পাতা:বিশ্বকোষ তৃতীয় খণ্ড.djvu/৫৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

शांघांन কারণ, মগরটি কামান বসুকে স্বরক্ষিত ছিল। এই ঘটনা ১৪৯৪ খৃষ্টাকে ঘটে। * এই সময় নিকোলে কন্টি নামক একজন য়ুরোপীয় ভারতে আসিয়াছিলেন, তিনি বলেন যে, ভারতে তখন ব্যালিটিও বোম্বার্ডের স্থায় যন্ত্র ব্যবহার করিত। ১২৯ খৃষ্টাৰে জালালুদ্দীন খিলিজি “মক্সিবিহা” নামক uरू अकब्र आrधबषज्ञ ब्रगथरब इजिप्त्रज्ञ नमब्र शबशब করেন। আলাউদ্দীনও উহা বরঙ্গল কুর্গজয়ের সময় ব্যবহার করেন। তাহার বর্ণনায় পাওয়া যায় যে, “এই দুর্গপ্রাচীর ५डणून हा cर, यबिबिश श्रेष्ठ cणाग बांश्ब्रि श्रेब्र , জুর্গের প্রাচীরে লাগিল ; কিন্তু প্রাচীর ভাঙ্গিল না, গোলাই ঠিক্রাইয়া আসিল " তারিখী-ফিরোজশাহীতে ইহার বিবরণ আছে । ইহা মাঞ্জনিক নামে বিখ্যাত। বাবরের সময়ের কামানগুলিকে সাধারণতঃ ফিরিঙ্গি” বলিত। পাণিপথের ১৫২৬ খৃষ্টাব্দের যুদ্ধবর্ণনায় ঐ নাম পাওয়া যায়। তৎপরে জাহাঙ্গীরের সময় এ দেশে যুরোপীয় কামানাদি অসিতে আরম্ভ হয়। যুরোপে সৰ্ব্বপ্রথম গ্রীকের আগ্নেয় অস্ত্র শিক্ষা করে। প্লিনির ইতিহাসে জানা যায় যে, ট্রয়যুদ্ধের সময় ব্যাটারিং র্যাম মামক দুর্গ-বিনাশক আগ্নেয় অস্ত্র প্রস্তুত হয় ; কিন্তু হোমরের গ্রন্থে তাহার উল্লেখ নাই। ইহার পূৰ্ব্বে প্রস্তরনিক্ষেপক ও অগ্নিমুখ বাণাদি নিক্ষেপক যন্ত্র ব্যতীত অম্ভ কোন আগ্নেয় যন্ত্র ছিল না। বাইবেলে ইজিকিয়েলের গ্রন্থে (IW. 2 xxI. 22 Ezekiel) এই যন্ত্রের প্রথম উল্লেখ দৃষ্ট হয়। ইজিকিয়েল ৫৯ খৃষ্ট পূৰ্ব্বান্ধে বর্তমান ছিলেন। তৎপরে ৪২৯ খৃষ্ট-পূৰ্ব্বাদে পিলেপিনিসিয়ান যুদ্ধে এই যন্ত্রের ব্যবহার দেখা যায়। তৎপরে মধ্যকালে ইহার সামান্তমাত্র ব্যবহার ছিল। ইহার পর ফিণীকীয়রা বালিষ্ট ও ক্যাটাপুলটা মামক প্রস্তরক্ষেপক এবং বাণক্ষেপক অগ্ন্যন্ত্র আবিষ্কার করে। কর্ণেল চেস্নি স্বীয় “অগ্ন্যন্ত্রের বিবরণ” নামক গ্রন্থে বলেন, ১২••শ খৃষ্টাকে ভারতবর্ষে বারুদ আবিষ্কৃত হয়। ঐ গ্রন্থেই জাবার ১১৩১ খৃষ্টাব্দে মুরগণ কর্তৃক সালামোনিক নামক কালিবার (calibre) বন্দুক প্রস্তুত হয় বলিয়া লিখিত আছে। ইংলণ্ডে তৃতীয় এডওয়ার্ডের সৈন্যদলে প্রথম কামান ব্যবহারের কথা জানা যায়। ১৩২৬ খৃষ্টাব্দে স্কটদিগের বিরুদ্ধে উহা প্রথম ব্যবহৃত হয়। স্কোয়ার্জ নামক একব্যক্তি ১৪শ শতাব্দীতে প্রথম কামান

  • Vide J. A. 8. B. Vol. XXXVIII. p. I. 1869, p, 40-41

[ e¢8 j -- S SAASSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSLSSSMMSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSS কমিমি फेडादन करतम ॥ ४७०v शृंटेरिक बनूक योनिङ इन। अtब्र क्रयत्रः फेब्रखि जाउ कब्रेिव्रा बर्डयम नोङ्ग जैनश्डि इहेब्रांप्इ । [ वचूक 8 बांझन cनथ।] পূর্বে পূর্বে ভারণ্ডে ষে সকল কামান প্রস্তুত হইত, তাহাদের আকার প্রায়ই অতি বৃহৎ ; তন্মধ্যে বিজাপুরের कांभांना हे फेरझ५ ८षांश्री । क्रभि भें दा हनन थै नांशक रुनहेोर्गिरमाणणबांगैौ ५कजन ०es० धुंडेॉरकब्र जांभशमशरब्र देश छांजिब्रा ऊब्रांब्र क्रग्न । cय हांtन ठेश फ्रांणाहे इञ्च, তাহার চিহ্ন ১৮৩৯ সালেও সুস্পষ্ট দেখা গিয়াছে। कांयामा थखङ श्हेrण इतौ ७ शड़ रुड़ 'श्रङ्ग शिग्न छेiनिब्रा खैशटक बिछाभूद्र जऎब्र यां७ब्रा इव । अांक्रमनश्रएब्र पथम निजांश न उन्नैौग्न दश्कैौञश्र१ ब्रांजर रुद्रग्रम ; ब्रवि शै। उषम মীর আতশ ছিলেন। গোলন্দাজদিগের নায়ককে মীর আতশ বলে। এই কামানটি দীৰ্ঘে ১৫ ফিট ও ইহার মুখের পরিসর ২ ফিট ৪ ইঞ্চি হইবে। বিজাপুরে গড়ের বুরুজের উপর ইহা স্থাপিত আছে। তত্ৰত্য হিন্দুগণ ইহার উপর সিন্মুর দিয়া পূজা করে। উপরি বুরুজ নামক বুরুজের উপর ৩০ ফিট লম্বা একটা কামান আছে। গাওঠলপড় পৰ্ব্বতের উপর ২৭ ফিট দীর্ঘ আর এক কামান আছে। ১৮৬৯ খৃষ্টাব্দে বিদরের প্রাচীরেও একটি ২১ ফিট লম্বা কামান ছিল। আকৃবর শাহের সময়ে এক একটি কামানে ১২ মণ ওজনের গোলা ছোড়া হইত। একটি কামান এক স্থান হইতে অন্ত স্থানে লইয়া যাইবার প্রয়োজন হইলে কতকগুলি হস্তী ও সহস্ৰ সহস্ৰ গো-মহিষাদিদ্বারা টানিয়া লইয়া शां७म्ना श्हेङ । कांभांना जरुण उख़ांयक्षांद्र१ कब्रिदांब्र छछ দারোগ ও কেরাণী নিযুক্ত থাকিত। আক্বার শাহ নিজে একপ্রকার কামান তৈয়ারি করেন ; কোথাও যাইতে হইলে তাহা খুলিয়া ছোট করিয়া লইয়া যাইতে পার ঘাইত। তিনি আরও একপ্রকার কৌশল উদ্ভাবন করেন যে, তাহদ্বারা একবারমাত্র অগ্নিপ্রদান করিলে, এক সময়ে ১৭টি কামান একত্র ছোড়া বাইত। তিনিই গজনাল নামক আর একপ্রকার কামান প্রস্তুত করেন, উহা এক একটি হাতী অনায়াসে লইয়া যাইতে পারে। র্তাহারই প্রস্তুত আর এক প্রকারের নরনাল নামক ছোট কণমান এক এক জন মঙ্গুষ্যে কাইয়া যাইতে পারিত। পূৰ্ব্বে এই অধম বদদেশে বাঙ্গালীরাও কামান ব্যবহার कब्रिष्ठ । कछवैौर°ब्र ब्रांजा बंजरीौब्र कम*fमाङ्गांइtभग्न बूझ्९ পিত্তলের কামানই রঙ্গের প্রাচীন নিদর্শন। ক্ষেপনাৱাৰে।]