পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৬৫৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সীতারামের রাজধানী @楼心 न । नशङांब श्रृंथं वक्ष झ७ब्रांप्ऊ श्रानएकङ्ग जैौदहनां°ांग्न मठे ट्झेब्राहिण ; फ्रांस ব্যবসায়ে তাহদের অভ্যাস বা লোভ ছিল না। তাহার সৈন্তদলে কিবার জন্তই চেষ্টা করিত। সাধিয়া আসিয়া ইহার অনেকে সীতারামের সৈন্তশ্রেণী পুষ্ট করিল। বেতনের সঙ্গে লুণ্ঠনের লোভ যে ছিল না, তাহ বলিতে পারি না। অস্তপ্রদেশ হইতে অস্ত্ৰ শস্ত্র সংগ্ৰহ করিয়া আনিতে হইলে, নবাব বা ফৌজদারের দৃষ্টিপথে পড়িতে হয়, আর সর্বদা পরমুখাপেক্ষী থাকিতে হয় ; সীতারাম তাহা করিলেন না। তিনি নিজের রাজধানীতে বাণিজ্য ব্যবসায়ের উন্নতি করিবার জন্ত জমকাইয়া বাজার বসাইলেন ; সেখানে জাসিয়া ব্যবসায় খুলিবার জন্ত নানাদেশের লোককে ডাকিয়া আনিলেন। তন্মধ্যে ভূষণ ও ঢাকা হইতে যে ব্যবসায়ীরা আসিল, তাহারই প্রধান। উভয় সহরই তখন পুৰ্ব্ব বঙ্গের মধ্যে প্রধান বাণিজ্য কেন্দ্র ছিল। স্বক্ষবস্ত্র ও সোণারপার কারুশিল্পের ত কথাই নাই, এই ইস্থানে অন্ত শিল্পেরও যথেষ্ট উন্নতি হইয়াছিল। ভূষণার কথা বিশেষভাবে পূৰ্ব্বে বলিয়াছি। ঢাকা ও ভূষণার শিল্পী আসিয়া মহম্মদপুরকে বিখ্যাত করিয়াছিল। শিল্পীকে উৎসাহ দান রাঞ্জাদিগের প্রধান কাৰ্য্য ছিল। এখনও আমাদের দেশে যেখানে কোন প্রাচীন রাজার বাসস্থানের চিহ্ন আছে, তাহারই পার্শ্ব এখনও নানাবিধ শিল্প সামগ্ৰী উৎপন্ন হইয়া থাকে । কোন কোন বিশেষ শিল্পের জন্ত এখনও কোন কোন স্থান বিখ্যাত আছে ; একটু খুজিয়া দেখিলে উহারই পার্থে উৎসাহদাতা কোন পুরাতন রাজা বা জমিদারের সন্ধান পাওয়া যায়। প্রতাপাদিত্যের যশোহর আজ শ্মশানে পরিণত হইয়াছে, কিন্তু উহার নিকটবৰ্ত্তী কালীগঞ্জের কৰ্ম্মকারেরা এখনও স্বতীয় অস্ত্ৰ নিৰ্ম্মাণের জন্য দেশ বিখ্যাত। তবে এখন তাহারা সুধার তরবারি বা সুদীর্ঘ বন্ধুকের নল না গড়িয়া, ছুরি র্কাচি জাতি, বড় জোর রাম দা ও খাড়া গড়িয়া দিন কাটাইতেছে ; মুকুন্দপুরের খণ্ডিকারের এখন আর পর্য্যাপ্ত হাতীর দাত পায় না, তবুও হরিণ বা মহিষের শিং ধিয়া নানাবিধ সুন্ধর আসবাব দ্রব্য তৈয়ার করে । শীতারাম ঢাক হইতে কামার আনিয়া দুর্গের পাশে বসতি করাইয়াছিলেন, তাহারা ত সাধারণ যন্ত্রাদি বা অস্ত্ৰ শস্ত্র গড়িতই, তদ্ভিন্ন রাজার ফরমাইজ মত যে বড় বড় কামান, গুলিগোল ও সুতীক্ষ তরবারি গড়িয়াছিল, উহার ব্যবহার দেখিয়া মোগলেরাও উম্ভিত হইয়া গিয়াছিল। এখনও মহম্মদ পুরে কামারদিগের বাড়ীর ভয়াৰশেষ Պe