পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৮৭১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

$$ ॐ किंनेि *ēx পরদিনের কাটকে “দোকাট” ও তৃতীয় দিনের কাটকে “ভেৰুটি” কহে । গাছগুলিকে রোগীর মত সপ্তপণে পালন করিতে হয়. বেশী গভীর করিয়া বারংবার কাটিলে শীঘ্রই উহাদের জীবনান্ত হয়। তৃতীয় দিনে প্রায়ই গাছটিকে না কাটিয়া কেৰল মাত্র মুছিয়া পরিষ্কার করিয়া রাত্রির জন্য ভাড় বাধে, উছাকে “ৰূর” বলে, এবং দিনের বেলায় সংগৃহীত রসের নাম “ওলা”। প্রথম দিন অপেক্ষ প্রতি রাত্রিতে ক্রমেই রস কম হয় এবং ঘোলা হইতে থাকে। জিরান রসেরই গুড় ও চিনি ভাল হয়, রাত্রিতে শীত কম পড়িলে অপর দিনের রসের গুড়ে একটু অম্ল আস্বাদন হয়। ঝরা ও ওলা রসের গুড়ে দান বাধে মা ; উহা হইতে পাতলা বা ঝোলা গুড় হয়। উহার অধিকাংশই তামাক মাখিবার জন্ত ব্যবহৃত হয় । - প্রত্যুষ হইতে গাছের রস পাড়িয়া গাছির রসের ভাড়গুলি বাকে করিয়৷ কারখানায় বা বাইনশালে লইয়া যায়। ষে উল্লুনে রস জাল দিয়া গুড় হয়, তাহার নাম বান ৰূ বাইন। ঐ চুল্লীতে দুইটি হইতে ৮১টি পর্যন্ত মুখ থাকে, তাহাতে নাদ বা “জালুয়া” নামক মাটির কড়া চড়াইয়া দিয়া রস পূর্ণ করা হয় এবং ৪,৫ ঘণ্টা ধরিয়া যথেষ্ট জালানি কাঠ বা শুষ্ক পত্রের সদ্ব্যবহার করিলে, রসের রঙ, সরিষা ফুলের মত হইয়া পরে উছা হইতে হরিদ্রাভ লাল গুড় হয়। সময় মত জানুয়াগুলি নামাইয়া কাঠি বা তাড়া দিয়া ওড়ের পার্থে খসিয়া “বঙ্গ মারিতে হয় ; যখন ঘন ঘর্ষণে গুড় হইতে শুষ্ক শ্বেতৰণ গুড় ঝরিয়া পড়িতে থাকে, তখন গুড়ের দানা বাধাইবার জন্ত ঐ গুড় বীজ গুড়ের সঙ্গে মিশাইয়। তাছা হইতে পাটালি প্রস্তুত হয়, অথবা সে গুড় বড় কলসী, গাদন ৰী গাছানে কিন্তু ছোট ভাড় বা ঠিলায় ঢালিয়া রাখা হয়। এই সকল কলসী ৰ ভাড় ছাট বাজারে বিক্রয় হয়। গুড় কতক গৃহস্থের সংসার খরচে লাগে, কতক হইতে চিনি প্রস্তুত হয়। পূৰ্ব্বে যাহার গুড় হইতে চিনি ৰাভাস প্রস্তুত করিত, তাছাদের নাম কুরি । সেই কুরি বা কারিগরের গুড় কিনির লইয়া চিনি প্রস্তুত করে, কোন কোন স্থানে গাছিয়াও নিজ বাটতে অল্প চিনি প্রস্তুত করিয়া হাটে বিক্রয় করে। ৫ বৎসর পূৰ্ব্বে গুড়ের কাচি (७० cठांगांब cगन) मरभंत्र मब्र ५क रहेऊ श् छेकांब ऋषा हिण, ५षम ठेश विश्वनब्र७ अर्षिक चङ्गीं९ 8९ वीं a॥৯ টাকা পৰ্য্যন্ত উঠিয়াছে ।