as šts DBDDD BB BBSDSSS DD DDD BBDBDS DBK YuS BDBuY DY বলিয়া বোধ হইত না । “কিঞ্চিলিক, ‘কিঞ্চলুক,” বা ‘মহীলতা’ অনেকের কাণে শুনিতেও ভাল লাগিবে। সন্দেহ নাই । কিন্তু আমার কাণে চির পরিচিত কেঁচো নামটাই ভাল শুনায় ; অন্য কোন নামে ইহাকে ডাকিতে কেমন যেন বাধ বাধ ঠেকে, লিখিতে কলম সরে না । পাঠক বািলতে পারেন, আমার রুচির দোষ। বলেন, বলুন। বাল্যকালাবধি যে নামটী শুনিয়া আসিয়াছি, ব্যবহার করিয়াছি, তাহা আমার বড় প্রিয়, ছাড়িতে মায়া হয়। কেঁচোকে যে একটী বড় নাম দিয়া ডাকিলেই তাহার গৌরব বাস্তবিক বাড়িবে, আমার এরূপ বিশ্বাসও নয় । তাহার কাৰ্য্য মহত্বই তাহার গৌরব। নামে কি করে ? আমরা মাছ ধরিবার জন্য কত কেঁচো খড়িয়া তুলি, টুকরা টুকরা করিয়া বড়শীতে বিধি। কেঁচো মাছের উৎকৃষ্ট টোপ । গৰ্ব্বিত মানুষ মনে করে, “পরমেশ্বর আমাদের আহারের জন্য জলে মাছ সৃষ্ট করিয়াছেন ; তাহাকে ধরিবায় জন্য ভূমিতে কেঁচো দিয়াছেন; আহা কি অপূৰ্ব্ব কৌশল !” মাছ ধরা ব্যতীত প্ৰকৃতির রাজ্যে কেঁচোর অন্য কোন কাজ আছে কি না, ক জন তাহার অনুসন্ধান করে ? তাহার প্রাণ আছে সে টুক বুঝিতে পারি, কারণ তাহাকে তুলিবার সমর, হিলবিলু করিরা নড়ে। কিন্তু কেঁচাে নিকৃষ্ট প্রাণী ; অনেকে তাহাকে ছুইতে ঘুণ বোধ করেন ; সে কি বড় কাজ করিতে KBB DDDBS BDBB BDD DD rD 0S DDD DDDDB আমরা কি শিখিবি ?
পাতা:বিবিধ প্রবন্ধ.djvu/৬৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
![](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/5/5d/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A7_%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7.djvu/page67-1024px-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A7_%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7.djvu.jpg)