পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ত্রয়োদশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৫৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শান্তিনিকেতন 4షిశt আমার মধ্যে এই ইচ্ছার নিকেতন হচ্ছে হৃদয় । আমার সেই ইচ্ছাময় হৃদয় কি শৃঙ্গে প্রতিষ্ঠিত ! তার পুষ্টি হচ্ছে মিথ্যায়, তার গম্য স্থান হচ্ছে ব্যর্থতার মধ্যে ? তবে এই অদ্ভুত উপসর্গ টা এল কোথা থেকে, একমুহূর্ত আছে কোন উপায়ে । জগতের মধ্যে কি কেবল একটিমাত্রই ফাকি আছে । এবং সেই ফাকিটিই আমার এই झधब्र ? কখনোই নয়। আমাদের এই ইচ্ছা-রসময় হৃদয়টি জগদ্ব্যাপী ইচ্ছারসের নাড়ির সঙ্গে বাধা—সেইখান থেকেই সে আনন্দরস পেয়ে বেঁচে আছে– না পেলে তার প্রাণ বেরিয়ে যায়—সে অন্নবস্ত্র চায় না, বিষ্ঠাসাধ্য চায় না, অমৃত চায়, প্রেম চায় । যা চায় তা ক্ষুত্ররূপে সংসারে এবং চরমরূপে তাতে আছে বলেই চায়—নইলে কেবল রুদ্ধারে মাথাখুড়ে মরবার জন্তে তার স্বষ্টি হয় নি। অতএব হৃদয় আপনাকে জানে বলেই নিশ্চয় জানে তার একটি পরিপূর্ণ কৃতাৰ্থত অনস্তের মধ্যে আছে । ইচ্ছ। কেবল তার দিকেই আছে তা নয়, অস্তদিকেও আছে— অন্তদিকে না থাকলে সে নিমেষকালও থাকত ন—এতটুকু কণামাত্রও থাকত না যাতে নিশ্বাসপ্রশ্বাসরূপ প্রাণের ক্রিয়াটুকুও চলতে পারে। সেইজন্তেই উপনিষৎ এত জোর BB BBBDSBBBBBBS BBBBS BBB BBB BBBS B BBS BB হেবানন্দয়তি” কেই বা শরীরের চেষ্টা করত, কেই বা প্রাণধারণ করত, যদি আকাশে এই জানন্দ না থাকতেন —ইনিই আনন্দ দেন । ইচ্ছার সঙ্গে ইচ্ছার মাঝখানে দৌত্যসাধন করে প্রার্থনা । দুই ইচ্ছার মাঝখানে ষে বিচ্ছেদ আছে সেই বিচ্ছেদের উপরে ব্যাকুলবেশে দাড়িয়ে আছে ওই প্রার্থনা দূতী। এইজন্তে অসাধারণ সাহসের সঙ্গে বৈষ্ণব বলেছেন যে, জগতের বিচিত্র সৌন্দর্ষে ভগবানের বঁশির ষে নানা স্বর বেজে উঠছে সে কেবল আমাদের জন্তে তার প্রার্থনা—আমাদের হৃদয়কে তিনি এই অনির্বচনীয় সংগীতে ভাক দিয়ে চাচ্ছেন সেইজন্তেই তো এই সৌন্ধৰ্ধ-সংগীত আমাদের হৃদয়ের বিরহবেদনাকে জাগিয়ে তোলে। সেই ইচ্ছাময় এমনি মধুরম্বরে যেখানে আমাদের ইচ্ছাকে চাচ্ছেন সেখানে তার সমস্ত জোরকে একেবারে সংবরণ করেছেন—ষে প্রচণ্ড জোরে তিনি সৌরজগৎকে স্বর্ষের সঙ্গে অমোস্বরূপে বেঁধে দিয়েছেন, সেই জোরের লেশমাত্র এখানে নেই—সেইজন্তে এমন করুণ এমন মধুর স্বরে এমন নানা বিচিত্র রসে বঁাশি বাজছে—আহানের আর अख cनहे । ነo Jo ॐांच्च ७बन जांझ्वाप्न जांघांरक्ब्र७ भरनञ्च यांर्थनां कि जांजरव मां ? 6ग क् ि७ॉब বিরহের ধূলি-জাসনে লুটিয়ে কেঁদে উঠবে না ? অসত্য অন্ধকার এবং মৃত্যুর নিরানন্দ