পাতা:সবুজ পত্র (পঞ্চম বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৬৫৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ዓ S © সবুজ পত্ৰ 沈5面,》2ae করছে সর্বজ্ঞাত্ব ও সৰ্বেশ্বরত্ব ; তার ক্রিয়ার দাপটে আর সকলের হৃদপিণ্ডের ক্রিয়া এক রকম রুদ্ধ। আর পূবের শাখাটি “নিস্ফলং নিক্ৰিয়ং শান্তং”, “অপ্ৰাণ” ও “আমন” । সকলেই জানে যে সগুণত্বের সিড়ি দিয়েই নিগুণত্বে পৌছিতে হয়। ভারতীয় আৰ্য্যেরাও অবিশ্যি তাই করেছেন । ক্রিয়াশীলত্বের সিড়ি দিয়ে নিস্ক্রিয়ত্বের ছাদে এসে পৌচেছেন। এটা যে চরম পরমার্থের অবস্থা তাতে সন্দেহ নেই, কেননা ‘একরূপে অবস্থিত যে অৰ্থ” তাই হ’ল পরিমার্থ। যারা এ DBDB S OkBD SDBDBDD DBDSDBDBBSBDB S DBDBB DBDB BBD DDBD চান তঁরা ‘ইভলিউশনের’’ গতিবিধির কোনও খবরই রাখেন না । যা হোক, আৰ্য্যামির এই সগুণ ও নিগুণ প্ৰকাশের মধ্যে একটি আন্তরিক মিল রয়েছে, কেননা এ দুই হ'লেও মূলে এক। সে মিলটি হচ্ছে যে, দুয়ের পথই বিবেকানন্দ যাকে বলেছেন “ছুৎমাৰ্গ, বাইরের স্পর্শ থেকে বঁচিয়ে নিজের শুচিত রক্ষা করা । তবে পশ্চিমের, ওদের পথ হ’ল আর সবাইকে তাড়ান, আমাদের কৌশল হ’ল সবার কাছ থেকে পালন । শেষ পৰ্যন্ত কোনটায় বেশি ফল হয় বলা कठिंन । মানুষে মানুষে চরিত্র ও মনের শক্তির যে তফাৎ, জাতির সঙ্গে জাতির সে তফাতের চেষ্টার কোনও অর্থ আছে কি না, এবং থাকলে সেটা ঠিক কোথায় সে তর্ক না হয় নাই তোলা গেল। মেনে নেওয়া যাক, এ তফাৎ আছে। কিন্তু প্ৰভেদমাত্রই উচু নীচুর সম্বন্ধ নয়, এবং বৰ্ত্তমান পৰ্য্যন্ত কাজের পরিমাণও একটা জাতির শক্তিসামর্থ্যের শেষ প্ৰমাণ নয়। কেননা মানুষের ইতিহাস কিছু শেষ হয়ে যায় নি যে, এখনি লাইন টেনে হিসাব নিকাশ আরম্ভ করা যেতে পারে। আজ