পাতা:স্বামী বিবেকানন্দ (চতুর্থ খণ্ড).djvu/১০৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রামকৃষ্ণমিশন প্ৰতিষ্ঠা । “ব্ৰতধারী” প্রেরণ এবং তত্ত্বৎপ্রদেশে স্থাপিত আশ্ৰম সকলের সহিত ভারতীয় আশ্রম সকলের ঘনিষ্ঠতা ও সহানুভূতিবৰ্দ্ধন এবং নূতন নূতন আশ্রম সংস্থাপন। সঙ্ঘেব উদ্দেশ্য ও আদর্শ লোক-সাধারণের সেবা ও আধ্যাত্মিক উন্নতিবিধান। রাজনীতিব সহিত ইক্তার কোন সম্বন্ধ न्मांझें । উপবোত্তৰ উদ্দেশ্যগুলির সহিত যাতাব সহানুভূতি আছে বা যিনি বিশ্বাস কলেন শ্ৰীরামকৃষ্ণদেব জগতে কোন বিশেষ কাৰ্যসাধনেব জন্য আবিভূতি হুইযাছিলেন তিনিই এই সঙ্ঘে প্ৰবে কবিবার অধিকাৰী ।” R স্বামিজী সর্বসম্মতিক্রমে ইহার সাধাবণ সভাপতি হইলেন এবং স্বামী ব্ৰহ্মানন্দ ও যোগানন্দ যথাক্রমে কলিকতাকেন্দ্রের সভাপতি ও সহকাৰী সভাপতি হইলেন। স্থিৰ হইল প্ৰতি রবিবার অপরাত্নে বলরাম বাবুব বাটীতেই সভােব অধিবেশন হইবে এবং গীতা উপনিষদাদি শাস্ত্ৰপাঠ ও আবৃত্তি বা কোন বিষয-বিশেষ অবলম্বন করিযা বক্তৃতাদি হইবে। স্বামিশিষ্যসংবাদ প্রণেতা শাস্ত্ৰপাঠকৰূপে নিৰ্বাচিত হইলেন। তিন বৎসব রামকৃষ্ণ-মিশন এইখানেই ছিল এবং স্বামিজী পুনরায় পাশ্চাত্যদেশে গমন করিবাব পুধ্ব পৰ্য্যন্ত' সমিতির অধিবেশনসমুহে উপস্থিত থাকিয়া প্ৰাযষ্ট উপদেশদান বা কিন্নরকণ্ঠে গান গাহিয়া শ্রোতৃবৰ্গকে মোহিত করিতেন। [ ১৯০৯ সালের এপ্রিল মাসে যখন রামকৃষ্ণ মিশন আইনানুসারে রেজোষ্ট্রী করা হয় তখন কতকটা আইনের খাতিরে ዓ S ፃ