পাতা:বিভূতি রচনাবলী (ষষ্ঠ খণ্ড).djvu/৩৮৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

८कौश्लेन कूणदांचॅी פיריפץ কানের স্কুল ছুটে খোলা রয়েছে, কান বড় ছাড়া-স্তাড়া দেখাচ্ছে— এ-সব কয়েক বছর আগেকার কথা। অনেকেই বুঝতে পারবেন আমি কোন ঘটনার কথা বলছি । মানুষ চলে যায়, স্থতি থাকে । জীবনের উপর কত চিতার ছাই ছড়ানো, সেই ছাইয়ের স্বল্প স্তরে বহু প্রিয়-পরিচিত জনের পদচিহ্ন আঁকা । এই খামলা পৃথিবী, রোঁয়ালোক, পরিবর্তনশালী ঋতুচক্রের আনন্দ থেকে নির্বাসিত সে হতভাগিনীর কথা মাঝে মাঝে যখন মনে পড়ে তখন ভাবি সে নেই, এত দিনে স্বমূর রচির উন্মাদ-আশ্রমে তার অভিশপ্ত জীবনের অবসান হয়ে গেছে—ভগবান জার ওকে কতকাল কষ্ট দেবেন ? বলা বাহুল্য, এই কাহিনীর মধ্যে আমি সব কাল্পনিক নাম-ধাম ব্যবহার করেছি, কারণ সহজেই অমুমেয় । জনসভা আমার তখন বয়স নয় বছর। গ্রামের উচ্চ-প্রাইমারী স্কুলে পড়ি এবং বয়সের তুলনায় একটু বেশী পরিপক্ক । বিহ একদিন ক্লাসে একখানা বই আনিল, ওপরে সোনালীকুল হাতে একটি মেয়ের ছবি ( ত্রিশ বছর আগেকার কথা বলিতেছি মনে রাখিবেন ), রাঙা কাগজের মলাট, বেশী মোটা নয়, আবার নিতান্ত চটি বইও নয় । আমি সেই বয়সেই দু-একখানা মুগন্ধি তেলের বিজ্ঞাপনের নভেল পড়িয়া ফেলিয়াছি ; পূৰ্ব্বেই বলি নাই যে বয়সের তুলনায় আমি একটু বেশী পাকিয়াছিলাম । সেজন্য ৰিন্থ আমাকে ক্লাসের মধ্যে সমঝদার ঠাওরাইয়া বইখানি আমার নাকের কাছে উচাইয়া সগৰ্ব্বে বলিল, “এই দ্যাখ, আমার দাদা এই বই লিখেছেন, দেখেছিস ?” বলিলাম, “দেখি কি বই ?” মলাটের ওপরে লেখা আছে ‘প্রেমের তুফান'। হাতে লইয়া দেখিলাম, লেখকের নাম, শ্ৰীভূষণচন্দ্র চক্রবর্তী। দিনাজপুর, পীরপুর হইতে গ্রন্থকার কর্তৃক প্রকাশিত দাম আট जयांनी । “তোর দাদার লেখা বই, কি রকম দাদা ?” বিহু সগৰ্ব্বে বলিল, “আমার বড়মামার ছেলে, আমার মামাতো ভাই ।” এই সময় নিতাই মাস্টার মহাশয় ক্লাসে ঢোকাতে আমাদের কথা বন্ধ হইয়া গেল । নিতাই মাস্টার আপন মনে থাকিতেন, মাঝে মাঝে কি এক ধরনের অসংলগ্ন কথা ৰলিভেন আর আমরা মুখ চাওয়া-চাওয়ি করিয়া হালিতাম। জোরে হালিৰায় উপায় ছিল না তার ক্লালে । अश्वनेि फिनि बणिब्रां बनिए७न, “dरे जिनकड़ि, ५क्रिक ७न, दाणइ ८कन ? शनी छांब्र