পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (দশম খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/১৫৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

इादीन्म-ज्ञष्मावदतों বুঝেছি, মন্দমধুর হাসি এ যুগের নয় ; এ যে নয় অবতী, নয়। উজয়িনী । আটপহুরে নামটাতে দোষ কী হল এই তোমার প্রশ্ন । বলি তবে । কাজ ছিল না বেশি, সকাল সকাল ফিরেছি। বাসায় । হাতে বিকেলের খবরের কাগজ, বসেছি বারান্দায়, রেলিঙে পা দুটো তোলা । হঠাৎ চোখে পড়ল পাশের ঘরে তোমার বৈকালিকী সাজের ধারা । বাধছিলে চুল আয়নার সামনে বেণী পাকিয়ে পাকিয়ে, বঁকাটা বিধে বিধে । এমন মন দিয়ে দেখি নি তোমাকে অনেক দিন ; দেখি নি এমন বঁাকা করে মাথা-হেলানো চুল-বাধার কারিগরিতে, এমন দুই হাতের মিতালি চুডিবালার ঠনঠনির তালে । শেষে ওই ধানিরঙের তঁমাচলখানিতে কোথাও কিছু চিল দিলে, আঁমাট করলে কোথাও বা, কোথাও একটু টেনে দিলে নীচের দিকে, কবিরা যেমন ছন্দ বদল করে আজ প্ৰথম আমার মনে হল অল্প মজুরির দিন-চালানো একটা মানুষের জন্যে নিজেকে তো সাজিয়ে তুলছে দিনে দিনে নতুন-দাম-দেওয়া রূপে । এ তো নয়। আমার আটপহুরে চারু । ঠিক এমনি করেই দেখা দিত। অন্যযুগের অবস্তিকা ভালোলাগার অপরাপবেশে 蟾 ভালোবাসার চিকিত চোখে । অমরুশতকের চৌপদীতে -শিখরিণীতে হোক, স্ৰন্ধারায় হোক ওকে তো ঠিক মানাতো । LDLDY DB LSBBD BDDBBD DDD ওই যে আসছে অভিসারিকা,