পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ত্রয়োদশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৩৬৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধর্ম HA H মছুক্ষত্বের মধ্য দিয়া মানুষকে যাহা পাইতে হইবে, তাহ নিদ্রিত অবস্থায় পাইবার নহে। এইজন্যই সংসারের সমস্ত কঠিন আঘাত আমাদিগকে এই কথা বলিতেছে, উক্তিগত জাগ্ৰত প্রাপ্য বরান নিৰোধত । कूबउ थांबा निनिष्ठा इब्रडाब्र। इ* *थख९ रूबtद्रा दशछि । ७?, छicभंi, यथांर्ष ७ङ्गारू थॉख इझेब्र! cवांथलांछ कtब्रां । সেই পথ শাণিত ক্ষুরধারের স্তায় ছৰ্গম, কবিরা এইরূপ বলেন । অতএব প্রভাতে যখন বনে-উপবনে পুষ্প-পল্লবের মধ্যে তাহাদের ক্ষুদ্র সম্পূর্ণত তাহাদের সহজ শোভা পরিপূর্ণভাবে বিকশিত হইয়া উঠিয়াছে, তখন মানুষ আপন দুর্গম পথ আপন দুঃসহ দুঃখ আপন বুহুং অসমাপ্তির গৌরবে মহত্তর বিচিত্ৰতর আনন্দের গীত কি গাহিবে না ? যে প্রভাতে তরুলতার মধ্যে কেবল পুষ্পের বিকাশ এবং পল্লবের হিল্লোল, পাখির গান এবং ছায়ালোকের স্পন্দন, সেই শিশিরধৌত জ্যোতির্ময় প্রভাতে মানুষের সম্মুখে সংসার--তাহার • সংগ্রামক্ষেত্ৰ—সেই রমণীয় প্রভাতে মানুষকেই বদ্ধপরিকর হইয় তাহার প্রতিদিনের দুরূহ জয়চেষ্টার পথে ধাবিত হইতে হইবে, ক্লেশকে বরণ করিয়া লইতে হইবে, সুখদুঃখের উত্তাল তরঙ্গের উপর দিয়া তাহাকে তরণী বাহিতে হইবে – কারণ, মানুষ মহৎ, কারণ, মচুন্যত্ব সুকঠিন, এবং মানুষের যে পথ, “দুর্গং পথস্তং কবয়ো বদস্তি ।” কিন্তু সংসারের মধ্যেই যদি সংসারের শেষ দেখি, তবে দুঃখকষ্টের পরিমাণ অত্যন্ত উৎকট হইয়া উঠে, তাহার সামঞ্জস্ত থাকে না । তবে এই বিষম ভার কে বহন করিবে ? কেনই বা বহন করিবে ? কিন্তু যেমন নদীর এক প্রান্তে পরমবিরাম সমুদ্র, অন্যদিকে সুদীর্ঘতটনিরুদ্ধ অবিরাম-যুখ্যমান জলধারা, তেমনি আমাদেরও যদি একই সময়ে একদিকে ব্রহ্মের মধ্যে বিশ্রাম ও অন্যদিকে সংসারের মধ্যে অবিশ্রাম গতিবেগ না থাকে, তবে এই গতির কোনোই তাৎপর্ষ থাকে না, আমাদের প্রাণপণ চেষ্টা অদ্ভুত উন্মত্তত হইয়া দাড়ায় । ব্রহ্মের মধ্যেই আমাদের সংসারের পরিণাম, আমাদের কর্মের গতি । ब्ोल्न बजिब्रोप्छ्ञ-अक्रमिर्छ श्रृंश्श् বজযৎ কর্ম প্রকুৰীত তদব্ৰহ্মণি সমৰ্পয়েৎ । ৰে-বে কর্ম করিবেন, তাহ ব্ৰক্ষে সমর্পণ করিবেন। ইহাতে একই কালে কর্ম এবং বিরাম, চেষ্টা এবং শাস্তি, দুঃখ এবং আনন্দ । ইহাতে একদিকে আমাদের আত্মার কর্তৃত্ব থাকে ও অন্তদিকে যেখানে সেই কর্তৃত্বের নিঃশেষে বিলয়, সেইখানে সেই কর্তৃত্বকে প্রতিক্ষণে বিসর্জন দিয়া আমরা প্রেমের আনন্দ লাভ করি । প্রেম তো কিছু না দিয়া বাচিতে পারে না। আমাদের কর্ম, আমাদের কতৃত্ব যদি