পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ত্রয়োদশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৪২৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8>や রবীন্দ্র-রচনাবলী আমার এই প্রার্থনাকেই গ্রহণ করে যে, আমি কদাপি যেন জ্ঞানে কর্মে প্রেমে উপলব্ধি করিতে পারি, যে, তুমি শাস্তং শিবম্ অদ্বৈতম্। ওঁ শাস্তিঃ শাস্তি: শাস্তি: סיצגיא צ' স্বাতন্ত্র্যের পরিণাম মানুষকে দুই কুল বাচাইয়া চলিতে হয় ; তাহার নিজের স্বাতন্ত্র্য এবং সকলের সঙ্গে মিল,—দুই বিপরীত কূল। দুটির মধ্যে একটিকেও বাদ দিলে আমাদের মঙ্গল নাই । স্বাতন্ত্র্য জিনিসটা যে মানুষের পক্ষে বহুমূল্য, তাহা মানুষের ব্যবহারেই বুঝা যায়। • ধন দিয়া প্রাণ দিয়া নিজের স্বাতন্ত্রকে বজায় রাধিবার জন্য মানুষ কিনা লড়াই করিয়া থাকে। নিজের বিশেষত্বকে সম্পূর্ণ করিবার জন্য সে কোথাও কোনো বাধা মানিতে চায় না। ইহাতে যেখানে বাধা পায় সেইখানেই তাহার বেদনা লাগে । সেইখানেই সে ক্রুদ্ধ হয়, লুব্ধ হয়, হনন করে, হরণ করে । কিন্তু আমাদের স্বাতন্ত্র্য তো অবাধে চলিতে পারে না । প্রথমত, সে যে-সকল মালমসলা যে-সকল ধনজন লইয়া আপনার কলেবর গড়িয়া তুলিতে চায়, তাহাদেরও স্বাতন্ত্র্য আছে ; আমাদের ইচ্ছামতো কেবল গায়ের জোরে তাহাদিগকে নিজের কাজে লাগাইতে পারি না। তখন আমাদের স্বাতন্ত্র্যের সঙ্গে তাহাদের স্বাতন্ত্র্যের একটা বোঝাপড়া চলিতে থাকে। সেখানে বুদ্ধির সাহায্যে বিজ্ঞানের সাহায্যে আমরা একটা আপস করিয়া লই । সেখানে পরের স্বাতন্ত্র্যের খাতিরে নিজের স্বাতন্ত্র্যকে কিছুপরিমাণে খাটো করিয়া না আনিলে একেবারে নিষ্ফল হইতে হয় । তখন কেবলই স্বাতন্ত্র্য মানিয়া নয়, নিয়ম মানিয়া জয়ী হইতে চেষ্টা হয়। কিন্তু এটা দায়ে পড়িয়া করা—ইহাতে মুখ নাই। একেবারে যে সুখ নাই তাহ নহে । বাধাকে যথাসম্ভব নিজের প্রয়োজনের অনুগত করিয়া আনিতে যে বুদ্ধি ও ষে শক্তি থাটে, তাহাতেই মুখ আছে। অর্থাৎ কেবল পাইবার সুখ নয়, খাটাইবার সুখ । ইহাতে নিজের স্বাতন্ত্র্যের জোর স্বাতন্ত্র্যের গৌরব অনুভব করা যায়—বাধা না পাইলে । তাহ করা বাইত না। এইরূপে যে অহংকারের উত্তেজনী জন্মে, তাহাতে আমাদের जिडिबांब ऐऋ ●ठिरवांशिष्ठांब्र csडे यांख्रिब्रा खेळ । नीष८ब्रब्र वांषां नहेिरण कबनांब चण