পাতা:ফাল্গুনী - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

es ফাল্গুনী বাতাস ছুটিছে বনময় রে, ফুলের না জানে পরিচয় রে । তাই বুঝি বারে বারে কুঞ্জের দ্বারে দ্বারে শুধায়ে ফিরিছে জনে জনে । ফাগুন লেগেছে বনে বনে ॥ ফাগুনের গুণ আছেরে, ভাই, গুণ আছে ! বুঝলি কি করে’ ? নইলে আমাদের এই দাদাকে বাইরে টেনে আনে কিসের জোরে ? তাই ত—দাদা আমাদের চৌপদীছন্দের বোঝাই নেীকো—ফাগুনের গুণে বাধা পড়ে কাগজ কলমের উল্টো মুখে উজিয়ে চলেছে। চন্দ্ৰহাস । ওরে ফাগুনের গুণ নয়রে ! আমি চন্দ্রহাস, দাদার তুলট কাগজের হলদে পাতাগুলো পিয়াল বনের সবুজ পাতার মধ্যে লুকিয়ে রেখেছি ; দাদা খুজতে বের হয়েছে। তুলট কাগজগুলো গেছে আপদ গেছে কিন্তু দাদার শাদা চাদরটা ত কেড়ে নিতে হচ্চে। চন্দ্রহাস। তাই ত, আজ পৃথিবীর ধুলোমাটি পর্য্যন্ত