পাতা:বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় অপ্রকাশিত দিনলিপি.pdf/৩২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রইলুম। বায় হয়ে পাটুকিটার জঙ্গলের পথে ঘুরে এলুম। এক জায়গায় একটা” ঘন বন, একটা ছোট পাহাড়ী নদী- সেখানে বাঘ থাকৃতে পারে ভয় হোল । পাহাড়োয় saddle দিয়ে যখন আচ্চি। ঝামািঝম করে বৃষ্টি এল-হাজার বনস্পতির BBLDD KDD DD BiBSguuD DDB DDBDBBDB BDLSSKYSSi DD DBDBS মেঘমালার শৈলশ্রেণী নীল-ঐালা মেঘ। থমকানো কালো মেঘময় বিকেল । zVijf was Kf7fs gCS 5 C २४३ अल्झेवन, २०७a । २०rथ वांदेिन, २०१० । भथ जवान BBBDB DBDDDS BBDBBDBS BBDi TBDBDuDJSiBBB S DD DDD DBDDBDD বেড়াতে গেলুম। কথা হোল পিকৃনিকু হবে একদিন। সুরেন বাবুর স্ত্রী এক BDDDB BBD DDBBuSYS iDB D DD DB BB BDBBB DDDDBttS এসে নাইতে গেলুম। আমরা যখন জলে নেমেচি পট্টনায়কও সাহেব যাচ্চে। ডাক্তারের সঙ্গে নীলঝর্ণার কাছে দেখা-বল্লেন বেরুবো। আতা। কিনতে গেলুম। সন্ধ্যায় সময় নীরদবাবু ও আমি মহুয়াতলার ঘাটে বেড়াতে গেলাম। পাণ্ডুর টাদের জ্যোৎস্না-তারপর সারারাত ধরে জ্যোৎস্নার কি ইন্দ্ৰজালি ! পাহাড়ের মাথায় টাঙ্গ কিরণ দিচ্চে - মনে হোল এ ভগবানের conception সম্পূর্ণ অপরিচিত । ভগবান কেবলমাত্র সব পরিবর্তন করে দিয়েচেন | কেৰলাই ইছামতী তীরের সেই দোতলা ঘরে ক্ষুদ্র কক্ষটির কথা মনে হয়-আমাদের ভিটায় ভাঙা বাড়ীর কথা মনে হয়-মনে হয়, বুদ্ধদেব গৃহত্যাগের দিনটীতেও সিদ্ধেশ্বর ডুংরী ওইরকম দেখা যেত। অনেক রাত্রে গিয়ে শুয়ে পড়ি । - ১৭ই অক্টোবর, ১৯৩৪ ৷৷ ৩০শে আশ্বিন, :৩৪১। বুধবার সকালে উঠে নীলবৰ্ণায় হাতমুখ ধুয়ে এলুম। বেশ রোদ ছিল সকালে। বৈকালে কিছু মেঘ হোল। ওরা সুবৰ্ণরেখায় স্নান করতে গেল-আমি বসে - আইভ্যানহে লিখি। রামধনকে বিড়ি আনতে দিলুম। ঘুম ভেঙে উঠে দেখি সে আনেনি। ওয়া সাহেবের বাংলোতে চা খেতে গেল-আমি বেরিয়ে পড়ি। পাহাড়ের hিedge এ বসে লিখচি, মাথায় মাথায় রাঙা রোদ, কালাবোরের মাথায় মেঘের সাদা বাষ্প আবার রোদ-সেই চেরা পথটা দেখা যাচে । আমি ভাবচি-দূরে আজ বিজয়া দশমীতে বাওড়ের ধারে এতক্ষণ দোকান বসেচে। খুকুটুকু কাপড় পরে সেজেচে-ওখানে আসবার জন্যে। কত জায়গায়। আজ বিজয়ার উৎসব। এখানে ওসব কিছু নেই-সঁওতালরা নাচতে এসেচে। কিন্তু. পাহাড়ের ও শৈলমালায় কি অপূর্ব panorama এইখানটা থেকে [-.] যেখানে ëatr