পাতা:বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় অপ্রকাশিত দিনলিপি.pdf/৩৭৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সকালে উঠে কমলদের* বাড়ী গেলুম কল্যাণীকে নিয়ে। তারপর শালবনে অনেকক্ষণ বললুম। বৈকালে ওয়ের সবাইকে নিয়ে ফুলডুংস্ত্রী ও শালবনে বেড়াতে গেলুম। খুব জ্যোৎস্না। ফুলুডুংরী উঠে আমরা অনেকক্ষণ বসে থাকি। মই ফেব্রুয়ারি, ১৯৪১ ད་ बांध, ४७११ । ब्रर्विदांश এদিন সকালে কমল। এওঁ। তখন আমরা ঘুম থেকে উঠিনি-তারপর কল্যাণীকে নিয়ে নদীর ধারে গেলুম বেড়াতে। ফিরে এসে দ্বিজুই বাবুর বাড়িতে চায়ের নিমন্ত্রণ। সন্ধ্যায় কল্যাণীকে সুবৰ্ণ রেখার ধারে নিয়ে গেলুম বেড়াতে । ডাকতে এল অমর বাবু৩ বিবেকানন্দ স্মৃতি সভায় সভাপতিত্ব করবার জন্তে । আজ অপূর্ব জ্যোৎস্নায় কতক্ষণ গিয়ে মাঠের মধ্যে বসে থাকি । ১০ই ফেব্রুয়ারি, ১৯৪১ ৷৷ ২৮শে মাঘ, ১৩৪৭৷ সোমবার সকালে কোথাও বেরুলাম না, বসে বসে লিখি। তারপর দ্বিন্ধুবাবুর বাড়ীতে BDDDLBDB DDD SS BBBDD DBBD BBD BDBBB BBLBBB DLD LLLDD BDDLDDD গেলাম। জ্যোৎস্নারাত্রে কতক্ষণ রইলুম বসে নদীর ধারে । শাস্তিকে সিগারেট আনতে পাঠানো গেল-সে আর ফিরলে না। আমি রাত্রে দ্বিজুবাবুর বাড়ীতে বেড়াতে গেলুম। ১১ই ফেব্রুয়ারি, ১৯৪১ ৷৷ ২৯শে মাষ, ১৩৪৭ { মঙ্গলবার সকালে কল্যাণীকে নিয়ে সুবর্ণরেখা পার হয়ে ওপারে ঝর্ণায় ধার ধরে অনেকদূর চলে যাই । একটা পাহাড়ের কঁাটাজঙ্গল পার হয়ে বনের মধ্যে পাথরের ওপর দুজনে বসলুম। তারপর তিনু* ঝর্ণার ধারে অনেকক্ষণ বলে জল খেয়ে পাহাড়ে উঠলুম। ফিরতে হয়ে গেল বেলা ৩টা। পাহাড়ের ওপর কি সুন্দর গোল গোলি ফুলের শোভা। সন্ধ্যায় সুবৰ্ণ সংঘের ১ কমলয়ানী মিত্র, ঘাটশিলাবাসিনী ; লেখিকা। এর স্বামী অমর মিত্র, বিভূতিভূষণের বন্ধু। ২। দ্বিজেন্দ্ৰনাথ মল্লিক, ঘাটশিলাবাসী । এর বাড়িতে “সুবৰ্ণ সজঘ’ নামে, जाश्रिङानशीहा छिञ्ज । ve was first, visfittit; if castest Indian Copper Corporation-A s fiscarga S BDBDuDuDD uuLLLLSSSSSG S S DDD DDD DBL বিভূতিভূষণ ঘাটশিলার এক স্থানীয় ঝরনার নাম দেন “তিয়াবাৰ্ণ”। °翰姆