পাতা:শরৎ সাহিত্য সংগ্রহ (একাদশ সম্ভার).djvu/৩১১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

छब्रिग्नईौन বেহারী পাখানি ভাকে ফেলিয়া দিয়া প্রথম কয়েকদিন স্বয়ং টুলুবাবুর প্রত্যাশা कब्रिग्नां छेन्óौन शहैग्ना ब्रश्लि, श्राग्न ७कशॉनि छैजtतग्न छछ अशैौग्न झझेग्ना फ़िन कॉफ़ेोईष्ठ লাগিল, কিন্তু দিনের পর দিন অভিলাচিত হইয়া গেল, না আসিলেন বড়বাৰু, না জাসিল তাহার একখণ্ড জবাব । বিশেষ করিয়া থাকোবাবা’র দৌরাত্মই বেহারী অতিষ্ট হইয়া উঠিয়াছে । ইনি BBBB BBBS BB BBB S BBBB BBSBBS DDBB BD g BBB BBD দুৰ্ব্বাস অপেক্ষাও তীক্ষ । মূখ এত খারাপ যে, শুধু রাগের উপর নয়, তাহার বহালতবিয়তের আলাপেও কানে আঙুল দিতে হয়। কিন্তু ইহাই নাকি তান্ত্রিক সিদ্ধ-সাধু একটা লক্ষণ । তা ছাড়া সতীশের গুরু যে ! বেহারীর নিজের তরফ হইতেও টহার প্রতি ভক্তি-শ্রদ্ধা অল্প ছিল না ; কিন্তু পূর্বেই বলা হইয়াছে যে, সতীশের কোনরূপ অনিষ্ট্রের গন্ধ পাইলেই বেহালী চিতাতি-জনশূন্ত হইয়া উঠিত । ‘গুরুবালা'র শিক্ষকতায় সতীশ ও তাহার দলের নিশীথের নিভৃত চক্রসাধনা ও ততোধিক নিভৃত মানুষঙ্গিক অনুষ্ঠানাদি এতদিন বেহালী কোনমতে সহিয়াছিল, কিন্তু যেদিন দিনের বেলা সতীশ মদ ও গাজী ‘ৰাবা’র প্রসাদ পাইল, সে দশু এই তৃত্য কিছুতেই সঙ্ক করিতে পারিল না। সতীশের অবর্তমানে সে গুরুবাবার ঘরে ঢুকিয়া তাঙ্গর পদধূলি লইয়া জোড়হাতে ভক্তিভবে কহিল, বাবা, আপনি দিনের বেলায় আর বাবুকে গাজা-মদ খাওয়াবেন না । অগ্নিতে ঘৃতাহুতি পড়িল । 'বালা একমুহূর্বেই সপ্তমে চড়িয়া চীৎকার করিয়া উঠিলেন, তুই শালা মদ বলিস ! বেহারী বিনীত-স্বরে কঠিল, কি জানি, আমাদের দেশে ত ওরে মদই কয় । ‘বাবা' বলিলেম, মদ । কিন্তু তোর শালার কি ? তুই বলবার কে ? বেহারীও অসহিষ্ণু হইয়া উঠিতেছিল, সেও দৃঢ়স্বরে বলিল, আমি বাবুর চাকর । ওরে আমার চাকয় ! বলিয়া সঙ্গে সঙ্গেই ‘বাবা একটা অশ্রাব্য গালাগালি দিয়া দাত খি চাইয়া কহিয়া উঠিলেন, কিন্তু আমি তোর বাবুর বাবা, তা জানিস্ ! বেহারী বসিয়া ছিল, তড়াক করিয়া দাড়াইয়া উঠিয়া চেচাইয়া বলিল, খবরদার ! আমার সামনে ও-সব তুমি বলে না, তা বলে দিচ্চি ! - থাকোবাবার এমনিই ত দিবারান্ত্রির মধ্যে সহজে চৈতন্য প্রায়ই থাকে না, বেহারীর তিরস্কারে একেবারে দিগ্বিদিকজনশূন্ত হইয়া পড়িলেন। কি করবি রে শালা ! বলিয়া স্বমুখের খড়মটা তুলিয়া বেহারীয় মাখা লক্ষ্য করিয়া সজোরে নিক্ষেপ করিলেন । Woe 3