পাতা:মহাত্মা গান্ধীর ছাত্র জীবন.pdf/৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহাত্মা গান্ধীর ছাত্রজীবন গান্ধীব পিতাব নিকট বিভিন্ন ধৰ্ম্মসম্প্রদায়ের আচাৰ্য্য আসিতেন । আচাৰ্য্যগণ ধৰ্ম্ম বিষযক কথাবার্তা বলিতেন। গান্ধী পিতাব শয্যাপার্শ্বে বসিযা সেবা কবিতেন, আর এই সকল পারমার্থিক আলোচনা শুনিতেন ; এই ভাবে বিভিন্ন ধৰ্ম্মসম্প্রদায়কে সমান চক্ষে দেখিবাব অভ্যাস হইযা গেল । বিলাতে দুইটী ব্রহ্মবাদী বন্ধু এডুইন আবনল্ডের গীতাব অনুবাদ পড়িতেছিলেন। র্তাহারা গান্ধীকে মূল সংস্কৃত গীত পডিতে অনুবোধ কবিলেন। মহাত্মাব গীতাব সহিত এই প্রথম পবিচয় । গীতাব একটি শ্লোক তাহাব মনে এক নূতন মুব সঞ্চাব কবিল। আসক্তি যে সকল দুঃখেৰ মু ও অনাসক্তি যে মুক্ৰি—ইহাই আজ গান্ধী প্রচাব কবিতেছেন । ত্যাগেই তিনি আজ জগৎববেণ্য । এই সময় তিনি বুদ্ধচরিত পড়িলেন। একটি ধাৰ্ম্মিক খ্ৰীষ্টানের সহিতও তাহাব পবিচ্য হইল। নূতন সুসমাচাবে তিনি যীশুব শৈলশেখবেব ধৰ্ম্মেপদেশ পডিলেন। পডিয়া মুগ্ধ হইলেন । ‘অন্যাযেব ঘtয অন্যাযেব প্রতী কাব হয় না? এই সত্য তিনি লাভ কবিলেন। আজও তিনি এই সত্যেব উপবই দাডাইয রহিয়াছেন । গান্ধী নিবামিষ ভোজন কবিয়াই ক্ষান্ত ছিলেন না । নিবামিষ ভোজীদিগেব সভা সমিতিতে যোগ দিতেন এবং নিবামিষ ভোজন প্রচাব করিতেন। নিবামিষ ভোজীদিগের একটি সম্মিলনে যাইযা তিনি একবাব এমন একটি স্থানে অতিথি হইয়াছিলেন, যেখান ৪২