পাতা:হিন্দুত্ব - চন্দ্রনাথ বসু.pdf/১৬৭

ऊद्र | S(e refNa ran Ah AM-r--r--r--r- -yng-nr -r "nyuny লুন্ধের আহারের ন্যায় অপকৃষ্ট নয়, তাহ লুদ্ধের আহার অপেক্ষা অনেক উৎকৃষ্ট। দেহের পুষ্টিসাধনাৰ্থ যে আহার তাহারও একটা উদ্দেশ্য আছে। সে উদ্দেশ্য খুব উত্তম না হউক খুব অধমও নয়। সে উদ্দেশ্য মনুষ্যেরই হইতে পারে, মনুষ্যাপেক্ষা নিকৃষ্ট প্রাণীর হইতে পারে না ও নাই। কিন্তু লুদ্ধের আহারে কি উত্তম কি অধম কোন উদ্দেশ্যই নাই। পশুর আহারের ন্যায়। সে আহার কেবলমাত্ৰ লোভজনিত । সুন্দন্ন শ্যামল শীতল শম্প দেখিয়া যে, গর, দড়িদড় ছিড়িয়া তাহা খাইতে ছোটে এবং পলাণ্ডুপীড়িত চপা ৰুট লেটের সৌরভে সংসারের সারাৎসার আত্মাণ করিয়া যে স্বল্লুশিক্ষিত বাবু লজ্জাসরাম ত্যাগ করিয়া বাবুচী বাহাদুরের খাপ রেল খচিত মুগী-মণ্ডপাভিমুখে ছোটেন সে গরু আর সে বাবুর মধ্যে বড় একটা ব্যবধান নাই। যে ব্যবধান আছে তাহ বাবুর পক্ষেই দুরূপনেয় কলঙ্কের • ব্যবধান । অনেক ইংরাজিশিক্ষিতের আহার সম্পূর্ণ পাশব আহার। লুব্ধ বলিয়া তাহারা আহারের সহিত চরিত্রের সম্বন্ধ অস্বীকার করিয়া থাকেন। বড় সুখের বিষয় আজ কাল ইংরাজিশিক্ষিতদিগের মধ্যে আহার সম্বন্ধে কিঞ্চিৎ চৈতন্যোদয় হইতেছে-অনেকে শাস্ত্রোক্ত আহার তথ্য বুঝিয়া আপন আপন আহারপ্ৰণালী সংশোধিত করিতেছেন। এইরূপে আহারে সংযম ও সাত্ত্বিকতা বৃদ্ধি হইলে সমস্ত চরিত্রে সংযম ও সাত্ত্বিকতা বৃদ্ধি হইবে। এবং তাহা হইলে সমাজে অল্পে অল্পে সন্নীতির প্রসর বৃদ্ধি হইবার প্রশস্ত উপায় হইয়া যাইবে। আহার বিহার । পরিচ্ছেদ প্রভৃতি সকল বিষয়েই এখন যে লোভাধিক্য জন্মি