পাতা:সবুজ পত্র (তৃতীয় বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৫৩১

७ वर्ष, अदभ अ६थn সঙ্গীত-পরিচয় (*) 03 এক করে’ তুলেছিলেন, কিন্তু দেশকলপাত্রের দোষে বৈষ্ণবরা আর একটি স্বতন্ত্র জাতিতেই পরিণত হয়েছে, ছড়াতে পারে নি। সেই সময়ে কৃষ্ণভক্তির আবেগে যে গীত বাঙ্গলাদেশের হৃদয় হতে উচ্ছসিত হয়েছিল, তার সুরতরঙ্গে এখনো ঘর-বাহির আন্দোলিত । বৈষ্ণবধৰ্ম্ম বাৎসল্য থেকে ভাগবস্তুক্তি পৰ্য্যন্ত সকল প্ৰকার ভাবের আধার,- সুতরাং সঙ্গীতে প্ৰকাশ হতে বাধ্য। অমর বৈষ্ণব কবিতাবলী আসলে গান,- কারণ প্ৰত্যেকেরই রাগিণীর নাম দেওয়া আছে ; কিন্তু স্বরলিপির অভাবে তার যথাযথ সুর এখন জানা অসম্ভব, এ বড়ই দুঃখের বিষয়। তবে কীৰ্ত্তন এখন পৰ্যন্ত কি ভাগ্যি জীবিত রয়েছে। কিন্তু পূর্বেই বলেছি আমি খাঁটি বাঙ্গলাদেশের গান সম্বন্ধে আজ কিছু বলতে আসি নি,-ধারাবাহিকতার অনুরোধে এ বিষয় উল্লেখ করলুম মাত্র। বেদের সময় থেকে মুসলমান আমল পৰ্যন্ত যখন হিন্দুসঙ্গীতের নিশ্চয় অনেক পরিবর্তন ঘটেছিল, তখন মুসলমান আমল থেকে বৰ্ত্তমান কাল পৰ্যন্ত অনেক পরিবর্তন হওয়া অবশ্যম্ভাবী। এক-একটি বিশেষ খণ্ড-শিল্প অবিকৃত ভাবে অমর হয়ে থাকতে পারে বটে, যথা কালিদাসের শকুন্তলা, কিম্বা তানসেনের কোন গান ( যদি লেখা থাকত !) । কিন্তু শিল্পকলার আদর্শ যুগে যুগে বদলাতে বাধ্য, কারণ সেটি সমাজের তৎকালীন মনোভাবের প্রকাশ,—এবং সমাজ সচল পদার্থ স্থাণু নয়। BD BBDBDBBBDBDB KDBDB BBD SDBBDBDD DDBDSDBDY BDBDD DDD ইয়েছে ও হচ্ছে। তাকে কেউ বলবে উন্নতি, কেউ বলবে অবনতি, কিন্তু তার পরিণতি কেউ রোধ করতে পারবে না । ব্ৰাহ্মসমাজের গান একটি ভাণ্ডারবিশেষ, যেখানে কালাবতী ধ্রুপদ