হে ভ্রমরা বসন্তের সুসংবাদ দেহ।
ছাড়্যে নিদাঘের কথা ক্ষণ ধৈর্য্য বহ॥
২৭। যেপর্য্যন্ত বিশ্বাসিত ও তথ্যরূপে অবজ্ঞাত না হয় তাবৎ কাহারও অপরাধ রাজ সন্নিধানে নিবেদন করিও না নচেৎ তুমি স্বয়ং আপন বধের উপায় করিবা।
লভ্য যবে দেখ তুমি পক্ষে আপনার।
তখন করিও তাহা বাক্যেতে প্রচার॥
২৮। যে কেহ কোন অহঙ্কারি ব্যক্তিকে উপদেশ করে সে স্বয়ং উপদেশকারকের প্রার্থিত হয়।
২৯। শত্রুর প্রবঞ্চনাতে মুগ্ধ হইওনা এবং তাহ। কর্ত্তৃক উক্ত প্রতিষ্ঠা বাক্য সকল শ্রবণে অহঙ্কার করিওনা কেননা তাহা ষড়যন্ত্রের জাল ও তোমার আপদের নিদর্শন। বুদ্ধি হীন ব্যক্তিকে প্রতিষ্ঠা দ্বারা ভুলান যায়।
বঞ্চকের সুপ্রতিষ্ঠা সকল না শুনিবে। আছে তার স্বীয়লভ্য অবশ্য জানিবে॥ যে দিনে তাহার লভ্য নাহিক পাইবে। শত২ দোষ তব সর্ব্বত্রে কহিবে॥
৩০। যে পর্য্যন্ত কেহ কথকের দোষানুসন্ধান না করে তাবৎ তাহার কথার শোধন হয় না।
নিজ মনে২ তথা মূর্খ প্রশংসার।
নাহি কর অভিমান স্বীয় শুভাচার॥