পাতা:বঙ্গীয় সাহিত্য-সন্মিলন - হরপ্রসাদ শাস্ত্রী.pdf/৩০

[ $ኩ” ] ফাহিয়ান তমলুক হইতেই গিয়াছিলেন, একথা সকলেই জানেন। অনেক প্রাচীন গ্রন্থেও তমলুকের নাম পাওয়া যায়। তমলুকের সংস্কৃত নাম তাম্রলিপ্তি। তাম্রলিপ্তি শব্দের অর্থ কি, সংস্কৃত হইতে তাহা বুঝা যায় না । সংস্কৃতে তাম্রলিপ্তির মানে তামায় লেপা। কিন্তু তমলুকের নিকট কোথাও তামার খনি নাই। তমলুক হইতেই যে তামা রপ্তানী হইত। তাহার কোন নিদর্শন পাওয়া BB DOS DBD KB DBDD DDD DD LD DBBD D DB BB DDD gD sBD Y DDDBD D gBuBDB SDBKS DS DDB S BBDD sszS SDBS S DD S DBBBD SDBDDDS S BDBYS DD gDBDBDB LLLLLLLLt D S DBBBuDDS BBS DBD D KYB S L LDDDD জাতির মিশ্রণে উৎপন্ন হুইয়াছে। আর্যগণ এখানে অতি অল্প দিনই আসিয়াছেন। এই কথায় অনেকেই অত্যন্ত বিরক্ত হইবেন, সন্দেহ নাই । কারণ বাঙ্গালীর কয়েক শত বৎসর ধরিয়া যেরূপ শিক্ষা পাইয়াছে, তাহাতে আপনাদিগকে অৰ্য্যজাতির বংশ বলিয়া গৌরব করে এবং আৰ্য্যদিগের গৌরবে আপনাদিগকে গৌরবান্বিত মনে করে। সেদিক হইতে দেখিতে গেলে ত দেখা যায় যে, আৰ্য্যগণ আবৰ্ত্তে আবৰ্ত্তে সরস্বতী তীর হইতে সমুদ্রের উপকুল পৰ্য্যন্ত আসিয়া উপস্থিত হইয়াছিলেন। যেমন নিৰান্তনিষ্কম্প পুষ্করিণীর জলের এক কোণে একটি ঢ়িল ফেলিয়া দিলে চারিদিকে আবর্ত হইতে থাকে ; প্রথম আবৰ্ত্ত যত উচু হয়, পরেরটি তাহা অপেক্ষা নীচু, তাহার পরেরটি তাহা অপেক্ষা নীচু; আর কোণে উপস্থিত হইৰার সময় সে আবৰ্ত্ত অতি অল্পই দেখা যায়। সেইরূপ আৰ্য-আবৰ্ত্ত সমুদ্রের উপকুল ৰঙ্গদেশে অতি অল্পই KYD DBBDBD DOO DSB DS OBB L DBBOBDB BDLD0D EK যায় যে, বাঙ্গালা দেশে আসিলে প্ৰায়শ্চিত্ত করিতে হয়। সেকালে শ্ৰাদ্ধ করিতে বসিলে সর্বাপেক্ষা বেদজ্ঞ ব্ৰাহ্মণকে পাত্রার খাওয়াইতে হইত ; অর্থাৎ তিনি যেন শ্ৰাদ্ধকারীর পিতৃপুরুষগণের স্থান গ্ৰহণ করিয়াছেন এবং পিতৃপুরুষগণকে BB DKYY KLDLYLL LzS DBLLSDD DBD gBBLD S sg LLL অনেক দেশে জীবন্ত ব্ৰাহ্মণ দিয়াই শ্ৰাদ্ধ করে। ভারতের পূর্বাঞ্চলে ঐ কাৰ্য্য দৰ্ত্তময় ব্ৰাহ্মণের করিতে হয়। অর্থাৎ এক গোছা কুশ লইয়া তাহাকে মানুষের LBDDB BiBuu LD DYS S DDBB DEE DBD DBDDY D BBuBDB KY এবং পিতৃপুরুষের উদ্দেশে প্রদত্ত সকল জিনিৰ ভঁাহাকে প্ৰদান করিতে হয়। বলা বাহুল্য বাজালাদেশে ৰন্ধককাল পূর্ব কিইতেই দৰ্তময় ব্ৰাহ্মণে শ্ৰাদ্ধা করিতে