়কার বলে কিছু আছে কিনা সন্দেহ করতে পার। ૨છે છે
পাতা:চিঠিপত্র (একাদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২২৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
![](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/e/ed/%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A0%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0_%28%E0%A6%8F%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%B6_%E0%A6%96%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%29-%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A5_%E0%A6%A0%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B0.pdf/page227-1024px-%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A0%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0_%28%E0%A6%8F%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%B6_%E0%A6%96%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%29-%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A5_%E0%A6%A0%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B0.pdf.jpg)