বঙ্গের প্রাদেশিক ইতিহাস-ত্রিপুরারাজ্য Sov) রাজবংশের বাহিরের লোক, কিন্তু দেবমাণিক্যের পুত্ৰ অমরমাণিক্য এইবার সিংহাসনে উদীয়মাণিক্য- ১৫৮৫- আরোহণপূর্বক পূর্ব রাজবংশের যোগসূত্র পুনরায় স্থাপন করেন। , "নি- ইনি এক “হাজরা"র স্ত্রীর গর্ভে মহারাজ দেবমাণিক্যের ঔরসে e a b-lea e জন্মগ্রহণ করিয়া হাজরার সম্মতিক্রমে তঁহারই গৃহে পালিত হন। এইবার সৈন্যসকল তঁহাকে লইয়া আসিয়া রাজ-সিংহাসনে অভিষিক্ত করিল। অমরমাণিক্যের প্রধান কীৰ্ত্তি “অমরসাগর।” এই দীঘি-খনন উপলক্ষে ত্রিপুররাজার পদমৰ্য্যাদা ও মহিমা কতকটা অনুভব করা যায়। দীঘিখননের জন্য স্বনামধন্য শ্ৰীপুরপতি চান্দবায় ৭০০, বাকলার বসু। ৭০০, সলৈ গোয়ালপাড়ার গাজি ৭০০, ভাওয়ালেব রাজা ১০০০, অষ্টগ্রামের জমিদার ৫০০, বানিয়াচঙ্গের জমিদার ৫০০, রণভাওয়ালেব জমিদার ১০ ০০, সরাইলের ইসা খাঁ ১৩ ০০ এবং ভুলুয়ার রাজা ১০, ১০ জন লোক দিয়াছিলেন । কিন্তু শ্ৰীহট্টের (তরাবের ) পাঠান রাজা কোন সাহায্য করেন নাই। এজন্য অমরমাণিক্য এক বিপুল সৈন্য পাঠাইয়াছিলেন, এই সেনার অধিনায়কগণের নাম রাজমালায় আছে--রণগিরি নারায়ণ, রণভীম নারায়ণ, রাণজুঝার নারায়ণ, বীরবােম্প নারায়ণ, গজব্বাস্প নারায়ণ, অৰ্জ্জুন নারায়ণ, গজসিংহ নারায়ণ, ত্ৰিবিক্রম নারায়ণ, শক্রমর্দন নারায়ণ, সুপ্ৰতাপ নারায়ণ, হিঙ্গুল নারায়ণ, ধ্ৰুণসিংহ নারায়ণ, সমরবীর নারায়ণ । ইহাদের সঙ্গে প্ৰথিতযশা ইতিহাস-বিশ্রাত ইসা খাও ছিলেন। এই দৰ্পিত অভিযানের উপলক্ষে ধৰ্ম্মমঙ্গলের বীরদিগের কথা মনে পড়ে-“সেনার প্ৰধান চলে সিতারাম ভূইঞা, যার ভরে প্ৰেমত্ত কুঞ্জর পড়ে নুইঞা ।” অমরমাণিক্যের পুত্র রাজ্যধর এই সৈন্যগণ পরিচালনা করিয়াছিলেন। সুৰ্ম্ম পার হইয়া ত্রিপুর-সৈন্য গোধারাণী গ্রামে যুদ্ধ করিয়াছিল। শ্ৰীহট্টের রাজা ফতে খাঁ বন্দী হইয়া ত্রিপুরায় আনীত হইয়াছিলেন, রাজা তাহার প্রতি সদয় ব্যবহার করিয়াছিলেন। অতঃপর তিনি ইসা খাকে বহু সৈন্যদ্বারা সাহায্য করাতে এই সেনাপতি মোগলদের বিরুদ্ধে জয়ী হইয়াছিলেন, তাহার ‘মছলন্দী” উপাধি আকবর দেন নাই, উহা ত্রিপুরেশ্বর অমরমাণিক্য দিয়াছিলেন |* ইসা খা অমরমাণিক্যের রাজ্ঞীকে মাতৃসম্বোধন করাতে রাজা তাহার উপর প্রীত হইয়াছিলেন, ইহার সবিস্তার বর্ণনা রাজমালায় আছে। সরাইল পরগনায় অনেক শিকারযোগ্য পশুপক্ষী আছে, এইজন্য যুবরাজ TEANNfst J-> e > q } : له د دفا د অমর দীঘি। ठू: ॐश - ••११ ९ः । শ্ৰীহট্টের রাজা ফতে খাঁ बन्यो-sev२ १३. श्छ। थीं। মছলন্দী, বাকল বিজয় ।
- নানা প্রমাণে প্রতিপন্ন হইতেছে ইসা (ইছা) খ্যা ত্রিপুর-রাজার প্রসাদেই উন্নতির পথে উঠিয়াছিলেন। ভঁাহার বংশধরেরা জঙ্গলবাড়ীর যে ইতিহাস প্রণয়নের সহায়তা করিয়াছেন, তাহাতে তাহার পূর্ব অবস্থা সমন্ত চাপা। B uDBD BBB DD L DBDDD TS BBBLDLSSSDDD Dz DB E BDBBDBB sBDDB “মসনদ আলি” উপাধি পাইয়া ছিলেন, সেই পুস্তকে এই সকল দাবী প্ৰতিপন্ন করা হইয়াছে। পূর্ববঙ্গ-গীতিকায় আমরা এই দাবীর অসায়তা প্ৰমাণ করিয়াছি ।
