এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

X প্রণয়িনী-সম্ভাষণে । 钞金 শিবঞ্জীর অন্ধকারাচ্ছন্ন হৃদয়-মধ্যে যেন কেহ প্রদীপ জবালিয়া দিল । রাশিনারা ঐকান্তিক মনে ঈশ্বর-চিন্তু করিতেছিলেন বলিয়া শিবাজীর আগমন জানিতে পারেন নাই । শিবঞ্জী রশিনারার মনোগত ভাব জানিতে পারিয়া মহাস্থলাদিত • হইলেন । তখন, তিনি পল্যঙ্ক হইতে উঠিয়া যথায় রশিনার। বসিয়াছিলেন, তথায় গমন করিয়া স্বকরে সুন্দরীর করপল্লব , গ্রহণ করিলেন। রশিনার সচকিত হইয়া মুখ ফিরাইয় দেখিলেন, শিবাজী তাহার হস্ত ধারণ করিয়া ঈষৎ ঈষৎ হাসিতেছেন । ইহাতে সলজ্জ ভাবে ঈষৎ হাস্যসহকারে মুখাবনত করিলেন । রশিনারীকে লজ্জিত দেখিয়া মহারাষ্ট্ররাজ কছিলেন,— · “প্রিয়ে ইহাতে লজ্জা কি ? প্রিয়তমের কুশল-জুন_ কে না করিয়া থাকে ? ” রশিনারীর বিকসিত মুখ আরওঁ বিকসিত হইল । শিবজী দেখিলেন, হৰ্ষবিকলিত প্রফুল্প বদন কিছু বিশুষক ; যেন প্রসফটিত পঙ্কজের উপরে ঈষৎ শৈবাল চিহ্ন বিরাজিত রছিয়াছে । পরে - উভয়ে পল্যঙ্কের উপরে উপবিষ্ট হইলেন। অনেক ক্ষণ কেহই কোন কথা কছিলেন না। পরে রশিনারা মুখে বস্ত্ৰ দিয়া মৃদুস্বরে কহিতে লাগিলেন, “প্রিয়তম ! দৈবগতিকে মনের কথা শুনিলে ; আর মনের কবাট বদ্ধ করিয়াই বা ফল কি ? আমি কোন বিশেষ বিয়নিবন্ধন ভাব গোপন করিয়া রাখিয়াছিলাম, একাল পৰ্য্যন্ত তোমার সহিত প্রিয়সম্ভাষ করি নাই ; অধিক কি ? করিতাম কি না, তাহাও বলিতে পারি না । কিন্তু, তুমি আমার মনের সস্কোষ-সাধনের জন্য যেমন সৰ্ব্বদাই ব্যস্ত, বোধ হয়, ( তুমি জান না) আমার মনও তেীকাপেক্ষ অধিক মূল মা Ե -