পাতা:বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় অপ্রকাশিত দিনলিপি.pdf/২২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শীত নেই। রোদ চড়েচে । বলয়ামাসায়ের থেকে নেয়ে আসবার সময় দুর থেকে পাহাড়টা সেই কি একটা গাছের ভঙ্গি, কি চমৎকার দেখায় ৷ এইসময় ইছামতীতে আমাদের দেশের ঘাটে ও কুচঘাটায় ঝোপের ধারে ফণিকাক। নাইতে নেমেচে-কামারপায় বৌয়েরা নাইচে । বহেড়াতলায় বসে লিMচি। সামনের পাহাড়ে আগুন দিয়েচে । heat LLL DBBLD SS KBBB BB DDD DDD S সন্ধ্যার আগে পাহাড়টার পেছনে শালবনে বেড়াতে গিয়ে শিলাখণ্ডে বসে রইলুম। সূৰ্য্যান্তের রাঙা আভা কতকক্ষণ রৈল। আকাশভরা অন্ত দিগন্তের আভা পাহাড়ের বিশাল ঢালুর কেঁদ গাছ, ভোল্লা গাছ, শাল গাছ, খেজুর ঝোপে পড়েচে । আজ রবিবার। গোপালনগরের হাট-দারিঘাটার পুল দিয়ে লোক ফিরচে হাটে। যেখানে আমের বউলের গন্ধে বাতাস মাতিয়েচে এই বসন্তে । সত্যি, স্মৃতিতে মাধুৰ্য্যে বারাকপুর যেন ভরা-ওর মত স্থান আর আমার কাছে কৈ ? এখানকার এই ডুংরি, টিলা, শালবন, পাহাড়ের মাথায় দাবানল জ্বলাএও যেমন অপূর্ব - সেও অন্যদিক থেকে তেমনি মহিমময় ৷ সন্ধ্যার পাবে ডাক্তারের সঙ্গে কতক্ষণ গল্প করলুম। কলসী বাংলায় দারোয়ান আলো হাতে ওদের বেীকে ডাকতে গেল । ১২ই ফেব্রুয়ারি, ১৯৩৪ । ২৯শে মাঘ, ১৩৪০ । সোমবার বৈকালে হাটে গেলুম ও কেঁদ ফল, কুল, পেয়ারা কিনে নিয়ে চলে গেলুম। রেলের বঁাধের ধারে । চমৎকার সূৰ্য্যাস্ত হোল সুবর্ণরেখার ওপারে। তারপরে চৌধুরীবাবুদের কাছে বস্লুম। বিশ্বনাথবাবু, চৌধুরীবাবু, হেডমাস্টার ওরা সবাই এসে বসেচে। কুলীদের মাইনে নিয়ে কি একটা গোলমাল বেধেচে খুব স্টেশনে । রাত্রে খুব হাওয়া ও ঝড় । মেঘাবৃত আকাশ । ১৩ই ফেব্রুয়ারি, ১৯৩৪ । ১লা ফাস্তুন, ১৩৪০ । মঙ্গলবার সকালে সুবর্ণরেখার ধারে বেড়াতে গিয়ে একটা উঁচু পাড়ের ওপর বসলুম BB iL LBDu S DEB KBD KD DYBDB u DLB BB S DDDBD DDDS রাখা মাইনে চলুন জঙ্গলের মধ্য দিয়ে পথ আছে। আমি তো এতদিন ধোতুম পা (z C7 দুপুরে বসে লিখলুম। তারপরে পোস্ট আপিসে ইউনিভাসিটর পত্র কিনতে গেলাম। উদয় মুকুটী এখানকার এক সন্ত্রান্ত ব্ৰাহ্মণ। খুব ধানজমি আছে । নন্দীবাবুর ম্যানেজার । তঁার ভাগ নে সঙ্গে সঙ্গে এল। খুব কড়া রোদ । মজলিয়া গ্রামের মাঝটায় বড় বড় বিচালীর বাড়ী-রাস্তায় লাল ধুলো। ওর Se e