পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (দশম খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/১৭৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ट्रादेोड्-ड्र्ष्ञ्षांदळेती বঁাশিওতমালা “ওগো বাশিও'আলা, বাজাও তোমার বাশি, শুনি আমার নূতন নাম।” -এই বলে তোমাকে প্ৰথম চিঠি লিখেছি, ANGIN VTNICZ2 CNS ? আমি তোমার বাংলাদেশের মেয়ে । সৃষ্টিকর্তা পুরো সময় দেন নি আমাকে মানুষ করে গড়তে— রেখেছেন আধাআধি করে । অন্তরে বাহিরে মিল হয় নি সেকালে আর আজকের কালে, মিল হয় নি। ব্যথায় আর বুদ্ধিতে, भिक्त इया न्त्रि =ांख्डि टाद्ध ईश्य । আমাকে তুলে দেন নি এ যুগের পারানি নীেকোয়, চলা আটক করে ফেলে রেখেছেন। কালস্রোতের ও পারে বালুডাঙায় । সেখান থেকে দেখি প্রখর আলোয় ঝাপসা দুরের জগৎ— বিনা কারণে কাণ্ডাল মন অধীর হয়ে ওঠে, দুই হাত বাড়িয়ে দিই, নাগাল পাই নে কিছুই কোনো দিকে । বেলা তো কাটে না, বসে থাকি জোয়ার-জলের দিকে চেয়ে ভেসে যায় মুক্তি—পারের খেয়া, ভেসে যায়। ধনপতির ডিঙা, ভেসে যায় চলতি বেলার আলোছায়া । এমন সময় বাজে তোমার বিশি। ভরা জীবনের সুরে । মারা দিনের নাড়ীর মধ্যে দেবদবিয়ে ফিরে আসে প্ৰাণের বেগ । কী বাজাও তুমি, জানি নে সে সুর জাগায় কার মনে কী ব্যথা । বুঝি বাজাও পঞ্চমর্যাগে দক্ষিপ হাওয়ার নবযৌবনের ভাটিয়ারি ।