পাতা:সচিত্র তীর্থ-ভ্রমণ-কাহিনী (তৃতীয় ভাগ) - গোষ্ঠবিহারী ধর.pdf/২৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কাটামুণ্ড У bre ৰূপ। পশুপতিনাথের ঘাট, | আৰ্য্যঘাট প্রভৃতি বিস্তুর বাধা-ঘাট সকল বিখ্যাত । পশুপতি নামক তীৰ্থ ঘাটের উপরিভাগ হইতে বাঘমতী নদীর দৃশ্য অতি নয়নানন্দদায়ক। এই স্থাসের উভয় পাশ্বস্থিত অত্যুচ্চ পৰ্ব্বতের মধ্য দিয়া চট্টগ্রামের অন্তর্গত সীতাকুণ্ডের মন্দাকিনী যেরূপ পৰ্ব্বতের শিখরদেশ হইতে নীচে নামিয়া সহস্রধারা হইয়া দশকবৃন্দকে চমৎকৃত করিতে থাকে—এখানে ও সেইরূপ পুণ্যতোয় বাঘমতী নদী এক উচ্চ পর্বতগাত্ৰ বহিয়া কুলকুলারবে আঁকিয়া-বাকিয়া নীচে নামিতেছে, এই মহান দৃশ্য যিনি দেখিয়াছেন, তিনিই মোহিত হইবেন-সন্দেহ নাই । সচরাচর এই নদীর জল অল্প থাকে, অবগত হইলাম-বর্ষাকালে ইহা এক প্ৰলয়কার মূৰ্ত্তি ধারণা করিয়া থাকে । বারাণসী যেমন হিন্দুদিগের পবিত্র তীর্থ এবং মুক্তি প্ৰদ, নেপালীদিগের নিকট পশুপতিনাথ ও তেমনি মুক্তি প্রদ। স্থানীয় অধিবাসীরা অন্তিম সময়ে ভগবান পশুপতিনাথের শ্ৰীচরণে স্থান পাইলে সৌভাগ্য বোধ করিয়া থাকেন । পশুপতিনাথের ঘাটের নিদিষ্ট এক স্থানে দুইDED KKD LBtBE DDEB BDBBDB BBJ BDDD DS BBDB DBBBDB BDDDDD উপর যাহাকে শয়ন করান যায়, সেই ব্যক্তির পা দুখানি এই ত্ৰাণকারিণী পুণ্যতোয় বাঘমতী নদীর জল স্পর্শ করে । এই শিলা দুখানির মধ্যে এক খানি রাজপরিবারবর্গের, অপরখানি মন্ত্রী পরিবারদিগের নিমিত্ত স্থাপিত হইয়াছে। বলাবাহুল্য, সাধারণ বা গৃহস্থ্যগণ এই শিলা মধ্যে স্থান পান না । সাধারণ এলাকে কেবল এই শ্মশানতীরে বাঘমতীর পবিত্র বারি স্পর্শ এবং মুখে ভগবানের নাম জপ করিতে করিতে দেহ ত্যাগ করিয়া স্বৰ্গারোহণ করেন । পশুপতিনাথের দর্শন পথ। যদি ও কষ্টদায়ক, কিন্তু এখানকার কীৰ্ত্তি