পাতা:সবুজ পত্র (তৃতীয় বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৫২৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

no Q, R, 3Rei সঙ্গীত-পরিচয় Ο Σ. Ο বীণ বাজানোর রেওয়াজও এখন মান্দ্ৰাজে বেশী। ডান হাতের সব আঙ্গুল দিয়ে বাজাতে হয় বলে” শুনেছি বীণ বাজানে। বড় শক্ত। তানপুরা বা তাম্বুরাও বহু প্ৰাচীন যন্ত্র, এবং আজ পর্যন্ত ওস্তাদী গানের প্রধান সহায়। পুরাণে বলে ব্ৰহ্মার এক শিস্য ছিলেন তুম্বুরু ; নামের সাদৃশ্যে মনে হয় তঁর সঙ্গে এ যন্ত্রের কিছু যোগ আছে। আমাদের বাদ্যযন্ত্রের মধ্যে সে তার ও এস্রাজই বেশী চলিত, ও বাজানো সহজ । গানের সঙ্গীতের জন্য এখনকার কালে ভঙ্গুরার চেয়ে এস্রাজই বেশী উপযোগী বলে আমার বোধ হয়,-বিশেষতঃ মেয়েদের পক্ষে । আমাদের মেয়েদের মধ্যে র্যারা গান করেন, তাদের সকলকেই আমি এস্রাজ শিখতে অনুরোধ করি। কারণ এস্রাজ হাস্কা, মিষ্টি ও একটানা,-সুতরাং সঙ্গীতের যন্ত্রের সব গুণই ওতে বৰ্ত্তমান তানপুর যন্ত্রটা কিছু বেশী DDDSDBBBBD LDBBD BDBD DS DBBDD DBB DBDBS KDDD BuBS সেতারের বড় ভাইয়ের নাম সুরবাহার,-সে যন্ত্রটি দেখতে বেশ সুন্দর, আওয়াজিও সেতার অপেক্ষা প্ৰ’ল। কিন্তু ত’তে শুধু আলােপই বাজানো হয়, তাই খুব ভাল বাজিয়ে ছাড়া কেউ বড় বাজায় না। গৎ বাজাবার পক্ষে হরেন্দরে সেতারই সব চেয়ে ভাল। শুনতে পাই আলাউদ্দীনের সমসাময়িক আমীর খশ্রঞ্চ নামক একজন সঙ্গীতগুরু সেতারযন্ত্রের স্রষ্টা ; এবং তার সঙ্গে বাজাবার জন্যেই তিনি পাখোয়াজ ভেঙ্গে বায়া-তবলার। নিৰ্ম্মাণ করেন। আমাদের ছেলেরা বায়া-তবলা শেখবার দিকে একটু মনোযোগ দিলে ভাল হয়। তাতে তাল-জ্ঞানও যেমন হয়, সঙ্গের গানবাজনাও তেমনি জমকে তোলে। য়ুরোপীয় যন্ত্রের সঙ্গে আমাদের যন্ত্রের একটা তফাৎ এই যে, ওদের প্রধান যন্ত্র পিয়ানোর আওয়াজ এত জোরালো যে, অনেক বড় জায়গায় অনেক