পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা চতুর্থ খণ্ড.pdf/১৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

●伊 রাজনারায়ণ বসু ধৰ্ম্মসভাকে প্রথনতঃ মহা হিন্দ্র সমিতি সংস্থাপন করিতে অভিলাষী ও তংপরে পশ্চিমের “ভারত ধরম্" মহামগুলের সঙ্গে যোগ দিতে উত্তেজিত করে ইহা অনায়াসে বলা যাইতে পারে। বাঙ্গালী ও হিন্দুস্থানীদের সংযোগে সংরচিত অভিনব সভা আমার প্রস্তাবিত মহা হিন্দু সমিতি বলা যাইতে পারে।" ( আত্ম-চরিত পৃ. ৯৮ ) শেষ জীবন দেওঘর বৈদ্যনাথধাম হিন্দুদের, বিশেষ করিয়া প্রাচীনপন্থী হিন্দুদের BBB BBBBBS BSBBBBBB BB BB BBBB BB BBBSBBB তত দিন ইত্ব নব্যপন্থীদেরও তীর্থস্থান বলিয়া গণ। ইয়াছিল, এবং তিনি ঋষি আখ্যা পাইয়াছিলেন । তিনি এখানে থাকিতে থাকিতে 'সারধৰ্ম্ম,” "তান্বলোপার" প্রভৃতি রচনা করেন। স্থানীয় কুষ্ঠাশ্ৰম প্রতিষ্ঠায় তিনি বিশেষ উৎসাহী ছিলেন । বাহিরের সঙ্গেও তিনি পত্রাদি দ্বারা যোগরক্ষা করিয়া চলিতেন । রাজনারায়ণ অত্যন্ত বন্ধুবৎসল ছিলেন । তাহার পুত্র যোগেন্দ্রনাথ বসু লিখিয়াছেন যে, তিনি শেষ জীবনে বাল্যবন্ধুদের একটি তালিকা করিয়া লইয়াছেন এবং প্রায়ই এক-এক জন সম্বন্ধে তাহার স্মৃতি হইতে র্তাহাদিগকে বলিতেন । হিন্দু অহিন্দু, ব্রাহ্ম অব্রাহ্ম কলের SBB BB BB BBB BBBBBBBS BBBB BBBB BSB BBBS BBBBB BBB BSBBB BBBBBBB BBBBB BBBB BBBB S BBS মৃত্যুতে দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর ‘তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা" ( কাৰ্ত্তিক ১৯২১ শক ; এইরূপ লেখেন : আমাদের এবং সমস্ত বঙ্গদেশের পরম শ্রদ্ধাভাজন এবং প্রীতিভাজন মহাত্মা শ্ৰীযুক্ত রাজনারায়ণ বসু বিগত ২ আশ্বিন সোমবার তাহার প্রিয় বঙ্গভূমি অন্ধকার করিয়া–উহার প্রাণের পরিজনবর্গকে মকুল শোকসাগরে নিক্ষেপ করিয়া এবং দেশবিদেশস্থ অগণ্য বন্ধুবৰ্গকে