পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ত্রয়োদশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৫৩৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

○ Rö রবীন্দ্র-রচনাবলী নির্বাসন থেকে অভিলারযাত্রার সময়ে এই প্রার্থনাদৃতীই কি তার কম্পিত দী নিয়ে আমাদের পথ দেখিয়ে চলবে না ? I যতদিন আমাদের হৃদয় আছে, যতদিন প্রেমস্বরূপ ভগবান তার নানাসৌন্দৰ দ্বার এই জগৎকে আনন্দনিকেতন করে সাজাচ্ছেন, ততদিন তার সঙ্গে মিলন না হলে মানুষের বেদনা ঘুচবে কী করে ? ততদিন কোন সন্দেহকঠোর জ্ঞানাভিমান মানুষের প্রার্থনাকে অপমানিত করে ফিরিয়ে দিতে পারে । এই আমাদের প্রার্থনাটি ষে বিশ্বমানবের অন্তরের পঙ্কশষ্যা থেকে ব্যাকুল শতদলের মতো তার সমস্ত জলরাশির আবরণ ঠেলে আলোকের অভিমুখে মুখ তুলছে—তার সমস্ত সৌগন্ধ্য এবং শিশিরাশ্রুসিক্ত সৌন্দৰ উদঘাটিত করে দিয়ে বলছে—“অসতে মা সদগময়, তমসে মা জোতির্গময়, মৃত্যোৰ্মামৃতং গময়।” মানবহৃদয়ের এই পরিপূর্ণ প্রার্থনার পূজোপহারটিকে মোহ বলে তিরস্কৃত করতে পারে এত বড়ে নিদারুণ শুষ্কতা কার আছে ? ২• পৌষ বিধান এই ইচ্ছা প্রেম আনন্দের কথাটা উঠলেই তার উলটো কথাটা এসে মনের মধ্যে আঘাত করতে থাকে। সে বলে তবে এত শাসন বন্ধন কেন ? যা চাই তা পাই নে কেন, যা চাই নে তা ঘাড়ে এসে পড়ে কেন ? এইখানে মানুষ তর্কের দ্বারা নয় কেবলমাত্র বিশ্বাসের দ্বারা এর উত্তর দিতে চেষ্ট করছে। সে বলছে “স এব বন্ধুর্জনিত স বিধাতা ।” অর্থাৎ যিনি আমাকে প্রকাশ করেছেন “স এব বন্ধুঃ” তিনি তো আমার বন্ধু হবেনই। আমাতে যদি তার আনন্দ না থাকত তবে তো আমি থাকতুমই না। আবার “গ বিধাতা।” বিধাতা আর দ্বিতীয় কেউ নয়—ৰিনি জনিত, তিনিই বন্ধু, বিধানকর্তাও তিনি—অতএব বিধান যাই হ’ক মূলে কোনো ভয় নেই। • কিন্তু বিধান জিনিসটা তো খামখেয়ালি হলে চলে না ; আজ একরকম কাল अछद्मकथ-चांघांद्र *दक ७कब्बकम थ८छब्र *एक चञ्चब्रकम-कथन कौ ब्रकम उांब्र কোনো স্থিরতা নেই, এ তে বিধান নয়। বিধান যে বিশ্ববিধান । * এই বিধানের অবিচ্ছিন্ন স্বত্রে এই পৃথিবীর ধূলি থেকে নক্ষত্ৰলোক পৰ্যন্ত এক সঙ্গে अँथा बरब्रह ! जांभाद्र शर्ष रबिथाब्र अछ बनि वणि, cठांबांब्र विषांप्नब एज ७क जां★त्रांत्र