পাতা:রশিনারা.pdf/১৮৯

রশিনারা । همونه، ঈশ্বরের নিকট প্রার্থনা করিতেছি, আপনার অক্ষয়-স্বৰ্গ লাভ छ्रेंद्धयः ।। ** সাজাহান রাশিমারার হস্ত ধারণ করিয়া উঠাইয়। কহিলেন, “ বুদ্ধিমতি ! তোমার কথা সফল হউক । তোমরাও দম্পর্তী মিলিত হও, ইহা দেখিয়া অামি জীবনকে সার্থক ভুঞ্জন করি । -ബ তৃতীয় পরিচ্ছেদ। পুরুষবেশে । অনেক ক্ষণ পরে সাজাহান রশিনারার নিকট হ'ষ্টতে বিদায় লইয়া স্বীয় কক্ষ্যায় গমন করিলেন। তখন রশিনার করলগ্ন-কপোলে শয্যার উপরে উপবিষ্ট হইয়া চিন্তায় নিমগ্ন হইলেন । প্রথমে তিনি আপনার মনকে জিজ্ঞাসা করিলেন, “ হে অনিবাৰ্য্যবেগ-বিশিষ্ট-কান্ত সাগর-গামী মন তুমি যে রমণীমোহন · রাজকান্তি সন্দর্শন করিয়া বিমোহিত হইয়াছ ! যাহার রমণী-হৃদয়জিত অপূৰ্ব্ব শ্ৰী, তোমাতে অবিচলিত রূপে সংস্থাপিত রহিয়াছে ! কি জাগুতে, কি স্বপ্নে ভিলাৰ্দ্ধ জন্য ষে রূপ-মাধুর্য্য বিস্মত হইতে পার নাই, সেই হৃদয়েশ্বর এখানেই আসিয়াছুন —তবে আবার সাত পাচ ভাব কেন ? আবার অনিষ্টাশঙ্কা কর কেন ? তুমি যে ভয় করিয়া প্ৰাণেশ্বরের সহিত প্রণয়-সম্ভাষণ কর নাই, তাহা হইতেই