". নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী । অবরিল ভৰ্ম্মে । যুবা অরিম্ভিল পুনঃ– *ক্রযান্বয়ে দম্যদ্বয়, আক্রমি, আমারে, করিয়াছে প্রাণপণ অস্ত্র-ব্যবসায়ী তারা, নহে শ্লথ-কর অস্ত্র সঞ্চালনে । কিন্তু ভগবান ক্ষুদ্র ষষ্টতে আমার কি শক্তি ষে প্রদানিলা বলিতে না পারি ৫ श्रटेध इङ्गेश झझे उँौक़ उद्रदात्र গিয়াছে উড়িয়া । অঙ্গে রহিয়াছে মম ৰুেবল কটাক্ষ মাত্র”—দেখিলা বিস্ময়ে বামা, অসি-জিহবা-ক্ষত তাপম-শরীর। • “অস্ত্রধারী দ্বয়, পড়ে আছে বনপথে— অৰ্দ্ধমৃত । উদাসীন আমি,—জীবহিংসা পরম অধৰ্ম্ম মম,—রেখেছি জীবন। কিন্তু ইহ জন্মে অস্ত্র ধরিবে না আর । আসিতে আসিতে ভদ্রে এই বনপথে, ওই তরুতলে শেষে পাইকু পাপিষ্ঠ মোহন্তে, তুলিল অসি কাটিতে আমারে ভীরু । একাঘাতে অসি, পশ্চাতে তাহার ছরাচার, গেছে ওই পৰ্ব্বত-গহবরে । ছিল এক সহচর—কৌতুক মূৰ্বতি, , অৰ্দ্ধ-পগু, অৰ্দ্ধ-নর –গেছে পলাইয়া । “ভগবন । হায়, আমি অবোধ অবলা” কৃতজ্ঞতা-আর্দ্র চিত্তে সজল নয়নে, করষোড়ে, দীন নেত্ৰে, চাহিয়া জীবন— । জীবন অধিক নারী-সতীৰ্ত্ত-রক্ষকে, উত্ত্বরিলা—“হায়, আমি অবোধ অবলা
পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (প্রথম খণ্ড).djvu/৭১৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
![](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/c/c4/%E0%A6%A8%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%A8%E0%A6%9A%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0_%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%B2%E0%A7%80_%28%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A5%E0%A6%AE_%E0%A6%96%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%29.djvu/page719-1024px-%E0%A6%A8%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%A8%E0%A6%9A%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0_%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%B2%E0%A7%80_%28%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A5%E0%A6%AE_%E0%A6%96%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%29.djvu.jpg)