পাতা:রশিনারা.pdf/১৩২

পরামর্শে । ': *'ని পথে ছাগ মেষ প্রভূতি জন্ডগণেরও গতায়াতের কষ্ট হয়, সেই সকল দুর্গম স্থানে দুরাত্মা দসু্যগণ অনায়াসে গতিবিধি করে,—তাহার কখনই আমাদের সহিত সন্মুখ সংগ্রাম করিবে না ; সন্মুখরণে পরাস্তু করিতে ন পারিলে, তাহাঙ্গের আয়ত্ত্ব করা আমাদের সাধ্য নহে । তবে, এক কথা এই যে, রাজা জয়সিAহ এব^ দেলের র্থ যোস্ক দ্বয়ের সহিত একত্রে গিরিদুর্গ, আক্রমণু করিলে, বোধ হয়, তাহীদের পরাস্ত করা যাইতে পারে । ” শাইস্তা খাঁ কহিলেন, “ তাহা হইলে আমার লাভ কি ? ? সেনাপতিগণ কছিলেন, “ তবে কৌশলান্তর অবলম্বন করুন। ” শ। “ তাহাওত করিতে জুটি করি নাই ।” সেনাপতিদিগের মধ্য হইতে উত্তর প্রদত্ত হইল, “কি কৌশল ? আমরা শুনিতে পাই কি ? ” শাইস্তা খাঁ যখন আনুপূৰ্ব্বিক সকল কথা শুলিয়া বলিলেন, তখন এক জন সৈনিক কছিলেন, “ জনাব : বড় বিশিষ্ট কর্ম করেন নাই । শাঁ । “ সে সময়ে আমার তত বিবেচনা হইল না । ফলতঃ দুষ্ট কাফেরের সঙ্গে সৈন্য পাঠাইয়া বড় সন্দিছান হইয়াছি।” সেই ব্যক্তি কহিল, “ আপনি তাহার চরিত্র ঘেরূপ বলিলেন, তাহাতে সে যে শিবঞ্জীর প্রেরিত দূত, তাহার অ্যর সন্দেহ নাই । এক্ষণে দেখিতেছি, অনর্থক কতগুলি সৈন্যাপচয় হইল।” স্কুইন্তু খাঁ ক্ষণকাল ভাবিয়া কছিলেন, “ এদোষ সংশোধনের কি উপায় নাই ? * - - - এক জন পারিষদ কছিলেন, “ উপায় না হইবার কোন কারণ দেখিতেছি না ; ಕ್ಲೌ অগম্য কিছুই নাই ?”