পাতা:হিমালয় - জলধর সেন.pdf/২১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ব্যাসগুহা - ই, কিন্তু স্বতঃপ্রবৃত্ত হোয়ে অন্ধভাবে রাস্ত হাতড়ে ব্যাসগুহায় ته به ) وي آ}34. ওয়াতে আমার মনে ভারি অহঙ্কারের সঞ্চার হােলো। মনে কাস্তুে লািগলুম, দায়ে পোড়লে আমরাও लिडि९tछेन, छेनtलब्र भड ¢क ११ t;) १९५ কােজ কোরে ফেলতে পারি। সমস্ত বিশ্বসংসারের লোক তখন {"মুগ্ধ বিহ্বলনেত্ৰে এই বঙ্গ বীরের দিকে চেয়ে কি ভাবে, তা কল্পনা কোরে ধৰ্শ আরাম বোধ হোলো এবং অনেক শুনি আত্ম প্ৰসাদ ও ভোগ করা গেল । १iा°१४९१६ °ागू५दू ४iाक्ष°छे। বেশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন একটা ছোট অনাত উঠানের মত। আশ্চর্য্যের বিষয় এই যে, এখানে বিন্দুমাত্র বরফ নেই, অথচ আশে পাশে স্তপোকার বরফ। সেই ঋষিশ্ৰেণ্ঠের কোন মায়ামন্ত্রবলে চরদিনের জন্যে এখান থেকে পরণ-প্লাশি । ত: ঃি ত হোয়েছে তা আমাদের ; ত ক্ষুদ্র মানববুদ্ধির অগম্য। আমরা অবাক হোয়ে তার কারণ খুঁজতে লাগি:ম, কিন্তু কোন কারণই নির্দেশ করতে পাল্লাম না। এই বরফহীন গুহাপ্রাঙ্গণটি যে নীরস কালে পাথর মাত্র তাও নয় ; পাথরের উপর ক্রমাগত জ্বল পোড়লে যেমন একরকম সবুজ পাতল শেওলা জন্মে, এখানে তেমনি জন্মিয়ে আছে ; কিন্তু ঐ শৈবালন্দল পাতলা নয়, গালিচার আসনের মত গুরু ; তার রং বড় চক্ষু তৃপ্তিকর, বিশেষতঃ তার মধ্যে আবার ছোট ছোট গ’ল ও সাদা ফুল ফুটে প্রকৃতির হস্তনিৰ্ম্মিত সেই আসনখানিকে আরও সুন্দর এবং গ্ৰীতিকর কোরে তুলেছে। অনেকক্ষণ পৰ্য্যন্ত আমরা সেই মনোহর আসনখানির দিকে চেয়ে : ইলুম। সেই পুরু শৈবালরাশির উপরে খুব ছোট ছোট লাল ও সাদা ফুল ফুটে রয়েচে, তাতে আসনখানিকে মণিমুক্তাখচিত বোলে বোধ হোচ্ছে। এমন আশ্চৰ্য্য দৃশ্য আর কখন দেখিছি। বােলে মনে হোলো না। এ রকম iজনিস আমার কাছে এই নৃতন। আমার সঙ্গে কোন বৈজ্ঞানিক পণ্ডিত থাকলে হয় ত এই বরফ রাজ্যে এ রকম প্রাকৃতিক বৈচিত্র্যের কারণ অবগত ইবার জন্যে চেষ্টা কোরতেন এবং হয় তা কৃতকাৰ্য্য ও হোতে পারতেন; কিন্তু