পাতা:সবুজ পত্র (পঞ্চম বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৪৮০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8ዓ፱፻ , সবুজ পত্ৰ কাৰ্ত্তিক ও অগ্রহায়ণ, ১৩২৫ পায় না। ফলে, অনেক কথা বলে কিছু না বলার আর্টে তারা Gladstone-এর সমকক্ষ হয়ে উঠলেন । রামের মুখ ও শ্যামের কলম থেকে অজস্ৰ কথা যে অনর্গল বেরত তার আরও একটি কারণ ছিল। জ্ঞানের বালাই ত তাদের অন্তরে ছিলই না, তার উপরে যে ধৰ্ম্ম শরীরে থাকলে, মানুষের মুখে কথা বাধে, কলমের মুখে কথা আটকায় সে ধৰ্ম্ম, অর্থাৎ সত্যমিথ্যার ভেদজ্ঞান, দুকড়ি দত্তের বংশধর যুগলের দেহে আদপেই ছিল না । এ জ্ঞানের অভাবটা যে পলিটিটিক্সে ও গল্প-সাহিত্যে কত বড় জিনিষ, সে কথা কি আর খুলে বলা দরকার ? YA যদি জিজ্ঞাসা করো যে তঁরা এই অতুল বাক-শক্তির চর্চা কোথায় এবং কি সুযোগে করলেন, এক কথায়, কোথায় তঁরা রিহার্সেল দিলেন ?-- তার উত্তর, কলেজের ছাত্রদের কলিকাতা সহরে, যতরকম সভাসমিতি BDS DD DBDB BDDDDDBDB DDDD DBDBBD LBDSEL BDB BBB BBBB DDK BDD DBDDS DD BBB DD DBBLEB DD zKS নামে নানা সত্যমিথ্যা পত্রেও লিখতেন। সে সকল অবশ্য ছাপা ও হত । বিনে পয়সায় লেখা পেলে কোন কাগজ ছাড়ে ! পূর্বেই বলেছি, রাম শ্যামের বক্তব্য বেশি কিছু ছিল না, কিন্তু যেটুকু ছিল তার মূল্য অসাধারণ। মাণিকের খানিকও ভাল, এ কথা, কে না জানে ? একেত তঁদের ভাষা ছিল গালভরা ইংরেজি তার উপর ভাব আবার বুকভরা পেটিয়াটিক, এই মণকাঞ্চনের যোগ দেখলে, প্ৰবীনদেরই মাথার ঠিক থাকে না,-নবীনদের কথা ত ছেড়েই দেও। র্তাদের সকল কথা সকল লেখার মূলসূত্র ছিল এক। তঁরা একালের ইউরোপের সঙ্গে সেকালের ভারতের তুলনা করে দেখিয়ে দিতেন যে,