পাতা:হিমালয় - জলধর সেন.pdf/২০৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

गाक्षाष्ट्र يا وچ ډ সাৰ্থক হোয়েছে । বুদ্ধার সঙ্গে একটি বয়স্ক পুত্র ও একটি বুধবা কন্য!!! আমরা যে দিন বদরিকাশ্রমে পৌছি, এরা ও সেদিন এখানে এসেছিল। বুদ্ধ। অনেকক্ষণ নারায়ণ দর্শন কোরে শেষে ভক্তি ভরে প্রণাম কোল্লে। তারপর পুত্ৰটীর দিকে চেয়ে শেল্প “বেটা, জনম সফল কৰু লিয়া।” সেই কথাকয়টির মধ্যে যে কত আনন্দ তা বর্ণনাতীত। ছেলেটি মার কথায় ভক্তিপূর্ণ হৃদয়ে নতজান্ত হে!য়ে মায়ের পদধূলি গ্রহণ কোলে, মা ও আস্তে ব্যাস্তে জীবনের অবলম্বন ছেলেটিকে বুকের মধ্যে টেনে নিলে। এদুশ্য স্বৰ্গীয় ; আমাদের সকলের &চাক দিয়ে জল পোড়তে লাগলে । পুত্ৰ মায়ের প্রতি কৰ্মেব্যের এক অংশ সম্পূর্ণ কোরে অতুল আনন্দ বোধ কোবুলে, এবং মায়ের স্নেষ্টপূর্ণ বুকের মাপুর পেশান্থির মধ্যে স্থান পেয়ে হয় ত সে মনে কোলে, তার অপার্গিব পুষ্প স্বাবু তোয়ে গেল ! হায়, মাতৃহীন আমি — আমি মৰ্ম্মে মৰ্ম্মে মা তার অভাব অন্য ভােব কোল্লাম । তারপর আমরা ধীরে ধীরে মন্দির হোতে “তপ্ত কুণ্ড” দেখতে চোল্লাম! মন্দিরের বাচি রে একটু নীচেষ্ট এক স্থলে ছোট পাথর দিয়ে ধাধান জল রাখবার একটি অনতিবৃহৎ চৌবাচ্চ। নিৰ্ম্মিত আছে ; তার গভীরতম । বেশী নয় । নারায়ণের মন্দিরের নীচে দিয়ে তার এক পাশে একটা , ঝরণা ai (? (try, এ ঝরণার জল ভারি গরম ; এত গরম যে তাতে স্নান চলে না। তাই পাণ্ড বা উ গুড় চৌবাচ্চায় সেই বারণার জল এনে ফেলেছে, আর একদিক দিয়ে এক ঠাণ্ডা জলের ঝরণাও তার মধ্যে এসে মিশেছে, এবং এই দুই জল একত্র মিশে স্নানের উপযুক্ত ঈষদুষ্ণ জলে পরিণত হেয়েছে। এই স্থানটির চারিপাশে পাথরের স্তম্ভ দিয়ে উপরে ছাদ তৈয়ারী করা হোমেছে। অনেকেই এখানে স্নান কোচ্ছেন দেখলুম, আমারও স্নান করুবার বড় ইচ্ছা তোলে। গায়ের কাপড় চােপড় খুল ছি, স্বামীজী তা পাতাড়ি আমাকে নিষেধ কোল্লেন ; আমি তাকে বোল্লম, এ গরম জলে স্নান করায় এমন কি আপত্তি হোতে পারে ? তিনি বোল্লেন