পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা প্রথম খণ্ড.pdf/৪০১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

> & ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত বাঙ্গালী ভাষাৰ উন্নতিসাধন সম্বন্ধে যে সকল ব্যক্তির গুণকীৰ্ত্তন BB BBBB BBB DDDDB BBD DDD BBB DD B BBB SBBB BBB BDg BBB BBBB BBD DD SDDD BB DDS BBB BBB BDB BBBBB BDDD B BBBB BDDD BB প্রধান কারণ এই যে, তিনি গভর্ণমেণ্টের নিকট বড় একটা কামিত ছিলেন না । ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তেব কবিত্ব সম্বন্ধে বঙ্কিমচন্দ্র বিস্তৃত আলোচনা করিয়াছেন । তাহা হইতে কিঞ্চিং উদ্ধৃত করিলেই ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের কবিত্ব সম্বন্ধে সঠিক উত্তর পাওয়া যাইবে মনুষ্য-হৃদয়ের কোমল, গম্ভীর, উন্নত, অক্ষুট ভাবগুলি ধৰিয়া BBB Btt DDSDDBBB BB BB BBB BBBBB B S সৌন্দধ্যযষ্টিতে স্থিান তাদৃশ পটু ছিলেন না। র্তাহাব স্বাক্টই বড় BB SBB BKD DDS DBS BDD BB BBBB BBS BBB অধিকারের ভিতৰ তিনি রাজা ...তিনি এই বাঙ্গালী সমাজের কবি । SBB BBBSB BBDD BBS u BBBB BBBBB BB S তাহার ব্যঙ্গ সম্বন্ধে বঙ্কিমচন্দ্ৰ বুলিতেছেন ঈশ্বৰ গুপ্তের ব্যঙ্গে কিছুমাত্র বিদ্বেষ নাই। শত্রুত কৰিয়া তিনি কাহাকেও গালি দেন না ---কেবল আনন্দ । ষে যেখানে সমুখে পড়ে, তাঙ্কাকেই ঈশ্বরচন্দ্র তাহলে ‘গালে এক চণ্ডু, নহে একটা কাণমল দিয়া ছাড়িয়া দেন—কারণ আর কিছুই নয়, দুষ্ট জনে একটু হাসিবার জন্ত । ঈশ্বরচন্দ্রের অনেক কথা ও পদ এখন প্রবাদবাক্যে পরিণত হইয়াছে । অথচ আমরা অনেকেই সেগুলি ঈশ্বরচন্দ্রের বলিয়া অবগত নহি । দৃষ্টাস্থ : তদানীন্তন কলিকাতা সম্বন্ধে--- রেতে মশা দিলে মাছি, এই তাড়য়ে কলকেতায় আছি।