নির্ঘণ্ট:গীতবিতান.djvu
নাম | গীতবিতান |
---|---|
লেখক | রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
প্রকাশক | বিশ্বভারতী গ্রন্থন বিভাগ |
প্রকাশস্থান | কলকাতা |
প্রকাশসাল | ১৯৯৩ খ্রিস্টাব্দ (১৪০০ বঙ্গাব্দ) |
উৎস | |
প্রগতি | সব পাতার মুদ্রণ সংশোধন করা হয়নি |
বইয়ের পাতাগুলি
সূচী
স্বরলিপিপঞ্জী
প্রথম ছত্রের সূচী
১৯ ২০ ২১ ২২ ২৩ ২৪ ২৫ ২৬ ২৭ ২৮ ২৯ ৩০ ৩১ ৩২ ৩৩ ৩৪ ৩৫ ৩৬ ৩৭ ৩৮ ৩৯ ৪০ ৪১ ৪২ ৪৩ ৪৪ ৪৫ ৪৬ ৪৭ ৪৮ ৪৯ ৫০ ৫১ ৫২ ৫৩ ৫৪ ৫৫ ৫৬ ৫৭ ৫৮ ৫৯ ৬০ ৬১ ৬২ ৬৩ ৬৪ ৬৫ ৬৬ ৬৭ ৬৮ ৬৯ ৭০ ৭১ ৭২ ৭৩ ৭৪ ৭৫ ৭৬ ৭৭ ৭৮ ৭৯ ৮০ ৮১ ৮২ ৮৩ ৮৪ ৮৫ ৮৬ ৮৭ ৮৮ ৮৯ ৯০ ৯১ ৯২ ৯৩ ৯৪ ৯৫ ৯৬
ভূমিকা
পূজা
পূজা - ৫ ৬ ৭ ৮ ৯ ১০ ১১ ১২ ১৩ ১৪ ১৫ ১৬ ১৭ ১৮ ১৯ ২০ ২১ ২২ ২৩ ২৪ ২৫ ২৬ ২৭ ২৮ ২৯ ৩০ ৩১ ৩২ ৩৩ ৩৪ ৩৫ ৩৬ ৩৭ ৩৮ ৩৯ ৪০ ৪১ ৪২ ৪৩ ৪৪ ৪৫ ৪৬ ৪৭ ৪৮ ৪৯ ৫০ ৫১ ৫২ ৫৩ ৫৪ ৫৫ ৫৬ ৫৭ ৫৮ ৫৯ ৬০ ৬১ ৬২ ৬৩ ৬৪ ৬৫ ৬৬ ৬৭ ৬৮ ৬৯ ৭০ ৭১ ৭২ ৭৩ ৭৪ ৭৫ ৭৬ - চিত্র ৭৭ ৭৮ ৭৯ ৮০ ৮১ ৮২ ৮৩ ৮৪ ৮৫ ৮৬ ৮৭ ৮৮ ৮৯ ৯০ ৯১ ৯২ ৯৩ ৯৪ ৯৫ ৯৬ ৯৭ ৯৮ ৯৯ ১০০ ১০১ ১০২ ১০৩ ১০৪ ১০৫ ১০৬ ১০৭ ১০৮ ১০৯ ১১০ ১১১ ১১২ ১১৩ ১১৪ ১১৫ ১১৬ ১১৭ ১১৮ ১১৯ ১২০ ১২১ ১২২ ১২৩ ১২৪ ১২৫ ১২৬ ১২৭ ১২৮ ১২৯ ১৩০ ১৩১ ১৩২ ১৩৩ ১৩৪ ১৩৫ ১৩৬ ১৩৭ ১৩৮ ১৩৯ ১৪০ ১৪১ ১৪২ ১৪৩ ১৪৪ ১৪৫ ১৪৬ ১৪৭ ১৪৮ ১৪৯ ১৫০ ১৫১ ১৫২ ১৫৩ ১৫৪ ১৫৫ ১৫৬ ১৫৭ ১৫৮ ১৫৯ ১৬০ ১৬১ ১৬২ ১৬৩ ১৬৪ ১৬৫ ১৬৬ ১৬৭ ১৬৮ ১৬৯ ১৭০ ১৭১ ১৭২ ১৭৩ ১৭৪ ১৭৫ ১৭৬ ১৭৭ ১৭৮ ১৭৯ ১৮০ ১৮১ ১৮২ ১৮৩ ১৮৪ ১৮৫ ১৮৬ ১৮৭ ১৮৮ ১৮৯ ১৯০ ১৯১ ১৯২ ১৯৩ ১৯৪ ১৯৫ ১৯৬ ১৯৭ ১৯৮ ১৯৯ ২০০ ২০১ ২০২ ২০৩ ২০৪ ২০৫ ২০৬ ২০৭ ২০৮ ২০৯ ২১০ ২১১ ২১২ ২১৩ ২১৪ ২১৫ ২১৬ ২১৭ ২১৮ ২১৯ ২২০ ২২১ ২২২ ২২৩ ২২৪ - চিত্র ২২৫ ২২৬ ২২৭ ২২৮ ২২৯ ২৩০ ২৩১ ২৩২ ২৩৩ ২৩৪ ২৩৫ ২৩৬ ২৩৭ ২৩৮ ২৩৯ ২৪০ ২৪১ ২৪২
স্বদেশ
প্রচ্ছদ - ২৪৩ ২৪৪ ২৪৫ ২৪৬ ২৪৭ ২৪৮ ২৪৯ ২৫০ ২৫১ ২৫২ ২৫৩ ২৫৪ ২৫৫ ২৫৬ ২৫৭ ২৫৮ ২৫৯ ২৬০ ২৬১ ২৬২ ২৬৩ ২৬৪ ২৬৫ ২৬৬ চিত্র - ২৬৭ -
প্রেম
প্রচ্ছদ - ২৭১ ২৭২ ২৭৩ ২৭৪ ২৭৫ ২৭৬ ২৭৭ ২৭৮ ২৭৯ ২৮০ ২৮১ ২৮২ ২৮৩ ২৮৪ ২৮৫ ২৮৬ ২৮৭ ২৮৮ ২৮৯ ২৯০ ২৯১ ২৯২ ২৯৩ ২৯৪ ২৯৫ ২৯৬ ২৯৭ ২৯৮ ২৯৯ ৩০০ ৩০১ ৩০২ ৩০৩ ৩০৪ ৩০৫ ৩০৬ ৩০৭ ৩০৮ ৩০৯ ৩১০ ৩১১ ৩১২ ৩১৩ ৩১৪ ৩১৫ ৩১৬ ৩১৭ ৩১৮ ৩১৯ ৩২০ ৩২১ ৩২২ ৩২৩ ৩২৪ ৩২৫ ৩২৬ ৩২৭ ৩২৮ ৩২৯ ৩৩০ ৩৩১ ৩৩২ ৩৩৩ ৩৩৪ ৩৩৫ ৩৩৬ ৩৩৭ ৩৩৮ ৩৩৯ ৩৪০ ৩৪১ ৩৪২ ৩৪৩ ৩৪৪ ৩৪৫ ৩৪৬ ৩৪৭ ৩৪৮ ৩৪৯ ৩৫০ ৩৫১ ৩৫২ ৩৫৩ ৩৫৪ ৩৫৫ ৩৫৬ ৩৫৭ ৩৫৮ ৩৫৯ ৩৬০ ৩৬১ ৩৬২ ৩৬৩ ৩৬৪ ৩৬৫ ৩৬৬ ৩৬৭ ৩৬৮ ৩৬৯ ৩৭০ ৩৭১ ৩৭২ ৩৭৩ ৩৭৪ ৩৭৫ ৩৭৬ ৩৭৭ ৩৭৮ ৩৭৯ ৩৮০ ৩৮১ ৩৮২ ৩৮৩ ৩৮৪ ৩৮৫ ৩৮৬ ৩৮৭ ৩৮৮ ৩৮৯ ৩৯০ ৩৯১ ৩৯২ ৩৯৩ ৩৯৪ ৩৯৫ ৩৯৬ ৩৯৭ ৩৯৮ ৩৯৯ ৪০০ ৪০১ ৪০২ ৪০৩ ৪০৪ ৪০৫ ৪০৬ ৪০৭ ৪০৮ ৪০৯ ৪১০ ৪১১ ৪১২ ৪১৩ ৪১৪ ৪১৫ ৪১৬ ৪১৭ ৪১৮ ৪১৯ ৪২০ ৪২১ ৪২২ চিত্র - ৪২৩ -
প্রকৃতি
প্রচ্ছদ - ৪২৭ ৪২৮ ৪২৯ ৪৩০ ৪৩১ ৪৩২ ৪৩৩ ৪৩৪ ৪৩৫ ৪৩৬ ৪৩৭ ৪৩৮ ৪৩৯ ৪৪০ ৪৪১ ৪৪২ ৪৪৩ ৪৪৪ ৪৪৫ ৪৪৬ ৪৪৭ ৪৪৮ ৪৪৯ ৪৫০ ৪৫১ ৪৫২ ৪৫৩ ৪৫৪ ৪৫৫ ৪৫৬ ৪৫৭ ৪৫৮ ৪৫৯ ৪৬০ ৪৬১ ৪৬২ ৪৬৩ ৪৬৪ ৪৬৫ ৪৬৬ ৪৬৭ ৪৬৮ ৪৬৯ ৪৭০ ৪৭১ ৪৭২ ৪৭৩ ৪৭৪ ৪৭৫ ৪৭৬ ৪৭৭ ৪৭৮ ৪৭৯ ৪৮০ ৪৮১ ৪৮২ ৪৮৩ ৪৮৪ ৪৮৫ ৪৮৬ ৪৮৭ ৪৮৮ ৪৮৯ ৪৯০ ৪৯১ ৪৯২ ৪৯৩ ৪৯৪ ৪৯৫ ৪৯৬ ৪৯৭ ৪৯৮ ৪৯৯ ৫০০ ৫০১ ৫০২ ৫০৩ ৫০৪ ৫০৫ ৫০৬ ৫০৭ ৫০৮ ৫০৯ ৫১০ ৫১১ ৫১২ ৫১৩ ৫১৪ ৫১৫ ৫১৬ ৫১৭ ৫১৮ ৫১৯ ৫২০ ৫২১ ৫২২ ৫২৩ ৫২৪ চিত্র - ৫২৫ ৫২৬ ৫২৭ ৫২৮ ৫২৯ ৫৩০ ৫৩১ ৫৩২ ৫৩৩ ৫৩৪ ৫৩৫ ৫৩৬ ৫৩৭ ৫৩৮ ৫৩৯ ৫৪০
বিচিত্র
প্রচ্ছদ - ৫৪৩ ৫৪৪ ৫৪৫ ৫৪৬ ৫৪৭ ৫৪৮ ৫৪৯ ৫৫০ ৫৫১ ৫৫২ ৫৫৩ ৫৫৪ ৫৫৫ ৫৫৬ ৫৫৭ ৫৫৮ ৫৫৯ ৫৬০ ৫৬১ ৫৬২ ৫৬৩ ৫৬৪ ৫৬৫ ৫৬৬ ৫৬৭ ৫৬৮ ৫৬৯ ৫৭০ ৫৭১ ৫৭২ ৫৭৩ ৫৭৪ ৫৭৫ ৫৭৬ ৫৭৭ ৫৭৮ ৫৭৯ ৫৮০ ৫৮১ ৫৮২ ৫৮৩ ৫৮৪ ৫৮৫ ৫৮৬ ৫৮৭ ৫৮৮ ৫৮৯ ৫৯০ ৫৯১ ৫৯২ ৫৯৩ ৫৯৪ ৫৯৫ ৫৯৬ ৫৯৭ ৫৯৮ ৫৯৯ ৬০০ ৬০১ ৬০২ ৬০৩ ৬০৪ চিত্র চিত্র ৬০৫ ৬০৬
আনুষ্ঠানিক
গীতিনাট্য ও নৃত্যনাট্য
প্রচ্ছদ - ৬১৭ ৬১৮ ৬১৯ ৬২০ ৬২১ ৬২২ ৬২৩ ৬২৪ ৬২৫ ৬২৬ ৬২৭ ৬২৮ ৬২৯ ৬৩০ ৬৩১ ৬৩২ ৬৩৩ ৬৩৪ ৬৩৫ ৬৩৬ ৬৩৭ ৬৩৮ ৬৩৯ ৬৪০ ৬৪১ ৬৪২ ৬৪৩ ৬৪৪ ৬৪৫ ৬৪৬ ৬৪৭ ৬৪৮ ৬৪৯ ৬৫০ ৬৫১ ৬৫২ ৬৫৩ ৬৫৪ ৬৫৫ ৬৫৬ ৬৫৭ ৬৫৮ ৬৫৯ ৬৬০ ৬৬১ ৬৬২ ৬৬৩ ৬৬৪ ৬৬৫ ৬৬৬ ৬৬৭ ৬৬৮ ৬৬৯ ৬৭০ ৬৭১ ৬৭২ ৬৭৩ ৬৭৪ ৬৭৫ ৬৭৬ ৬৭৭ ৬৭৮ ৬৭৯ ৬৮০ ৬৮১ ৬৮২ ৬৮৩ ৬৮৪ ৬৮৫ ৬৮৬ ৬৮৭ ৬৮৮ ৬৮৯ ৬৯০ ৬৯১ ৬৯২ ৬৯৩ ৬৯৪ ৬৯৫ ৬৯৬ ৬৯৭ ৬৯৮ ৬৯৯ ৭০০ ৭০১ ৭০২ ৭০৩ ৭০৪ ৭০৫ ৭০৬ ৭০৭ ৭০৮ ৭০৯ ৭১০ ৭১১ ৭১২ ৭১৩ ৭১৪ ৭১৫ ৭১৬ ৭১৭ ৭১৮ ৭১৯ ৭২০ ৭২১ ৭২২ ৭২৩ ৭২৪ ৭২৫ ৭২৬ ৭২৭ ৭২৮ ৭২৯ ৭৩০ ৭৩১ ৭৩২ ৭৩৩ ৭৩৪ ৭৩৫ ৭৩৬ ৭৩৭ ৭৩৮ ৭৩৯ ৭৪০ ৭৪১ ৭৪২ ৭৪৩ ৭৪৪ ৭৪৫ ৭৪৬ ৭৪৭ ৭৪৮ ৭৪৯ ৭৫০
ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী
নাট্যগীতি
প্রচ্ছদ - ৭৬৭ ৭৬৮ ৭৬৯ ৭৭০ ৭৭১ ৭৭২ ৭৭৩ ৭৭৪ ৭৭৫ ৭৭৬ ৭৭৭ ৭৭৮ ৭৭৯ ৭৮০ ৭৮১ ৭৮২ ৭৮৩ ৭৮৪ ৭৮৫ ৭৮৬ ৭৮৭ ৭৮৮ চিত্র - ৭৮৯ ৭৯০ ৭৯১ ৭৯২ ৭৯৩ ৭৯৪ ৭৯৫ ৭৯৬ ৭৯৭ ৭৯৮ ৭৯৯ ৮০০ ৮০১ ৮০২ ৮০৩ ৮০৪ ৮০৫ ৮০৬ ৮০৭ ৮০৮ ৮০৯ ৮১০ ৮১১ ৮১২
জাতীয় সংগীত
পূজা ও প্রার্থনা
প্রচ্ছদ - ৮২৭ ৮২৮ ৮২৯ ৮৩০ ৮৩১ ৮৩২ ৮৩৩ ৮৩৪ ৮৩৫ ৮৩৬ ৮৩৭ ৮৩৮ ৮৩৯ ৮৪০ ৮৪১ ৮৪২ ৮৪৩ ৮৪৪ ৮৪৫ ৮৪৬ ৮৪৭ ৮৪৮ ৮৪৯ ৮৫০ ৮৫১ ৮৫২ ৮৫৩ ৮৫৪ ৮৫৫ ৮৫৬ ৮৫৭ ৮৫৮
আনুষ্ঠানিক সংগীত
প্রেম ও প্রকৃতি
প্রচ্ছদ - ৮৭১ ৮৭২ ৮৭৩ ৮৭৪ ৮৭৫ ৮৭৬ ৮৭৭ ৮৭৮ ৮৭৯ ৮৮০ ৮৮১ ৮৮২ ৮৮৩ ৮৮৪ ৮৮৫ ৮৮৬ ৮৮৭ ৮৮৮ ৮৮৯ ৮৯০ ৮৯১ ৮৯২ ৮৯৩ ৮৯৪ ৮৯৫ ৮৯৬ ৮৯৭ ৮৯৮ ৮৯৯ ৯০০ ৯০১ ৯০২ ৯০৩ ৯০৪ ৯০৫ ৯০৬ ৯০৭ ৯০৮ ৯০৯ ৯১০ ৯১১ ৯১২
পরিশিষ্ট ইত্যাদি
প্রচ্ছদ - ৯১৫ ৯১৬ ৯১৭ ৯১৮ ৯১৯ ৯২০ ৯২১ ৯২২ ৯২৩ ৯২৪ ৯২৫ ৯২৬ ৯২৭ ৯২৮ ৯২৯ ৯৩০ ৯৩১ ৯৩২ ৯৩৩ ৯৩৪ ৯৩৫ ৯৩৬ ৯৩৭ ৯৩৮ ৯৩৯ ৯৪০ ৯৪১ ৯৪২ ৯৪৩ ৯৪৪ ৯৪৫ - ৯৪৭ ৯৪৮ ৯৪৯ ৯৫০ ৯৫১ ৯৫২ ৯৫৩ ৯৫৪ ৯৫৫ - ৯৫৭ ৯৫৮ ৯৫৯ - ৯৬১ ৯৬২ ৯৬৩ ৯৬৪ ৯৬৫ ৯৬৬ ৯৬৭ ৯৬৮ ৯৬৯ ৯৭০ ৯৭১ ৯৭২ ৯৭৩ ৯৭৪ ৯৭৫ ৯৭৬ ৯৭৭ ৯৭৮ ৯৭৯ ৯৮০ ৯৮১ ৯৮২ ৯৮৩ ৯৮৪ ৯৮৫ ৯৮৬ ৯৮৭ ৯৮৮ ৯৮৯ ৯৯০ ৯৯১ ৯৯২ ৯৯৩ ৯৯৪ ৯৯৫ ৯৯৬ ৯৯৭ ৯৯৮ ৯৯৯ ১০০০ ১০০১ ১০০২ ১০০৩ ১০০৪ ১০০৫ ১০০৬ ১০০৭ ১০০৮ ১০০৯ ১০১০ ১০১১ ১০১২ ১০১৩ ১০১৪ ১০১৫ ১০১৬ ১০১৭ ১০১৮ ১০১৯ ১০২০ ১০২১ ১০২২ ১০২৩ ১০২৪ ১০২৫ ১০২৬ ১০২৭ ১০২৮ ১০২৯ ১০৩০ ১০৩১ ১০৩২ ১০৩৩ ১০৩৪ - - - - -
পরিচ্ছেদসমূহ (মূল গ্রন্থে নেই)
সূচীপত্র
পূজা
- কান্নাহাসির-দোল-দোলানো (পৃ. ৫)
- সুরের গুরু, দাও গো সুরের দীক্ষা (পৃ. ৫)
- তোমার সুরের ধারা ঝরে যেথায় (পৃ. ৬)
- তুমি কেমন করে গান করো হে (পৃ. ৬)
- আমি তোমায় যত শুনিয়েছিলেম গান (পৃ. ৬)
- তুমি যে সুরের আগুন লাগিয়ে দিলে (পৃ. ৭)
- তোমার বীণা আমার মনোমাঝে (পৃ. ৭)
- তোমার নয়ন আমায় বারে বারে (পৃ. ৮)
- অরূপ, তোমার বাণী (পৃ. ৯)
- গানে গানে তব বন্ধন যাক টুটে (পৃ. ৯)
- আমার সুরে লাগে তোমার হাসি (পৃ. ৯)
- আমার বেলা যে যায় সাঁঝ-বেলাতে (পৃ. ১০)
- জীবনমরণের সীমানা ছাড়ায়ে (পৃ. ১০)
- যারা কথা দিয়ে তোমার কথা বলে (পৃ. ১১)
- তোমারি ঝরনাতলার নির্জনে (পৃ. ১১)
- কূল থেকে মোর গানের তরী (পৃ. ১২)
- তোমার কাছে এ বর মাগি (পৃ. ১২)
- কেন তোমরা আমায় ডাকো (পৃ. ১৩)
- দাঁড়িয়ে আছ তুমি আমার (পৃ. ১৩)
- রাজপুরীতে বাজায় বাঁশি (পৃ. ১৩)
- জাগ’ জাগ’ রে জাগ’ সঙ্গীত (পৃ. ১৪)
- হেথা যে গান গাইতে আসা (পৃ. ১৪)
- আমি হেথায় থাকি শুধু (পৃ. ১৪)
- গানের সুরের আসনখানি (পৃ. ১৫)
- সুর ভুলে যেই ঘুরে বেড়াই (পৃ. ১৫)
- গানের ভিতর দিয়ে যখন (পৃ. ১৫)
- খেলার ছলে সাজিয়ে আমার (পৃ. ১৬)
- যতখন তুমি আমায় বসিয়ে রাখ (পৃ. ১৬)
- আমার যে গান তোমার পরশ পাবে (পৃ. ১৭)
- গানের ঝরনাতলায় তুমি (পৃ. ১৭)
- কণ্ঠে নিলেম গান, আমার শেষ পারানির কড়ি (পৃ. ১৭)
- আমার ঢালা গানের ধারা (পৃ. ১৮)
- কবে আমি বাহির হলেম (পৃ. ১৮)
- তোমায় আমায় মিলন হবে বলে (পৃ. ১৯)
- প্রভু, তোমার বীণা যেমনি বাজে (পৃ. ১৯)
- তুমি একলা ঘরে বসে বসে (পৃ. ২০)
- শুধু তোমার বাণী নয় গো (পৃ. ২১)
- তোমার সুর শুনায়ে যে ঘুম ভাঙাও (পৃ. ২১)
- মোর হৃদয়ের গোপন বিজন ঘরে (পৃ. ২১)
- মোর প্রভাতের এই প্রথম খনের (পৃ. ২২)
- মালা হতে খসে-পড়া ফুলের একটি দল (পৃ. ২৩)
- এত আলো জ্বালিয়েছ এই গগনে (পৃ. ২৩)
- কার হাতে এই মালা তোমার (পৃ. ২৩)
- বল তো এইবারের মতো (পৃ. ২৪)
- তোমায় নতুন করে পাব বলে (পৃ. ২৪)
- ধীরে বন্ধু, গো, ধীরে ধীরে (পৃ. ২৫)
- এবার আমায় ডাকলে দূরে (পৃ. ২৫)
- দুঃখের বরষায় চক্ষের জল যেই নামল (পৃ. ২৬)
- সে দিনে আপদ আমার যাবে কেটে (পৃ. ২৬)
- আমার হিয়ার মাঝে লুকিয়ে ছিলে (পৃ. ২৬)
- কেন চোখের জলে ভিজিয়ে দিলেম না (পৃ. ২৭)
- আমায় বাঁধবে যদি কাজের ডোরে (পৃ. ২৭)
- ওদের সাথে মেলাও যারা (পৃ. ২৭)
- আমারে তুমি অশেষ করেছ (পৃ. ২৮)
- প্রভু, বলো বলো কবে (পৃ. ২৮)
- আমার না-বলা বাণীর ঘন যামিনীর মাঝে (পৃ. ২৮)
- আমার হৃদয় তোমার আপন হাতের (পৃ. ২৯)
- ভেঙে মোর ঘরের চাবি (পৃ. ২৯)
- তোমায় কিছু দেব বলে (পৃ. ৩০)
- আমার অভিমানের বদলে আজ (পৃ. ৩০)
- তুমি খুশি থাক (পৃ. ৩১)
- আমার সকল রসের ধারা (পৃ. ৩১)
- রাত্রি এসে যেথায় মেশে (পৃ. ৩১)
- আমার খেলা যখন ছিল (পৃ. ৩২)
- সীমার মাঝে, অসীম, তুমি (পৃ. ৩২)
- আজি যত তারা তব আকাশে (পৃ. ৩৩)
- আমি কেমন করিয়া জানাব আমার (পৃ. ৩৩)
- প্রভু আমার, প্রিয় আমার (পৃ. ৩৪)
- তুমি বন্ধু, তুমি নাথ (পৃ. ৩৪)
- ও অকূলের কুল (পৃ. ৩৪)
- আমার মাঝে তোমারি মায়া (পৃ. ৩৫)
- ভুলে যাই থেকে থেকে (পৃ. ৩৫)
- তোমার এই মাধুরী ছাপিয়ে আকাশ (পৃ. ৩৫)
- এরে ভিখারি সাজায়ে কী রঙ্গ তুমি করিলে (পৃ. ৩৬)
- আপনাকে এই জানা আমার (পৃ. ৩৬)
- তুমি যে এসেছ মোর ভবনে (পৃ. ৩৬)
- তুমি যে চেয়ে আছ আকাশ ভরে (পৃ. ৩৭)
- আমার বাণী আমার প্রাণে লাগে (পৃ. ৩৭)
- অসীম ধন তো আছে তোমার (পৃ. ৩৭)
- যদি আমায় তুমি বাঁচাও, তবে (পৃ. ৩৮)
- যিনি সকল কাজের কাজী (পৃ. ৩৮)
- আমরা তারেই জানি তারেই জানি (পৃ. ৩৯)
- যা হবার তা হবে (পৃ. ৩৯)
- অন্ধকারের মাঝে আমায় ধরেছ দুই হাতে (পৃ. ৩৯)
- হে মোর দেবতা, ভরিয়া (পৃ. ৪০)
- শুধু কি তার বেঁধেই তোর কাজ ফুরাবে (পৃ. ৪০)
- আমারে তুমি কিসের ছলে (পৃ. ৪০)
- সভায় তোমার থাকি সবার শাসনে (পৃ. ৪১)
- তোমার প্রেমে ধন্য কর যারে (পৃ. ৪১)
- লুকিয়ে আস আঁধার রাতে (পৃ. ৪১)
- তুমি কি এসেছ মোর দ্বারে (পৃ. ৪২)
- আলোকের এই ঝর্নাধারায় (পৃ. ৪২)
- এ অন্ধকার ডুবাও তোমার অতল অন্ধকারে (পৃ. ৪৩)
- ধায় যেন মোর সকল ভালোবাসা (পৃ. ৪৩)
- জীবন যখন শুকায়ে যায় (পৃ. ৪৪)
- পাত্রখানা যায় যদি যাক (পৃ. ৪৪)
- গাব তোমার সুরে (পৃ. ৪৫)
- শ্রাবণের ধারার মতো পড়ুক ঝরে (পৃ. ৪৫)
- বাজাও আমারে বাজাও (পৃ. ৪৬)
- তুমি যত ভার দিয়েছ সে ভার (পৃ. ৪৬)
- দাড়াও আমার আঁখির আগে (পৃ. ৪৭)
- যদি এ আমার হৃদয়দুয়ার (পৃ. ৪৭)
- তোমারি রাগিণী জীবনকুঞ্জে (পৃ. ৪৭)
- চরণ ধরিতে দিয়ো গো আমারে (পৃ. ৪৮)
- তোমারি নাম বলব নানা ছলে (পৃ. ৪৮)
- আমার এ ঘরে আপনার করে (পৃ. ৪৮)
- সংসারে তুমি রাখিলে মোরে যে ঘরে (পৃ. ৪৯)
- আমার মুখের কথা তোমার (পৃ. ৪৯)
- প্রাণ ভরিয়ে তৃষা হরিয়ে (পৃ. ৫০)
- বল দাও মোরে বল দাও (পৃ. ৫১)
- অন্তর মম বিকশিত (পৃ. ৫১)
- আমার বিচার তুমি করো (পৃ. ৫১)
- তোমারি ইচ্ছা হউক পূর্ণ (পৃ. ৫২)
- অন্ধজনে দেহো আলো (পৃ. ৫২)
- হে মহাজীবন, হে মহামণ (পৃ. ৫৩)
- পথে যেতে ডেকেছিলে মোরে (পৃ. ৫৩)
- দুয়ারে দাও মোরে রাখিয়া (পৃ. ৫৩)
- ধনে জনে আছি জড়ায়ে হয় (পৃ. ৫৪)
- তোমারি সেবক করো হে (পৃ. ৫৪)
- তুমি এবার আমায় লহহ (পৃ. ৫৫)
- হৃদয়ে তোমার দয়া যেন পাই (পৃ. ৫৫)
- ভুবনেশ্বর হে (পৃ. ৫৬)
- আমার সত্য মিথ্যা সকলই ভুলায়ে দাও (পৃ. ৫৬)
- ভয় হতে তব অভয় মাঝে (পৃ. ৫৭)
- পাদপ্রান্তে রাখ’ সেবকে (পৃ. ৫৭)
- বরিষ ধরা-মাঝে শান্তির বারি (পৃ. ৫৮)
- সার্থক কর’ সাধন (পৃ. ৫৮)
- আমার মিলন লাগি তুমি (পৃ. ৫৯)
- কোথায় আলো (পৃ. ৫৯)
- তোরা শুনিস নি কি শুনিস নি (পৃ. ৬০)
- হে অন্তরের ধন (পৃ. ৬১)
- তোমার পূজার ছলে তোমায় ভুলেই থাকি (পৃ. ৬১)
- নীরবে আছ কেন বাহির দুয়ারে (পৃ. ৬১)
- তোমার আমার এই বিরহের অন্তরালে (পৃ. ৬২)
- নিশা-অবসানে কে দিল গোপনে আনি (পৃ. ৬২)
- বিশ্ব যখন নিদ্রামগন (পৃ. ৬৩)
- যে দিন ফুটল কমল (পৃ. ৬৩)
- প্রভু, তোমা লাগি আঁখি (পৃ. ৬৪)
- যদি তোমার দেখা না পাই (পৃ. ৬৪)
- হেরি অহরহ তোমারি (পৃ. ৬৫)
- আমার গোধূলিলগন এল বুঝি কাছে (পৃ. ৬৫)
- নাই বা ডাকো রইব তোমার দ্বারে (পৃ. ৬৬)
- সকাল-সঁজে ধায় যে ওরা (পৃ. ৬৬)
- জগত জুড়ে উর মূরে (পৃ. ৬৭)
- কোন্ শুভখনে উদিবে নয়নে (পৃ. ৬৭)
- আজ জ্যোৎস্নারাতে সবাই গেছে (পৃ. ৬৭)
- তুমি এ-পার ও-পার কর কে গো (পৃ. ৬৮)
- বেলা গেল তোমার পথ চেয়ে (পৃ. ৬৮)
- তোর ভিতরে জাগিয়া কে যে (পৃ. ৬৯)
- তুমি বাহির থেকে দিলে বিষম তাড়া (পৃ. ৬৯)
- এখনো গেল না আঁধার (পৃ. ৭০)
- লক্ষ্মী যখন আসবে তখন (পৃ. ৭০)
- যেতে যেতে চায় না যেতে (পৃ. ৭১)
- বেসুর বাজে রে (পৃ. ৭১)
- আমার কণ্ঠ আঁরে ডাকে (পৃ. ৭১)
- দেবতা জেনে দূরে রই দাড়ায়ে (পৃ. ৭২)
- ক্লান্তি আমার ক্ষমা করো প্রভু (পৃ. ৭২)
- অগ্নিবীণা বাজাও তুমি কেমন ক'রে (পৃ. ৭৩)
- পথ চেয়ে যে কেটে গেল (পৃ. ৭৩)
- সন্ধ্যা হল গো- ও মা (পৃ. ৭৩)
- তুমি ডাক দিয়েছ কোন্ সকালে (পৃ. ৭৪)
- এ যে মোর আবরণ (পৃ. ৭৪)
- সকল জনম ভরে ও মোর দরদিয়া (পৃ. ৭৫)
- আমার ব্যথা যখন আনে আমায় (পৃ. ৭৫)
- যতবার আলো জ্বালাতে চাই (পৃ. ৭৫)
- আবার এরা ঘিরেছে মোর মন (পৃ. ৭৬)
- তুমি নব নব রূপে (পৃ. ৭৬)
- হৃদয়নন্দনবনে নিভৃত এ নিকেতনে (পৃ. ৭৭)
- বসে আছি হে (পৃ. ৭৭)
- ডাকিছ শুনি জাগিনু প্রভু (পৃ. ৭৭)
- আমি কারে ডাকি গো (পৃ. ৭৮)
- আজি মম মন চাহে জীবনবন্ধুরে (পৃ. ৭৮)
- আমার মন তুমি, নাথ, লবে হ’রে (পৃ. ৭৯)
- ঘাটে বসে আছি আনমনা (পৃ. ৭৯)
- এই মলিন বস্ত্র ছাড়তে হবে (পৃ. ৮০)
- নিবিড় ঘন আঁধারে (পৃ. ৮০)
- প্রতিদিন তব গাথা (পৃ. ৮০)
- নিশীথশয়নে ভেবে রাখি মনে (পৃ. ৮১)
- প্রতিদিন আমি, হে জীবনস্বামী (পৃ. ৮১)
- জাগিতে হবে রে (পৃ. ৮২)
- আমার যা আছে আমি সকল দিতে পারি নি (পৃ. ৮২)
- জড়ায়ে আছে বাধা, ছাড়ায়ে যেতে (পৃ. ৮২)
- উড়িয়ে ধ্বজা অভ্রভেদী রথে (পৃ. ৮৩)
- আপনারে দিয়ে রচিলি রে কি এ (পৃ. ৮৪)
- বাঁধন ছেড়ার সাধন হবে (পৃ. ৮৪)
- আমায় মুক্তি যদি দাও (পৃ. ৮৪)
- বিশ্ব জোড়া ফাদ পেতেছ (পৃ. ৮৫)
- এ আবরণ ক্ষয় হবে গো (পৃ. ৮৫)
- সহজ হবি, সহজ হবি (পৃ. ৮৫)
- এই কথাটা ধরে রাখিস (পৃ. ৮৬)
- সেই তো আমি চাই (পৃ. ৮৬)
- আর রেখো না আঁধারে, আমায় (পৃ. ৮৭)
- দুঃখের তিমিরে যদি জ্বলে (পৃ. ৮৭)
- আমার আঁধার ভালো, আলোর কাছে (পৃ. ৮৭)
- এবার দুঃখ আমার অসীম পাথার (পৃ. ৮৮)
- যারে নিজে তুমি ভাসিয়েছিলে (পৃ. ৮৮)
- আমায় দাও গো বলে (পৃ. ৮৮)
- তোর শিকল আমায় বিকল করবে না (পৃ. ৮৯)
- আমি মায়ের সাগর পাড়ি দেব (পৃ. ৮৯)
- বাহিরে ভুল হানবে যখন (পৃ. ৯০)
- আমার সকল দুখের প্রদীপ জ্বেলে (পৃ. ৯০)
- আজি বিজন ঘরে নিশীথরাতে (পৃ. ৯০)
- যখন তোমায় আঘাত করি (পৃ. ৯১)
- দুঃখ যদি না পারে তো (পৃ. ৯১)
- যেতে যেতে একলা পথে (পৃ. ৯১)
- না বাঁচাবে আমায় যদি (পৃ. ৯২)
- মোর মরণে তোমার হবে জয় (পৃ. ৯২)
- হৃদয় আমার প্রকাশ হল (পৃ. ৯৩)
- যখন তুমি বাঁধছিলে তার (পৃ. ৯৩)
- এই-যে কালো মাটির বাসা (পৃ. ৯৩)
- এক হাতে ওর কৃপাণ আছে (পৃ. ৯৪)
- আগুনের পরশমণি ছোঁয়াও প্রাণে (পৃ. ৯৪)
- ওরে কে রে এমন জাগায় তোকে (পৃ. ৯৪)
- আঘাত করে নিলে জিনে (পৃ. ৯৫)
- ওগো আমার প্রাণের ঠাকুর (পৃ. ৯৫)
- সুখে আমায় রাখবে কেন (পৃ. ৯৫)
- ও নিষ্ঠুর, আরো কি বাণ তোমার তৃণে আছে (পৃ. ৯৬)
- আমি হৃদয়েতে পথ কেটেছি (পৃ. ৯৬)
- তোমার কাছে শান্তি চাব না (পৃ. ৯৭)
- যে রাতে মোর দুয়ারগুলি (পৃ. ৯৭)
- ভয়েরে মোর আঘাত করে (পৃ. ৯৭)
- বষ্ট্রে তোমার বাজে বাঁশি (পৃ. ৯৮)
- এই করেছ ভালো, নিঠুর (পৃ. ৯৮)
- আরো আঘাত সইবে আমার (পৃ. ৯৮)
- আমি বহু বাসনায় প্রাণপণে চাই (পৃ. ৯৯)
- প্রচণ্ড গর্জনে আসিল একি দুর্দিন (পৃ. ৯৯)
- বিপদে মোরে রক্ষা করে (পৃ. ১০০)
- আরো আরে, প্রভু, আরো আরো (পৃ. ১০০)
- তোমার সোনার থালায় সাজাব আজ (পৃ. ১০১)
- দুখের বেশে এসেছ বলে (পৃ. ১০১)
- তোমার পতাকা যারে দাও তারে (পৃ. ১০১)
- দুখ দিয়েছ, দিয়েছ ক্ষতি নাই (পৃ. ১০২)
- হে মহাদুঃখ, হে রুদ্র, হে ভয়ঙ্কর (পৃ. ১০২)
- সর্ব খর্বতারে দহে তব ক্রোধদাহ (পৃ. ১০২)
- নয় এ মধুর খেলা (পৃ. ১০৩)
- জাগো, হে রুদ্র, জাগো (পৃ. ১০৩)
- পিনাকেতে লাগে টঙ্কার (পৃ. ১০৩)
- প্রাণে গান নাই, মিছে তাই (পৃ. ১০৪)
- যা হারিয়ে যায় তা আগলে বসে (পৃ. ১০৪)
- আনন্দ তুমি স্বামি (পৃ. ১০৪)
- ওরে ভীরু, তোমার হাতে নাই ভুবনের ভার (পৃ. ১০৫)
- ওই) আলো যে যায় রে দেখা (পৃ. ১০৫)
- তোমার দ্বারে কেন আসি ভুলেই যে যাই (পৃ. ১০৬)
- তুমি জাননা, ওগো অন্তর্যামী (পৃ. ১০৬)
- তোমার দুয়ার খোলার ধ্বনি (পৃ. ১০৭)
- আমার যে আসে কাছে, যে যায় চলে দূরে (পৃ. ১০৭)
- হার-মানা হার (পৃ. ১০৮)
- আছে দুঃখ, আছে মৃত্যু (পৃ. ১০৮)
- অন্তরে জাগিছ অন্তরযামী (পৃ. ১০৮)
- দীর্ঘ জীবনপথ, কত দুঃখতাপ (পৃ. ১০৯)
- আজি কোন্ ধন হতে বিশ্বে আমারে (পৃ. ১০৯)
- কে যায় অমৃতধামযাত্রী (পৃ. ১১০)
- চোখের আলোয় দেখেছিলেম চোখের বাহিরে (পৃ. ১১০)
- এবার নীরব করে দাও হে (পৃ. ১১০)
- একমনে তোর একতারাতে (পৃ. ১১১)
- গভীর রজনী নামিল হৃদয়ে (পৃ. ১১১)
- ভুবন হইতে ভুবনবাসী (পৃ. ১১১)
- জীবন যখন ছিল ফুলের মতো (পৃ. ১১২)
- বাধা দিলে বাধবে লড়াই (পৃ. ১১২)
- তুই কেবল থাকিস সরে সরে (পৃ. ১১৩)
- দাড়াও, মন, অনন্ত ব্রহ্মাণ্ড-মাঝে (পৃ. ১১৩)
- নদীপারের এই আষাঢ়ের প্রভাতখানি (পৃ. ১১৩)
- শান্ত হ রে মম চিত্ত নিরাকুল (পৃ. ১১৪)
- নব শরতর গগন ভরি রাখে (পৃ. ১১৪)
- পূর্বগগনভাগে দীপ্ত হইল সুপ্রভাত (পৃ. ১১৪)
- মন, জাগ’ মঙ্গললোকে (পৃ. ১১৫)
- ভোরের বেলা কখন এসে (পৃ. ১১৫)
- এখনো ঘোর ভাঙে না তোর যে (পৃ. ১১৫)
- আজি নির্ভয়নিদ্রিত ভুবনে জাগে (পৃ. ১১৬)
- ভোর হল বিভাবরী, পথ হল অবসান (পৃ. ১১৬)
- নিশার স্বপন ছুটল রে (পৃ. ১১৬)
- অনেক দিনের শূন্যতা মোর (পৃ. ১১৭)
- হে চিরন্তন, আজি এ দিনের প্রথম গানে (পৃ. ১১৭)
- প্রাণের প্রাণ জাগিছে তোমারি প্রাণে (পৃ. ১১৭)
- জাগো নির্মল নেত্রে (পৃ. ১১৮)
- স্বপন যদি ভাঙিলে রজনীপ্রভাতে (পৃ. ১১৮)
- বাজাও তুমি, কবি (পৃ. ১১৮)
- মনোমোহা, গহন যামিনীশেষে (পৃ. ১১৯)
- পান্থ, এখনো কেন (পৃ. ১১৯)
- দুঃখরাতে, হে নাখ, কে ডাকিলে (পৃ. ১১৯)
- ডাকো মোরে আজি এ নিশীথে (পৃ. ১২০)
- হরষে জাগে আজি (পৃ. ১২০)
- বিমল আনন্দে জাগো (পৃ. ১২০)
- সবে আনন্দ করে (পৃ. ১২০)
- তুমি আপনি জাগাও মোরে (পৃ. ১২১)
- নৃতন প্রাণ দাও, প্রাণসখা (পৃ. ১২১)
- শোননা তার সুধাবাণী (পৃ. ১২১)
- নিশি দিন চাহো রে তার পানে (পৃ. ১২১)
- ওঠো ওঠো রে— বিফলে প্রভাত (পৃ. ১২১)
- ওদের কথায় ধদা লাগে (পৃ. ১২২)
- জানি নাই গো সাধন তোমার (পৃ. ১২২)
- আমায় ভুলতে দিতে নাইকো তোমার ভয় (পৃ. ১২৩)
- আমার সকল কাটা ধন্য করে (পৃ. ১২৩)
- তাই তোমার আনন্দ আমার পর (পৃ. ১২৩)
- তব সিংহাসনের আসন হতে (পৃ. ১২৪)
- জীবনে যত পূজা (পৃ. ১২৪)
- জানি জানি কোন্ আদিকাল হতে (পৃ. ১২৫)
- তুমি যে আমারে চাও (পৃ. ১২৫)
- জানি হে যবে প্রভাত হবে (পৃ. ১২৬)
- নিভৃত প্রাণের দেবতা (পৃ. ১২৬)
- ভক্ত করিছে প্রভুর চরণে জীবনসমর্পণ (পৃ. ১২৭)
- এসেছে সকলে কত আশে (পৃ. ১২৭)
- ধ্বনিল আহ্বান মধুর গভীর (পৃ. ১২৭)
- কী গাব আমি, কী শুনাব (পৃ. ১২৮)
- সফল করো হে প্রভু আজি সভা (পৃ. ১২৮)
- হৃদিমন্দিরদ্বারে বাজে সুমঙ্গল শঙ্খ (পৃ. ১২৮)
- ওই পোহইল তিমিররাতি (পৃ. ১২৯)
- আজি বহিছে বসন্তপবন (পৃ. ১২৯)
- আনন্দগান উঠুক তবে বাজি (পৃ. ১২৯)
- এ দিন আজি কোন্ ঘরে গো খুলে দিল দ্বার (পৃ. ১৩০)
- ওই অমল হাতে রজনী প্রাতে (পৃ. ১৩০)
- তার অন্ত নাই গো যে আনন্দে (পৃ. ১৩১)
- তমার আনন্দ ওই (পৃ. ১৩২)
- প্রাণে খুশির তুফান উঠেছে (পৃ. ১৩২)
- পারবি না কি যোগ দিতে এই (পৃ. ১৩২)
- প্রেমে প্রাণে গানে গন্ধে (পৃ. ১৩৩)
- জগতে আনন্দষয়ে আমার নিষশ (পৃ. ১৩৩)
- গায়ে আমার পুলক লাগে (পৃ. ১৩৪)
- আলোয় আলোকময় (পৃ. ১৩৪)
- আজি এ আনন্দসন্ধ্যা (পৃ. ১৩৪)
- বাজে বাজে রমবীণা বাজে (পৃ. ১৩৫)
- বিপুল তরঙ্গ রে (পৃ. ১৩৫)
- সদা থাকো আনন্দে (পৃ. ১৩৬)
- বহে নিরন্তর অনন্ত আনন্দধারা (পৃ. ১৩৬)
- অমল কমল সহজে জলের কোলে (পৃ. ১৩৬)
- আনন্দধারা বহিছে ভুবনে (পৃ. ১৩৭)
- নব আনন্দে জাগো আজি (পৃ. ১৩৭)
- হেরি তব বিমলমুখভাতি (পৃ. ১৩৭)
- এত আনন্দধ্বনি উঠিল কোথায় (পৃ. ১৩৮)
- আঁধার রজনী পোহালো (পৃ. ১৩৮)
- হৃদয়বাসনা পূর্ণ হল (পৃ. ১৩৮)
- ক্ষত যত ক্ষতি যত মিছে হতে মিছে (পৃ. ১৩৮)
- আমি সংসারে মন দিয়েছি, তুমি (পৃ. ১৩৯)
- আজিকে এই সকালবেলাতে (পৃ. ১৩৯)
- যে ধ্রুবপদ দিয়েছ বাঁধি (পৃ. ১৪০)
- ওরে, তোরা যারা শুনবি না (পৃ. ১৪০)
- মহাবিশ্বে মহাকাশে মহাকাল-মাঝে (পৃ. ১৪০)
- আছ আপন মহিমা (পৃ. ১৪১)
- আমার মুক্তি আলোয় আলোয় (পৃ. ১৪১)
- আমার প্রাণে গভীর গোপন (পৃ. ১৪১)
- আজি মর্মরধ্বনি কেন জাগিল রে (পৃ. ১৪২)
- প্রথম আলোর চরণধ্বনি (পৃ. ১৪২)
- তোমার হাতের রাখখানি (পৃ. ১৪২)
- বুঝেছি কি বুঝি নাই বা (পৃ. ১৪৩)
- ফেলে রাখলেই কি পড়ে রবে (পৃ. ১৪৩)
- দেওয়া নেওয়া ফিরিয়ে-দেওয়া (পৃ. ১৪৩)
- অরূপবীণা রূপের আড়ালে লুকিয়ে বাজে (পৃ. ১৪৪)
- আমি জ্বালব না মোর বাতায়নে (পৃ. ১৪৪)
- আমি যখন তার দুয়ারে (পৃ. ১৪৪)
- আকাশ জুড়ে শুনিনু ওই বাজে (পৃ. ১৪৫)
- অকারণে অকালে মোর (পৃ. ১৪৫)
- ভুবনজোড়া আসনখানি (পৃ. ১৪৬)
- ডাকে বার বার ডাকে (পৃ. ১৪৬)
- অন্ধকারের উৎস হতে উৎসারিত আলো (পৃ. ১৪৭)
- সারা জীবন দিল আলো (পৃ. ১৪৭)
- আপন হতে বাহির হয়ে বাইরে দাড়া (পৃ. ১৪৮)
- যে থাকে থাক্-না দ্বারে (পৃ. ১৪৮)
- আকাশে দুই হাতে প্রেম বিলায় (পৃ. ১৪৮)
- নিত্য তোমার যে ফুল ফোটে (পৃ. ১৪৯)
- এমনি করে ঘুরিব দূরে বাহিরে (পৃ. ১৫০)
- কোলাহল তে বারণ হল (পৃ. ১৫০)
- যেথায় তোমার লুট হতেছে ভুবনে (পৃ. ১৫১)
- বিশ্ব সাথে যোগে যেথায় (পৃ. ১৫১)
- প্রভু, আজি তোমার দক্ষিণ হাত (পৃ. ১৫১)
- অমন আড়াল দিয়ে (পৃ. ১৫২)
- কত অজানারে জানাইলে তুমি (পৃ. ১৫২)
- সবার মাঝারে তোমারে স্বীকার (পৃ. ১৫২)
- মোরে ডাকি লয়ে যাও (পৃ. ১৫৩)
- যারা কাছে আছে তারা কাছে থাক্ (পৃ. ১৫৩)
- জাগ্রত বিশ্বকোলাহল-মাঝে (পৃ. ১৫৪)
- শান্তিসমুদ্র তুমি গভীর (পৃ. ১৫৪)
- ডুবি অমৃতপাথারে (পৃ. ১৫৪)
- ভেঙেছ দুয়ার, এসেছ জ্যোতির্ময় (পৃ. ১৫৫)
- হবে জয়, হবে জয়, হবে জয় রে (পৃ. ১৫৫)
- জয় হোক, জয় হোক নব অরুণোদয় (পৃ. ১৫৫)
- জয় তব বিচিত্র আনন্দ, হে কবি (পৃ. ১৫৬)
- সকলকলুষতামসহ, জয় হোক (পৃ. ১৫৬)
- রাখো রাখো রে জীবনে জীবনবল্পভে (পৃ. ১৫৬)
- হৃদয়মন্দিরে, প্রাণাধীশ, আছ গোপনে (পৃ. ১৫৭)
- ওই শুনি যেন চরণধ্বনি রে (পৃ. ১৫৭)
- বেঁধেছ প্রেমের পাশে (পৃ. ১৫৭)
- দাও হে আমার ভয় ভেঙে দাও (পৃ. ১৫৮)
- আর নহে, আর নয় (পৃ. ১৫৮)
- আরো চাই যে, আরো চাই গো (পৃ. ১৫৯)
- নয়ন ছেড়ে গেলে চলে (পৃ. ১৫৯)
- আরাম-ভাঙা উদাস সুরে (পৃ. ১৫৯)
- আসা-যাওয়ার মাঝখানে (পৃ. ১৬০)
- বারে বারে পেয়েছি যে তারে (পৃ. ১৬০)
- এ পথ গেছে কোনখানে গো (পৃ. ১৬০)
- নিত্য নব সত্য তব শুভ্র আলোকময় (পৃ. ১৬১)
- যদি ঝড়ের মেঘের মতো (পৃ. ১৬১)
- তুমি আমাদের পিতা (পৃ. ১৬২)
- প্রেমানন্দে রাখো পূর্ণ (পৃ. ১৬২)
- মাঝে মাঝে তব দেখা পাই (পৃ. ১৬২)
- তোমার কথা হেথা কেহ তো বলে না (পৃ. ১৬৩)
- কেন বাণী তব নাহি শুনি নাথ হে (পৃ. ১৬৩)
- তুমি ছেড়ে ছিলে, ভুলে ছিলে বলে (পৃ. ১৬৩)
- অসীম আকাশে অগণ্য কিরণ (পৃ. ১৬৪)
- চরণধ্বনি শুনি তব, নাথ (পৃ. ১৬৪)
- শূন্য হাতে ফিরি হে, নাখ, পথে পথে (পৃ. ১৬৪)
- হৃদয়বেদনা বহিয়া, প্রভু (পৃ. ১৬৫)
- কেন জাগে না, জাগে না (পৃ. ১৬৫)
- যাদের চাহিয়া তোমারে ভুলেছি (পৃ. ১৬৬)
- আমি জেনে শুনে তবু ভুলে আছি (পৃ. ১৬৬)
- নয়ান ভাসিল জলে (পৃ. ১৬৬)
- হিংসায় উন্মত্ত পৃথ্বী (পৃ. ১৬৭)
- অনেক দিয়েছ নাথ (পৃ. ১৬৭)
- তব অমল পরশরস (পৃ. ১৬৮)
- বীণা বাজাও হে মম অন্তরে (পৃ. ১৬৮)
- শান্তি করে বরিষন নীরব ধারে (পৃ. ১৬৮)
- হে সখা, মম হৃদয়ে রহো (পৃ. ১৬৮)
- লহো লহহা তুলি লও হে (পৃ. ১৬৯)
- চিরসখা, ছেড়ে না মোরে ছেড়ে না (পৃ. ১৬৯)
- স্বামী, তুমি এসো আজ (পৃ. ১৬৯)
- হায় কে দিবে আর সান্ত্বনা (পৃ. ১৬৯)
- আর কত দূরে আছে সে আনন্দধাম (পৃ. ১৭০)
- কামনা করি একান্তে (পৃ. ১৭০)
- নাথ হে, প্রেমপথে সব বাধা (পৃ. ১৭০)
- পূর্ণ-আনন্দ পূর্ণমঙ্গলরূপে (পৃ. ১৭০)
- সংশয়তিমির মাঝে না হেরি গতি হে (পৃ. ১৭১)
- নিশি দিন মোর পরানে (পৃ. ১৭১)
- আছ অন্তরে চিরদিন (পৃ. ১৭১)
- এ মোহ-আবরণ খুলে দাও (পৃ. ১৭২)
- ডাকিছ কে তুমি তাপিত জনে (পৃ. ১৭২)
- আজি নাহি নাহি নিদ্রা (আজ নাহি (পৃ. ১৭২)
- তিমিরবিভাবরী কাটে কেমনে (পৃ. ১৭২)
- অমৃতের সাগরে (পৃ. ১৭৩)
- কার মিলন চাও বিরহী (পৃ. ১৭৩)
- তোমা-লাগি, নাথ, জাগি (পৃ. ১৭৩)
- মোরে বারে বারে ফিরালে (পৃ. ১৭৩)
- কোথা হতে বাজে প্রেমবেদনা রে (পৃ. ১৭৩)
- নিকটে দেখিব তোমারে (পৃ. ১৭৪)
- তোমার দেখা পাব বলে (পৃ. ১৭৪)
- ঘোর দুঃখে জাগি (পৃ. ১৭৪)
- এ পরবাসে রবে কে হায় (পৃ. ১৭৫)
- এখনো আঁধার রয়েছে হে নাথ (পৃ. ১৭৫)
- ব্যাকুল প্রাণ কোথা সুদূরে ফিরে (পৃ. ১৭৫)
- • প্রাণ ঝয়ে, এণের (পৃ. ১৭৫)
- সুখহীন নিশিদিন পরাধীন হয়ে (পৃ. ১৭৬)
- দূরে কোথায় দূরে দূরে (পৃ. ১৭৬)
- পিপাসা হয় নাহি মিটিল (পৃ. ১৭৬)
- দিন যায় রে দিন যায় বিষাদে (পৃ. ১৭৬)
- তোমা-হীন কাটে দিবস হে প্রভু (পৃ. ১৭৭)
- বর্ষ গেল, বৃথা গেল (পৃ. ১৭৭)
- কেমনে ফিরিয়া যাও না দেখি তাহারে (পৃ. ১৭৭)
- কে বসিলে আজি হৃদয়াসনে (পৃ. ১৭৭)
- অসীম কালসাগরে ভুবন ভেসে চলেছে (পৃ. ১৭৮)
- ইচ্ছা যবে হবে লইয়ো পারে (পৃ. ১৭৮)
- শুভ্র আসনে বিরাজ’ অরুণছটামাকে (পৃ. ১৭৮)
- পেয়েছি অভয়পদ, আর ভয় কারে (পৃ. ১৭৮)
- শুনেছে তোমার নাম (পৃ. ১৭৯)
- সত্য মঙ্গল প্রেমময় তুমি (পৃ. ১৭৯)
- চিরবন্ধু চিরনির্ভর চিরশাস্তি (পৃ. ১৭৯)
- বাঁচান বাচি, মারেন মরি (পৃ. ১৮০)
- সংসারে কোনো ভয় নাহি নাহি (পৃ. ১৮০)
- শক্তিরূপ হেরো তাঁর (পৃ. ১৮০)
- ভ্রান্ত কেন ওহে পান্থ (পৃ. ১৮১)
- গাও বীণা, বীণা গাও রে (পৃ. ১৮১)
- কে রে ওই ডাকিছে (পৃ. ১৮২)
- মশিয়ে মম কে আসিলে হে (পৃ. ১৮২)
- এ কী করুণা, করুণাময় (পৃ. ১৮২)
- পেয়েছি সন্ধান তব অন্তর্যামী (পৃ. ১৮৩)
- আমার হৃদয়সমুদ্রতীরে কে তুমি দাড়ায়ে (পৃ. ১৮৩)
- জননী, তোমার করুণ চরণখানি (পৃ. ১৮৩)
- তিমিরদুয়ার খোলল (পৃ. ১৮৪)
- তুমি জাগিছ কে (পৃ. ১৮৪)
- আজি শুভ শুভ্র প্রাতে (পৃ. ১৮৪)
- ভক্তহৃদিবিকাশ প্রাণবিমোহন (পৃ. ১৮৫)
- বাণী তব ধায় (পৃ. ১৮৫)
- প্রথম আদি তব শক্তি (পৃ. ১৮৫)
- শীতল তব পদ ছায়া (পৃ. ১৮৬)
- হে মহাবল বলী (পৃ. ১৮৬)
- গতে তুমি রাজা, অসীম প্রতাপ (পৃ. ১৮৬)
- তুমি ধন্য ধন্য হে, ধন্য তব প্রেম (পৃ. ১৮৭)
- তাহারে আরতি করে (পৃ. ১৮৭)
- আনন্দলোকে মঙ্গলালোকে (পৃ. ১৮৭)
- ওই রে তরী দিল খুলে (পৃ. ১৮৮)
- আমি কী বলে করিব নিবেদন (পৃ. ১৮৮)
- সংসার যবে মন কেড়ে লয় (পৃ. ১৮৯)
- ওহে জীবনবল্লভ (পৃ. ১৮৯)
- সবাই যারে সব দিতেছে (পৃ. ১৯০)
- আমার যে সব দিতে হবে (পৃ. ১৯০)
- আমি দীন, অতি দীন (পৃ. ১৯১)
- কী ভয় অভয়ধামে, তুমি মহারাজা (পৃ. ১৯১)
- আনন্দ রয়েছে জাগি ভুবনে তোমার (পৃ. ১৯১)
- সকল ভয়ের ভয় যে তারে (পৃ. ১৯২)
- নয়ন তোমারে পায় না দেখিতে (পৃ. ১৯২)
- দয়া দিয়ে হবে গো মোর (পৃ. ১৯৩)
- এ মণিহার আমায় নাহি সাজে (পৃ. ১৯৩)
- যেথায় থাকে সবার অধম দীনের হতে দীন (পৃ. ১৯৩)
- ওই আসনতলের মাটির 'পরে (পৃ. ১৯৪)
- আমার মাথা নত করে (পৃ. ১৯৪)
- গরব মম হরেছ প্রভু (পৃ. ১৯৫)
- ভয় হয় পাছে তব নামে আমি (পৃ. ১৯৫)
- আজি প্রণমি তোমারে (পৃ. ১৯৬)
- যে কেহ মোরে দিয়েছ মুখ (পৃ. ১৯৬)
- কে জানিত তুমি ডাকিবে আমারে (পৃ. ১৯৬)
- জীবনে আমার যত আনন্দ (পৃ. ১৯৭)
- আঁখিজল মুছাইলে, জননী (পৃ. ১৯৭)
- তোমারি গেহে পালিছ স্নেহে (পৃ. ১৯৮)
- হৃদয়ে হৃদয় আসি মিলে যায় যেথা (পৃ. ১৯৮)
- ফুল বলে, ধন্য আমি (পৃ. ১৯৯)
- নমি নমি চরণে (পৃ. ১৯৯)
- একটি নমস্কারে, প্রভু (পৃ. ২০০)
- তোমারি নামে নয়ন মেলি (পৃ. ২০০)
- অনিমেষ আঁখি সেই কে দেখেছে (পৃ. ২০১)
- মম অঙ্গনে স্বামী আনন্দে হাসে (পৃ. ২০১)
- আজি মম জীবনে নামিছে ধীরে (পৃ. ২০১)
- কেমনে রাখিবি তোরা তারে লুকায়ে (পৃ. ২০১)
- হে নিখিলভারধারণ বিশ্ববিধাতা (পৃ. ২০২)
- দেবাধিদেব মহাদেব (পৃ. ২০২)
- দিন ফুরালে হে সংসারী (পৃ. ২০২)
- জরজর প্রাণে, নাথ (পৃ. ২০২)
- কোথায় তুমি, আমি কোথায় (পৃ. ২০৩)
- সকল গর্ব দুর করি দিব (পৃ. ২০৩)
- এই লভিনু সঙ্গ তব (পৃ. ২০৪)
- বল বটে তব অখানি (পৃ. ২০৪)
- আলল যে আজ গান করে মোর প্রাণে গো (পৃ. ২০৪)
- মোর সন্ধ্যায় তুমি সুন্দর বেশে এসেছ (পৃ. ২০৫)
- এই তো তোমার আলোকধেনু (পৃ. ২০৫)
- যদি প্রেম দিলে না প্রাণে (পৃ. ২০৬)
- মহারাজ, একি সাজে এলে (পৃ. ২০৬)
- হৃদয়-শশী হৃদিগগনে (পৃ. ২০৬)
- আমারে দিই তোমার হাতে (পৃ. ২০৭)
- কে গো অন্তরতর সে (পৃ. ২০৭)
- এই যে তোমার প্রেম ওগো (পৃ. ২০৭)
- তোমারি মধুর রূপে (পৃ. ২০৮)
- লহো লহহ, তুলে লহহ নীরব বীণাখানি (পৃ. ২০৮)
- ডাকিল মোরে জাগার সাথি (পৃ. ২০৯)
- ওহে সুন্দর, মরি মরি (পৃ. ২০৯)
- তোমায় চেয়ে আছি বসে (পৃ. ২১০)
- তুমি সুন্দর, যৌবনঘন (পৃ. ২১০)
- ওই মরণের সাগরপারে (পৃ. ২১০)
- ওগো সুন্দর, একদা কী জানি (একদা কী জানি (পৃ. ২১১)
- রুদ্রবেশে কেমন খেলা (পৃ. ২১১)
- জাগে নাথ জোছনারাতে (পৃ. ২১১)
- সুন্দর বহে আনন্দ-মানিল (পৃ. ২১২)
- চিরদিবস নব মাধুরী, নব শোভা (পৃ. ২১২)
- এ কী লাবণ্যে পূর্ণ প্রাণ (পৃ. ২১২)
- আজি হেরি সংসার অমৃতময় (পৃ. ২১৩)
- প্রভাতে বিমল আনন্দে (পৃ. ২১৩)
- এ কী সুগন্ধহিল্লোল বহিল (পৃ. ২১৩)
- এ কী এ সুন্দর শোভা (পৃ. ২১৪)
- মধুর রূপে বিরাজো হে বিশ্বরাজ (পৃ. ২১৪)
- রহি রহি আনন্দতরঙ্গ জাগে (পৃ. ২১৪)
- আমি কান পেতে রই আমার আপন (পৃ. ২১৫)
- আমি তারেই খুজে বেড়াই (পৃ. ২১৫)
- সে যে মনের মানুষ, কেন তারে (পৃ. ২১৫)
- আমার প্রাণের মানুষ আছে প্রাণে (পৃ. ২১৬)
- আমার মন যখন জাগলি না রে (পৃ. ২১৬)
- আমি তারেই জানি তারেই জানি (পৃ. ২১৭)
- জানি জানি তোমার প্রেমে সকল প্রেমের (পৃ. ২১৭)
- তোমার খোলা হাওয়া লাগিয়ে পালে (পৃ. ২১৭)
- আমি যখন ছিলেম অন্ধ (পৃ. ২১৮)
- আমারে পাড়ায় পাড়ায় খেপিয়ে বেড়ায় (পৃ. ২১৮)
- মন রে ওরে মন (পৃ. ২১৮)
- কোন আলোতে প্রাণের (পৃ. ২১৯)
- আমারে কে নিবি ভাই (পৃ. ২১৯)
- আমার এই পথ-চাওয়াতেই আনন্দ (পৃ. ২২০)
- হাওয়া লাগে গানের পালে (পৃ. ২২০)
- পথ দিয়ে কে যায় গো চলে (পৃ. ২২১)
- এই আসা-যাওয়ার খেয়ার কুলে (পৃ. ২২১)
- আমার আর হবে না দেরি (পৃ. ২২১)
- পান্থ তুমি, পান্থজনের সখা হে (পৃ. ২২২)
- ওগো পথের সাথি, নমি বারম্বার (পৃ. ২২২)
- অশ্রুনদীর সুদূর পারে (পৃ. ২২৩)
- পথিক হে, ওই-যে চলে (পৃ. ২২৩)
- এবার রঙিয়ে গেল হৃদয়গগন (পৃ. ২২৩)
- হার মানালে গো, ভাঙিলে অভিমান (পৃ. ২২৪)
- আমার পথে পথে পাথর ছড়ানো (পৃ. ২২৪)
- তুমি হঠাৎ-হাওয়ায় ভেসে-আসা ধন (পৃ. ২২৫)
- পথে চলে যেতে যেতে (পৃ. ২২৫)
- আমার ভাঙা পথের রাঙা ধুলায় (পৃ. ২২৫)
- পাতার ভেলা ভাসাই নীরে (পৃ. ২২৬)
- আমাদের খেপিয়ে বেড়ায় যে (পৃ. ২২৬)
- চলি গৈ, চলি গো, যাই গো চলে (পৃ. ২২৬)
- এখন আমার সময় হল (পৃ. ২২৭)
- ওরে পথিক, ওরে প্রেমিক (পৃ. ২২৭)
- মোর পথিকেরে বুঝি এনেছ এবার (পৃ. ২২৮)
- ছিন্ন পাতার সাজাই তরণী (পৃ. ২২৮)
- না রে, না রে, হবে না তোর স্বর্গসাধন (পৃ. ২২৮)
- আপনি আমার কোনখানে (পৃ. ২২৯)
- পথ এখনো শেষ হল না (পৃ. ২২৯)
- যা পেয়েছি প্রথম দিনে (পৃ. ২২৯)
- জয় জয় পরমা নিষ্কৃতি হে (পৃ. ২৩০)
- আঁধার রাতে একলা পাগল (পৃ. ২৩০)
- মরণের মুখে রেখে (পৃ. ২৩১)
- রজনীর শেষ তারা (পৃ. ২৩১)
- কোন্ খেলা যে খেলব কখন (পৃ. ২৩১)
- অচেনাকে ভয় কী আমার ওরে (পৃ. ২৩২)
- আবার যদি ইচ্ছা কর (পৃ. ২৩২)
- পুষ্প দিয়ে মার’ যারে (পৃ. ২৩২)
- মেঘ বলেছে যাব যাব (পৃ. ২৩৩)
- জানি গো, দিন যাবে (পৃ. ২৩৩)
- অল্প লইয়া থাকি তাই মোর (পৃ. ২৩৪)
- তোমার অসীমে প্রাণমন লয়ে (পৃ. ২৩৪)
- আমি আছি তোমার সভার দুয়ারদেশে (পৃ. ২৩৪)
- পেয়েছি ছুটি, বিদায় (পৃ. ২৩৫)
- আমার যাবার বেলাতে (পৃ. ২৩৫)
- আঁধার এল ব’লে (পৃ. ২৩৬)
- দিন যদি হল অবসান (পৃ. ২৩৬)
- তোমার হাতের অরুণলেখা (পৃ. ২৩৬)
- দিনের বেলায় বাঁশি তোমার (পৃ. ২৩৭)
- মধুর, তোমার শেষ যে না পাই (পৃ. ২৩৭)
- দিন অবসান হল (পৃ. ২৩৮)
- শেষ নাহি যে, শেষ কথা কে (পৃ. ২৩৮)
- রূপসাগরে ডুব দিয়েছি (পৃ. ২৩৮)
- কেন রে এই দুয়ারটুকু পার হতে সংশয় (পৃ. ২৩৯)
- জয় ভৈরব, জয় শঙ্কর (পৃ. ২৩৯)
- আগুনে হল আগুনময় (পৃ. ২৩৯)
- ওরে আগুন আমার ভাই (পৃ. ২৪০)
- দুঃখ যে তোের নয় রে চিরন্তন (পৃ. ২৪০)
- মরণসাগরপারে তোমরা অমর (পৃ. ২৪০)
- যেতে যদি হয় হবে (পৃ. ২৪১)
- পথের শেষ কোথায় (পৃ. ২৪২)
- যাত্রাবেলায় ক্ষুদ্র রবে (পৃ. ২৪২)
- আজকে মোরে বোলো না কাজ করতে (পৃ. ২৪২)
স্বদেশ
- আমার সোনার বাংলা (পৃ. ২৪৩)
- ও আমার দেশের মাটি (পৃ. ২৪৪)
- যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে (পৃ. ২৪৪)
- তোর আপন জনে ছাড়বে তোরে (পৃ. ২৪৫)
- এবার তোর মরা গাঙে বান এসেছে (পৃ. ২৪৫)
- নিশিদিন ভরসা রাখস (পৃ. ২৪৬)
- আমি ভয় করব না, ভয় করব না (পৃ. ২৪৬)
- আপনি অবশ হলি, তবে (পৃ. ২৪৬)
- আমরা মিলেছি আজ মায়ের ডাকে (পৃ. ২৪৭)
- আমরা সবাই রাজা আমাদের এই (পৃ. ২৪৭)
- সঙ্কোচের বিহ্বলতা নিজেরে অপমান (পৃ. ২৪৮)
- নাই নাই ভয়, হবে হবে জয় (পৃ. ২৪৮)
- আমাদের যাত্রা হল শুরু (পৃ. ২৪৮)
- জনগণমন-অধিনায়ক জয় হে (পৃ. ২৪৯)
- হে মোর চিত্ত পুণ্যতীর্থে (পৃ. ২৫১)
- দেশ দেশ নন্দিত করি (পৃ. ২৫১)
- মাতৃমন্দির-পুণ্য-অঙ্গন (পৃ. ২৫৩)
- আগে চল্, আগে চল্ ভাই (পৃ. ২৫৩)
- আনন্দ-ধ্বনি জাগাও গগনে (পৃ. ২৫৫)
- বাংলার মাটি বাংলার জল (পৃ. ২৫৫)
- আজি বাংলাদেশের হৃদয় হতে (পৃ. ২৫৫)
- আমায় বোলল না গাহিতে বোলল না (পৃ. ২৫৬)
- অয়ি ভুবনমনোমোহিনী (পৃ. ২৫৭)
- সার্থক জনম আমার জন্মেছি এই দেশে (পৃ. ২৫৭)
- যে তোমায় ছাড়ে ছাড়ুক (পৃ. ২৫৭)
- যে তোরে পাগল বলে (পৃ. ২৫৮)
- ওরে তোরা নেই বা কথা বললি (পৃ. ২৫৮)
- যদি তোর ভাবনা থাকে ফিরে যা-না (পৃ. ২৫৮)
- মা কি তুই পরের দ্বারে (পৃ. ২৫৯)
- ছি ছি, চোখের জলে ভেজাস নে আর (পৃ. ২৫৯)
- ঘরে মুখ মলিন দেখে গলিস নে ওরে ভাই (পৃ. ২৬০)
- এখন আর দেরি নয় (পৃ. ২৬০)
- বুক বেঁধে তুই দাড়া দেখি (পৃ. ২৬০)
- আমরা পথে পথে যাব সারে সারে (পৃ. ২৬১)
- এ ভারতে রাখো নিত্য (পৃ. ২৬১)
- রইল বলে রাখলে কারে (পৃ. ২৬২)
- জননীর দ্বারে আজি ওই (পৃ. ২৬২)
- আজি এ ভারত লজ্জিত হে (পৃ. ২৬২)
- চলো যাই চলো, যাই চলল, যাই (পৃ. ২৬৩)
- শুভ কর্মপথে ধর’ নির্ভয় গান (পৃ. ২৬৪)
- ওরে নৃতন যুগের ভোরে (পৃ. ২৬৪)
- ব্যর্থ প্রাণের আবর্জনা পুড়িয়ে ফেলে (পৃ. ২৬৫)
- ওদের বাঁধন যতই শক্ত হবে (পৃ. ২৬৫)
- বিধির বাঁধন কাটবে তুমি (পৃ. ২৬৬)
- খ্যাপা, তুই আছিস আপন খেয়াল ধরে (পৃ. ২৬৬)
- সাধন কি মোর আসন নেবে (পৃ. ২৬৭)
প্রেম
- চিত্ত পিপাসিত রে (পৃ. ২৭১)
- আমার মনের মাঝে যে গান বাজে (পৃ. ২৭১)
- কাহার গলায় পরাবি গানের (পৃ. ২৭১)
- যে ছায়ারে ধরব বলে (পৃ. ২৭২)
- গানগুলি মোর শৈবালেরই দল (পৃ. ২৭২)
- তোমায় গান শোনাব তাই তো আমায় (পৃ. ২৭২)
- গানের ডালি ভরে দে গো (পৃ. ২৭৩)
- ওরে আমার হৃদয় আমার (পৃ. ২৭৩)
- কাল রাতের বেলা গান এল মোর মনে (পৃ. ২৭৪)
- মনে রবে কি না রবে আমারে (পৃ. ২৭৪)
- আকাশে আজ কোন্ চরণের (পৃ. ২৭৫)
- নিদ্রাহারা রাতের এ গান (পৃ. ২৭৫)
- আমার কণ্ঠ হতে গান কে নিল ভুলায়ে (পৃ. ২৭৫)
- যায় নিয়ে যায় আমায় আপন গানের টানে (পৃ. ২৭৬)
- দিয়ে গেনু বসন্তের এই গানখানি (পৃ. ২৭৬)
- গান আমার যায় ভেসে যায় (পৃ. ২৭৬)
- সময় কারো যে নাই (পৃ. ২৭৭)
- এই কথাটি মনে রেখো (পৃ. ২৭৭)
- আসা-যাওয়ার পথের ধারে (পৃ. ২৭৭)
- গানের ভেলায় বেলা-অবেলায় (পৃ. ২৭৮)
- অনেক দিনের আমার যে গান (পৃ. ২৭৮)
- পাখি আমার নীড়ের পাখি (পৃ. ২৭৮)
- ছুটির বঁশি বাজল যে ওই (পৃ. ২৭৯)
- বাঁশি আমি বাজাই নি কি (পৃ. ২৭৯)
- তোমার শেষের গানের রেশ নিয়ে কানে (পৃ. ২৮০)
- আমার শেষ রাগিণীর প্রথম ধুয়ো (পৃ. ২৮০)
- পাছে সুর তুলি এই ভয় হয় (পৃ. ২৮০)
- বিরস দিন, বিরল কাজ (পৃ. ২৮১)
- বাজিল, কাহার বীণা মধুর স্বরে (পৃ. ২৮১)
- সবার সাথে চলতেছিল (পৃ. ২৮২)
- আমার পরান লয়ে কী খেলা (পৃ. ২৮২)
- সুন্দর দিন তুমি (পৃ. ২৮৩)
- আমারে করো তোমার বীণা (পৃ. ২৮৩)
- ভালোবেসে, সখি, নিভৃতে যতনে (পৃ. ২৮৩)
- ওগো কাঙাল, আমারে কাঙাল করেছ (পৃ. ২৮৪)
- তুমি সন্ধ্যার মেঘমালা (পৃ. ২৮৫)
- কত কথা তারে ছিল বলিতে (পৃ. ২৮৫)
- সুনীল সাগরের শ্যামল কিনারে (পৃ. ২৮৬)
- হে নিরুপমা (পৃ. ২৮৬)
- অজানা খনির নূতন মণির (পৃ. ২৮৭)
- আজি এ নিরালা কুঞ্জে আমার (পৃ. ২৮৭)
- ফিরে যাও কেন ফিরে ফিরে যাও (পৃ. ২৮৮)
- আমার জীবনপাত্র উচ্ছলিয়া (পৃ. ২৮৮)
- জানি জানি, তুমি এসেছ এ পথে (পৃ. ২৮৯)
- হে সখা, বারতা পেয়েছি (বারতা পেয়েছি (পৃ. ২৮৯)
- যদি জানতেম আমার কিসের ব্যথা (পৃ. ২৯০)
- আমি যে আর সইতে পারি নে (পৃ. ২৯০)
- আমার নয়ন তব নয়নের (পৃ. ২৯০)
- আমরা দুজনা স্বর্গ-খেলনা (পৃ. ২৯১)
- আরো কিছুখন নাহয় বসিয়ো পাশে (পৃ. ২৯২)
- এখনো কেন সময় নাহি হল (পৃ. ২৯২)
- আজি গোধূলিলগনে এই বাদলগগনে (পৃ. ২৯৩)
- আমি চাহিতে এসেছি শুধু একখানি মালা (পৃ. ২৯৩)
- ধরা দিয়েছি গো আমি আকাশের পাখি (পৃ. ২৯৪)
- কী রাগিণী বাজালে হৃদয়ে (পৃ. ২৯৪)
- ওগো শোনো কে বাজায় (পৃ. ২৯৪)
- বড়ো বেদনার মতো বেজেছ তুমি হে (পৃ. ২৯৫)
- আমার মন মানে না- দিনরজনী (পৃ. ২৯৫)
- মরি লো মার, আমার বাঁশিতে ডেকেছে (পৃ. ২৯৬)
- এবার উজাড় করে লও হে আমার (পৃ. ২৯৬)
- সখী, প্রতিদিন হায় এসে ফিয়ে যায় কে (পৃ. ২৯৬)
- তুমি রবে নীরবে হৃদয়ে মম (পৃ. ২৯৭)
- তোমার গোপন কথাটি সখী (পৃ. ২৯৭)
- এসো আমার ঘরে (পৃ. ২৯৭)
- ঘুমের ঘন গহন হতে (পৃ. ২৯৮)
- এম রুদ্ধ মুকুলদলে এসো (পৃ. ২৯৮)
- এসো এসো পুরুষোত্তম (পৃ. ২৯৯)
- আমার নিশীথরাতের বাদলধারা (পৃ. ২৯৯)
- একলা বসে, হেরো, তোমার ছবি (পৃ. ২৯৯)
- কেটেছে একেলা বিরহের বেলা (পৃ. ৩০০)
- দে পড়ে দে আমায় তোরা (পৃ. ৩০০)
- রাতে রাতে আলোর শিখা (পৃ. ৩০১)
- অনেক কথা বলেছিলেম (পৃ. ৩০১)
- জানি তোমার অজানা নাহি গো (পৃ. ৩০১)
- পুরানো জানিয়া চেয়ো না আমারে (পৃ. ৩০২)
- আমার যদিই বেলা যায় গো বয়ে (পৃ. ৩০২)
- চপল তব নবীন আঁখি দুটি (পৃ. ৩০৩)
- জয়-যাত্রায় যাও গো (পৃ. ৩০৩)
- বিজয়মালা এনো আমার লাগি (পৃ. ৩০৩)
- আনমনা, আনমনা (পৃ. ৩০৪)
- ওলো সই, ওলো সই (পৃ. ৩০৪)
- হৃদয়ের এ কূল, ও কূল, দু কূল (পৃ. ৩০৫)
- বলে যেয়ো না চলে (পৃ. ৩০৫)
- আর নাই রে বেলা, নামল ছায়া (পৃ. ৩০৬)
- বেদনায় ভরে গিয়েছে পেয়ালা (পৃ. ৩০৬)
- আমি চিনি গো চিনি তোমারে (পৃ. ৩০৬)
- যা ছিল কালো-ধলো (পৃ. ৩০৭)
- আহা তোমার সঙ্গে প্রাণের খেলা (পৃ. ৩০৭)
- আমার সকল নিয়ে বসে আছি (পৃ. ৩০৭)
- আমি রূপে তোমায় ভোলাব না (পৃ. ৩০৭)
- আমি তোমার প্রেমে হব সবার (পৃ. ৩০৭)
- আমার নয়ন তোমার নয়নতলে (পৃ. ৩০৮)
- ফুল তুলিতে ভুল করেছি (পৃ. ৩০৮)
- চাঁদের হাসির বাঁধ ভেঙেছে (পৃ. ৩০৮)
- তুমি একটু কেবল (পৃ. ৩০৯)
- ওগো, তোমার চক্ষু দিয়ে মেলে সত্য দৃষ্টি (পৃ. ৩০৯)
- হে নবীনা (পৃ. ৩১০)
- ওগো শান্ত পাষাণমুরতি সুন্দরী (পৃ. ৩১০)
- তোমার পায়ের তলায় যেন গো রঙ লাগে (পৃ. ৩১০)
- অনেক পাওয়ার মাঝে মাঝে (পৃ. ৩১১)
- দিনশেষের রাঙা মুকুল (পৃ. ৩১১)
- আছ আকাশ-পানে তুলে মাথা (পৃ. ৩১১)
- না, না গো না, কোরো না (পৃ. ৩১২)
- চৈত্রপবনে মম চিত্তবনে (পৃ. ৩১২)
- নূপুর বেজে যায় রিনিরিনি (পৃ. ৩১৩)
- আরো একটু বসো তুমি (পৃ. ৩১৩)
- বর্ষণমন্দ্রিত অন্ধকারে (পৃ. ৩১৩)
- মেঘ-ছায়ে সজল বারে মন আমার (পৃ. ৩১৪)
- গোধূলিগগনে মেঘে ঢেকেছিল তারা (পৃ. ৩১৪)
- আমার প্রাণের মাঝে সুধা আছে, চাও কি (পৃ. ৩১৪)
- তোমার মনের একটি কথা আমায় বলো (পৃ. ৩১৫)
- উদাসিনী-বেশে বিদেশিনী কে সে (পৃ. ৩১৫)
- আমি যাব না গো অমনি চলে (পৃ. ৩১৬)
- খোললা খোলো দ্বার, রাখিয়ো না আর (পৃ. ৩১৬)
- বাজিবে, সখী, বাঁশি বাজিবে (পৃ. ৩১৬)
- কে বলেছে তোমায় বঁধু (পৃ. ৩১৭)
- সে আমার গোপন কথা (পৃ. ৩১৭)
- এ কী সুধারস আনে (পৃ. ৩১৭)
- ও যে মানে না মানা (পৃ. ৩১৮)
- মান অভিমান ভাসিয়ে দিয়ে (পৃ. ৩১৮)
- তোমারেই করিয়াছি জীবনের ধ্রুবতারা (পৃ. ৩১৮)
- যদি বারণ কর তবে গাহিব না (পৃ. ৩১৯)
- কেন বাজাও কাঁকন কনকন (পৃ. ৩১৯)
- কেন যামিনী না যেতে জাগালে না (যামিনী না যেতে) শেফালি (পৃ. ৩২০)
- নিশি না পাোতে জীবন-প্রদীপ (পৃ. ৩২০)
- অলকে কুসুম না দিয়ো (পৃ. ৩২০)
- নিশীথে কী কয়ে গেল মনে (পৃ. ৩২০)
- মোর স্বপন-তরীর কে তুই মেয়ে (পৃ. ৩২১)
- ভালোবাসি, ভালোবাসি (পৃ. ৩২১)
- এবার মিলন-হাওয়ায়-হাওয়ায় (পৃ. ৩২১)
- তোমার রঙিন পাতায় লিখব প্রাণের (পৃ. ৩২২)
- আজ সবার রঙে রঙ মিশাতে হবে (পৃ. ৩২২)
- এই বুঝি মোর ভোরের তারা (পৃ. ৩২৩)
- আমার দোসর যে জন ওগো তারে কে জানে (পৃ. ৩২৩)
- আমার লতার প্রথম মুকুল (পৃ. ৩২৩)
- দুঃখ দিয়ে মেটাব দুঃখ তোমার (পৃ. ৩২৪)
- এক দিন চিনে নেবে তারে (পৃ. ৩২৪)
- মম যৌবননিকুঞ্জে গাহে পাখি (পৃ. ৩২৪)
- আহা জাগি পোহালো বিভাবরী (পৃ. ৩২৫)
- সে আসে ধীরে (পৃ. ৩২৬)
- পুষ্পবনে পুষ্প নাহি, আছে অন্তরে (পৃ. ৩২৬)
- আমার পরান যাহা চায় (পৃ. ৩২৬)
- আমি নিশিদিন তোমায় ভালোবাসি (পৃ. ৩২৭)
- সখী, ওই বুঝি বাঁশি বাজে (পৃ. ৩২৭)
- ওরে কী শুনেছিস ঘুমের ঘরে (পৃ. ৩২৮)
- কার চোখের চাওয়ার হাওয়ায় দোলায় (পৃ. ৩২৮)
- অনেক কথা যাও যে ব'লে (পৃ. ৩২৯)
- না বলে যায় পাছে সে (পৃ. ৩২৯)
- তবে শেষ করে দাও শেষ গান (পৃ. ৩২৯)
- সখী, আমারি দুয়ারে কেন আসিল (পৃ. ৩৩০)
- তবু মনে রেখো যদি দূরে যাই চলে (পৃ. ৩৩০)
- তুমি যেয়ো না এখনি (পৃ. ৩৩০)
- আকুল কেশে আসে (পৃ. ৩৩১)
- কে দিল আবার আঘাত আমার দুয়ারে (পৃ. ৩৩১)
- না না) নাই বা এলে যদি সময় নাই (পৃ. ৩৩১)
- জয় করে তবু ভয় কেন তোর যায় না (পৃ. ৩৩২)
- কাদালে তুমি মোরে ভালোবাসারই ঘায়ে (পৃ. ৩৩২)
- আমার মনের কোণের বাইরে (পৃ. ৩৩৩)
- মুখপানে চেয়ে দেখি, ভয় হয় মনে (পৃ. ৩৩৩)
- স্বপনে দোহে ছিনু কী মোহে (পৃ. ৩৩৩)
- মিলনরাতি পোহালো, বাতি (পৃ. ৩৩৪)
- হে ক্ষণিকের অতিথি (পৃ. ৩৩৪)
- হায় অতিথি, এখনি কি (পৃ. ৩৩৫)
- মুখখানি কর মলিন বিধুর (পৃ. ৩৩৫)
- ওকে বাধিবি কে রে (পৃ. ৩৩৬)
- সকাল বেলার আলোয় বাজে (পৃ. ৩৩৬)
- শেষ বেলাকার শেষের গানে (পৃ. ৩৩৬)
- কাদার সময় অল্প ওরে (পৃ. ৩৩৭)
- কেন রে এতই যাবার ত্বরা (পৃ. ৩৩৭)
- জানি জানি হল যাবার আয়োজন (পৃ. ৩৩৮)
- আমার যাবার বেলায় (আমায় যাবার বেলায় (পৃ. ৩৩৮)
- কে বলে যাও যাও' (পৃ. ৩৩৮)
- কেন আমায় পাগল করে যাস (পৃ. ৩৩৯)
- যদি হল যাবার ক্ষণ (পৃ. ৩৩৯)
- ক্লান্ত বঁশির শেষ রাগিণী (পৃ. ৩৪০)
- কথন দিলে পরায়ে (পৃ. ৩৪০)
- যাবার বেলা শেষ কথাটি যাও বলে (পৃ. ৩৪০)
- জানি তুমি ফিরে আসিবে আবার, জানি (পৃ. ৩৪১)
- না রে, না রে ভয় করব না (পৃ. ৩৪১)
- তোর প্রাণের রস তো শুকিয়ে গেল ওরে (পৃ. ৩৪১)
- মরণ রে, তুহু মম শ্যামসমান (পৃ. ৩৪২)
- উতল হাওয়া লাগল আমার (পৃ. ৩৪৩)
- না না) ডাকব না, ডাকব না (পৃ. ৩৪৩)
- তোরা যে যা বলিস ভাই (পৃ. ৩৪৩)
- ও আমার ধ্যানেরই ধন (পৃ. ৩৪৪)
- হায় রে ওরে যায় না কি জানা (ওরে যায় না কি (পৃ. ৩৪৪)
- ওহে সুন্দর, মম গৃহে (পৃ. ৩৪৫)
- কে আমারে যেন এনেছে ডাকিয়া (পৃ. ৩৪৫)
- সে দিন দুজনে দুলেছিনু বনে (পৃ. ৩৪৬)
- সেই ভালো, সেই ভালো (পৃ. ৩৪৬)
- কাছে যবে ছিল পাশে হল না যাওয়া (পৃ. ৩৪৭)
- আমার প্রাণের 'পরে চলে গেল কে (পৃ. ৩৪৭)
- মনে রয়ে গেল মনের কথা (পৃ. ৩৪৮)
- ওগো আমার চির-অচেনা (পৃ. ৩৪৮)
- কোথা হতে শুনতে যেন পাই (পৃ. ৩৪৮)
- পান্থ-পাখির রিক্ত কুলায় (পৃ. ৩৪৯)
- বাজে করুণ সুরে (পৃ. ৩৪৯)
- জীবনে পরম লগন কোরো না হেলা (পৃ. ৩৪৯)
- সখী, তোরা দেখে যা এবার (পৃ. ৩৫০)
- আমি আশায় আশায় থাকি (পৃ. ৩৫০)
- আমার নিখিল ভুবন হারালেম (পৃ. ৩৫১)
- না না, ভুল কোরো না (ভুল কোরো না (পৃ. ৩৫১)
- ভুল করেছি, ভুল ভেঙেছে (পৃ. ৩৫১)
- ডেকো না আমারে ডেকো না (পৃ. ৩৫২)
- যে ছিল আমার স্বপনচারিণ (পৃ. ৩৫২)
- হায় হতভাগিনী (পৃ. ৩৫৩)
- কোন্ সে ঝড়ের ভুল (পৃ. ৩৫৩)
- ছি ছি, মরি লাজে (পৃ. ৩৫৩)
- শুভমিলন-লগনে বাজুক (পৃ. ৩৫৪)
- আর নহে, আর নহে (পৃ. ৩৫৪)
- ছিন্ন শিকল পায়ে নিয়ে (পৃ. ৩৫৪)
- যাক ছিড়ে, যাক ছিড়ে যাক (পৃ. ৩৫৫)
- দুঃখের যজ্ঞ-অনল-জলনে (পৃ. ৩৫৫)
- আমার মন কেমন করে (পৃ. ৩৫৬)
- গোপন কথাটি রবে না গোপনে (পৃ. ৩৫৬)
- বলল, সখী, বলল তারি নাম (পৃ. ৩৫৭)
- অজানা সুর কে দিয়ে যায় (পৃ. ৩৫৭)
- ধরা সে যে দেয় নাই (পৃ. ৩৫৭)
- কোন্ বাঁধনের গ্রন্থি বাঁধিল (পৃ. ৩৫৮)
- ওগো কিশোর, আজি তোমার (পৃ. ৩৫৮)
- তুমি কোন ভাঙনের পথে এলে (পৃ. ৩৫৯)
- আমি তোমার সঙ্গে বেঁধেছি আমার প্রাণ (পৃ. ৩৫৯)
- এই উদাসী হাওয়ার পথে পথে (পৃ. ৩৬০)
- বসন্ত সে যায় তো হেসে (পৃ. ৩৬০)
- মম দুঃখের সাধন (পৃ. ৩৬১)
- বাণী মোর নাহি (পৃ. ৩৬১)
- আজি দক্ষিণপবনে (পৃ. ৩৬২)
- যদি হায়, জীবনপূরণ নাই হল (পৃ. ৩৬২)
- আমার আপন গান আমার অগোচরে (পৃ. ৩৬২)
- অধরা মাধুরী ধরেছি ছন্দোবন্ধনে (পৃ. ৩৬৩)
- আমি যে গান গাই জানি নে সে (পৃ. ৩৬৩)
- ওগো পড়োশিনি, শুনি বনপথে (পৃ. ৩৬৪)
- ওগো স্বপ্নম্বরূপিণী (পৃ. ৩৬৪)
- ওরে জাগায়ো না (পৃ. ৩৬৪)
- দিনান্তবেলায় শেষের ফসল (পৃ. ৩৬৫)
- ধূসর জীবনের গোধূলিতে ক্লান্ত আলোয় স্নানস্মৃতি (পৃ. ৩৬৫)
- দোষী করিব না, করিব না তোমারে (পৃ. ৩৬৬)
- দৈবে তুমি কখন নেশায় পেয়ে (পৃ. ৩৬৬)
- ভরা থাক্ স্মৃতিসুধায় (পৃ. ৩৬৬)
- ওকে ধরিলে তো ধরা দেবে না (পৃ. ৩৬৭)
- কেন ধরে রাখা, ও যে যাবে চলে (পৃ. ৩৬৭)
- ও চাদ, চোখের জলের লাগল জোয়ার (পৃ. ৩৬৮)
- হায় গো, ব্যথায় কথা যায় ডুবে যায় (পৃ. ৩৬৮)
- তোমার বীণায় গান ছিল আর (পৃ. ৩৬৮)
- তার হাতে ছিল হাসির ফুলের হার (পৃ. ৩৬৯)
- কেন নয়ন আপনি ভেসে যায় (পৃ. ৩৬৯)
- আজি যে রজনী যায় ফিরাইব তায় (পৃ. ৩৭০)
- এমন দিনে তারে বলা যায় (পৃ. ৩৭০)
- সকরুণ বেণু বাজারে কে যায় (পৃ. ৩৭১)
- এ পারে মুখর হল কেকা ওই (পৃ. ৩৭১)
- রোদন-ভরা এ বসন্ত (পৃ. ৩৭২)
- এসো এসো ফিরে এসো (পৃ. ৩৭২)
- তোমার গীতি জাগালো স্মৃতি (পৃ. ৩৭৩)
- যুগে যুগে বুঝি আমায় চেয়েছিল সে (পৃ. ৩৭৩)
- বনে যদি ফুটল কুসুম (পৃ. ৩৭৪)
- ধূসর জীবনের গোধূলিতে ক্লান্ত মলিন (পৃ. ৩৭৪)
- জ্বলে নি আলো অন্ধকারে (পৃ. ৩৭৫)
- নীলাঞ্জনছায়া, প্রফুল্ল কদম্ববন (পৃ. ৩৭৫)
- ফিরবে না তা জানি (পৃ. ৩৭৫)
- দিনের পরে দিন যে গেল (পৃ. ৩৭৬)
- চাহিলে যারে পাওয়া যায় (পৃ. ৩৭৬)
- বিরহ মধুর হল আজি (পৃ. ৩৭৬)
- ফিরে ফিরে ডাক দেখি রে (পৃ. ৩৭৭)
- প্রভাত-আলোরে মোর কাঁদায়ে গেলে (পৃ. ৩৭৭)
- নাই যদি বা এলে তুমি (পৃ. ৩৭৭)
- শ্রাবণের পবনে আকুল বিষন্ন সন্ধ্যায় (পৃ. ৩৭৮)
- সে যে পাশে এসে বসেছিল (পৃ. ৩৭৮)
- কোন্ গহন অরণ্যে তারে (পৃ. ৩৭৮)
- কাছে থেকে দূর রচিল (পৃ. ৩৭৯)
- অশান্তি আজ হানল এ কী (পৃ. ৩৭৯)
- স্বপ্নমদির নেশায় মেশা এ উন্মত্ততা (পৃ. ৩৭৯)
- শুনি ক্ষণে ক্ষণে মনে মনে (ক্ষণে ক্ষণে মনে মনে (পৃ. ৩৮০)
- দিন পরে যায় দিন (পৃ. ৩৮০)
- আমার ভুবন তো আজ হল কাঙাল (পৃ. ৩৮১)
- যখন এসেছিলে অন্ধকারে (পৃ. ৩৮১)
- এ পথে আমি যে গেছি বার বার (পৃ. ৩৮১)
- মনে কী দ্বিধা রেখে গেলে চলে (পৃ. ৩৮২)
- কী ফুল ঝরিল বিপুল অন্ধকারে (পৃ. ৩৮২)
- লিখন তোমার ধুলায় হয়েছে ধূলি (পৃ. ৩৮২)
- আজি সাঁঝের যমুনায় গো (পৃ. ৩৮৩)
- সখী, আঁধারে একেলা ঘরে (পৃ. ৩৮৩)
- যখন ভাঙল মিলন মেলা (পৃ. ৩৮৩)
- আমার এ পথ তোমার পথের থেকে (পৃ. ৩৮৪)
- একলা বসে একে একে অন্যমনে (পৃ. ৩৮৪)
- তার বিদায়বেলার মালাখানি (পৃ. ৩৮৪)
- আমি এলেম তারি দ্বারে (পৃ. ৩৮৫)
- দীপ নিবে গেছে মম নিশীথসমীরে (পৃ. ৩৮৫)
- তুমি আমায় ডেকেছিলে (পৃ. ৩৮৫)
- সে যে বাহির হল আমি জানি (পৃ. ৩৮৬)
- কবে তুমি আসবে বলে (পৃ. ৩৮৬)
- জাগরণে যায় বিভাবরী (পৃ. ৩৮৭)
- নাই নাই নাই যে বাকি (পৃ. ৩৮৭)
- একদা তুমি প্রিয়ে (পৃ. ৩৮৭)
- আমার একটি কথা বাঁশি জানে (পৃ. ৩৮৮)
- ও দেখা দিয়ে যে চলে গেল (পৃ. ৩৮৮)
- কেন সারাদিন ধীরে ধীরে (পৃ. ৩৮৮)
- কী সুর বাজে আমার প্রাণে (পৃ. ৩৮৯)
- গহন ঘন বনে পিয়াল-তমাল (পৃ. ৩৮৯)
- কে উঠে ডাকি (পৃ. ৩৯০)
- ওগো কে যায় বাঁশরি বাজায়ে (পৃ. ৩৯০)
- হেলাফেলা সারাবেলা (পৃ. ৩৯০)
- ওগো এত প্রেম-আশা (পৃ. ৩৯১)
- আমি নিশি-নিশি কত রচিব শয়ন (পৃ. ৩৯১)
- কখন বসন্ত গেল (পৃ. ৩৯২)
- বাঁশরি বাজাতে চাহি (পৃ. ৩৯২)
- পথিক পরা, চল্ চল্ সে পথে তুই (পৃ. ৩৯৩)
- তুই ফেলে এসেছিস কারে (পৃ. ৩৯৩)
- যে দিন সকল মুকুল গেল ঝরে (পৃ. ৩৯৪)
- আমায় থাকতে দেনা আপন-মনে (পৃ. ৩৯৪)
- হে বিরহী, হায়, চঞ্চল হিয়া তব (পৃ. ৩৯৪)
- ওগো সখী, দেখি দেখি (পৃ. ৩৯৫)
- সখী, বহে গেল বেলা (পৃ. ৩৯৫)
- ওলো রেখে দে সথী! (পৃ. ৩৯৫)
- তারে দেখাতে পারি নে (পৃ. ৩৯৬)
- এ তো খেলা নয়, খেলা নয় (পৃ. ৩৯৬)
- দিবস রজনী আমি যেন কার (পৃ. ৩৯৬)
- অলি বার বার ফিরে যায় (পৃ. ৩৯৭)
- দূরের বন্ধু সুরের দূতীরে (পৃ. ৩৯৭)
- আমার মন চেয়ে রয় মনে মনে (পৃ. ৩৯৭)
- বিনা সাজে সাজি (বিনা সাজে তুমি) চিত্রাঙ্গদা (পৃ. ৩৯৮)
- বাহির পথে বিবাগি হিয়া (পৃ. ৩৯৮)
- এলেম নতুন দেশে (পৃ. ৩৯৯)
- ঝড়ে যায় উড়ে যায় গো (পৃ. ৩৯৯)
- পূর্ণপ্রাণে চাবার যাহা (পৃ. ৪০০)
- লুকালে ব’লেই খুজে বাহির করা (পৃ. ৪০০)
- ঘরেতে ভ্রমর এল গুনগুনিয়ে (পৃ. ৪০০)
- কোথা বাইরে দূরে যায় রে উড়ে (পৃ. ৪০১)
- দে তোরা আমায় নূতন করে দে (পৃ. ৪০১)
- তোমার বৈশাখে ছিল প্রখর রৌদ্রের জ্বালা (পৃ. ৪০২)
- আমার এই রিক্ত ডালি (পৃ. ৪০২)
- আমার অঙ্গে অঙ্গে কে বাজায় বাঁশি (পৃ. ৪০২)
- কোন্ দেবতা সে কী পরিহাসে (পৃ. ৪০৩)
- নারীর ললিত লোভন লীলায় (পৃ. ৪০৩)
- ওরে চিত্ররেখাডোরে বাঁধিল কে (পৃ. ৪০৩)
- চিনিলে না আমারে কি (পৃ. ৪০৪)
- কঠিন বেদনার তাপস দোহে (পৃ. ৪০৪)
- সব কিছু কেন নিল না (পৃ. ৪০৪)
- নীরবে থাকিস সখী (পৃ. ৪০৫)
- প্রেমের জোয়ারে ভাসাবে দোহারে (পৃ. ৪০৫)
- জেনো প্রেম চিরঋণী আপনারই হরষে (পৃ. ৪০৫)
- কোন্ অযাচিত আশার আলো (পৃ. ৪০৫)
- যদি আসে তবে কেন যেতে চায় (পৃ. ৪০৬)
- আমার মন বলে চাই চাই চাই গো (পৃ. ৪০৬)
- আমি ফুল তুলিতে এলেম বনে (পৃ. ৪০৬)
- গ্রাণ চায় চক্ষু না চায় (পৃ. ৪০৭)
- দ্বারে কেন দিলে নাড়া ওগো মালিনী (পৃ. ৪০৭)
- তুমি মোর পাও নাই পরিচয় (পৃ. ৪০৭)
- এবার সখী, সোনার মৃগ (পৃ. ৪০৮)
- কী হল আমার, বুঝি বা সখী (পৃ. ৪০৮)
- আজি আঁখি জুড়ালো (পৃ. ৪০৯)
- সকল হৃদয় দিয়ে (পৃ. ৪০৯)
- তারে কেমনে ধরিবে সখী (পৃ. ৪০৯)
- ওই মধুর মুখ জাগে মনে (পৃ. ৪১০)
- সুখে আছি, সুখে আছি (পৃ. ৪১০)
- ভালোবেসে যদি সুখ নাহি (পৃ. ৪১০)
- সখা, আপন মন নিয়ে কঁদিয়ে মরি (পৃ. ৪১১)
- প্রেমের ফাঁদ পাতা ভুবনে (পৃ. ৪১১)
- এসেছি গো এসেছি (পৃ. ৪১২)
- যেয়ো না, যেয়ো না ফিরে (পৃ. ৪১২)
- কাছে আছে দেখিতে না পাও (পৃ. ৪১২)
- জীবনে আজ কি প্রথম এল বসন্ত (পৃ. ৪১৩)
- পথ-হারা তুমি পথিক যেন গো (পৃ. ৪১৩)
- তুমি কোন কাননের ফুল (পৃ. ৪১৩)
- আয় তবে সহচরী (পৃ. ৪১৪)
- আজ তোমারে দেখতে এলেম (পৃ. ৪১৪)
- মনে যে আশা লয়ে এসেছি (পৃ. ৪১৪)
- এখনো তারে চোখে দেখি নি (পৃ. ৪১৫)
- বঁধু, তোমায় করব রাজা (পৃ. ৪১৫)
- এরা পরকে আপন করে (পৃ. ৪১৫)
- সমুখেতে বহিছে তটিনী (পৃ. ৪১৫)
- বুঝি বেলা বহে যায় (পৃ. ৪১৬)
- বনে এমন ফুল ফুটেছে (পৃ. ৪১৬)
- আমি কেবল তোমার দাসী (পৃ. ৪১৬)
- আজ যেমন করে গাইছে আকাশ (পৃ. ৪১৭)
- যৌবনসরসীনীরে মিলনশতদল (পৃ. ৪১৭)
- সখী, বলল দেখি লো (বলো দেখি সখী লো (পৃ. ৪১৭)
- দেখে যা, দেখে যা দেখে যা ললা তোরা (পৃ. ৪১৮)
- নিমেষের তরে-শরমে বাধিল (পৃ. ৪১৮)
- আমি হৃদয়ের কথা বলিতে ব্যাকুল (পৃ. ৪১৮)
- ওকে ব (ওকে বলে (পৃ. ৪১৮)
- কে ডাকে (পৃ. ৪১৯)
- স, সে গেল কোথায় (পৃ. ৪১৯)
- বিদায় করেছ যারে নয়নজলে (পৃ. ৪১৯)
- বুঝে কারে তুমি ভাসালে আঁখিজলে (পৃ. ৪২০)
- নয়ন মেলে দেখি, আমায় (পৃ. ৪২০)
- হাসিরে কি লুকাবি লাজে (পৃ. ৪২০)
- যে ফুল ঝরে সেই তো ঝরে (পৃ. ৪২১)
- সাজাব তোমারে হে ফুল দিয়ে দিয়ে (পৃ. ৪২১)
- মন জানে, মনোমোহন আইল (পৃ. ৪২১)
- হল না লো, হল না, সই (পৃ. ৪২১)
- ও কেন চুরি করে চায় (পৃ. ৪২১)
- কেহ কারো মন বুঝে (পৃ. ৪২২)
- গেল গো ফিরিল না (পৃ. ৪২২)
- ব, গোলাপ, মোরে বল্ (পৃ. ৪২২)
- আমার যেতে সরে না মন (পৃ. ৪২৩)
প্রকৃতি
- বিশ্ব-বীণারবে বিশ্বজন মোহিছে (পৃ. ৪২৭)
- কুসুমে কুসুমে চরণচিহ্ন (পৃ. ৪২৮)
- এ কী আকুলতা ভুবনে (পৃ. ৪২৮)
- আজ তালের বনের করতালি (পৃ. ৪২৯)
- আঁধার কুঁড়ির বাধন টুটে (পৃ. ৪২৯)
- পূর্ণচাদের মায়ায় আজি (পৃ. ৪২৯)
- কত যে তুমি মনোহর (পৃ. ৪৩০)
- আকাশ-ভরা সূর্য-তারা (পৃ. ৪৩০)
- ব্যাকুল বকুলের ফুলে (পৃ. ৪৩০)
- নাই রস নাই, দারুণ দাহনবেলা (পৃ. ৪৩১)
- দারুণ অগ্নিবাণে (পৃ. ৪৩১)
- এসো এসো হে তৃষ্ণার জল (পৃ. ৪৩১)
- হৃদয় আমার, ওই বুঝি তোর বৈশাখী ঝড় (পৃ. ৪৩২)
- এসসা, এসো, এসো, হে বৈশাখ (এসো হে বৈশাখ (পৃ. ৪৩২)
- নমো নমমা হে বৈরাগী (পৃ. ৪৩৩)
- মধ্যদিনে যবে গান বন্ধ করে পাখি (পৃ. ৪৩৩)
- ওই বুঝি কালবৈশাখী (পৃ. ৪৩৩)
- প্রখর তপনতাপে (পৃ. ৪৩৪)
- বৈশাখের এই ভোরের হাওয়া (পৃ. ৪৩৪)
- বৈশাখ হে, মৌনী তাপস (পৃ. ৪৩৪)
- শুষ্কতাপের দৈত্যপুরে (পৃ. ৪৩৫)
- হে তাপস, তব শুষ্ক কঠোর (পৃ. ৪৩৫)
- মধ্যদিনের বিজন বাতায়নে (পৃ. ৪৩৬)
- তপস্বিনী হে ধরণী (পৃ. ৪৩৬)
- চক্ষে আমার তৃষ্ণা ওগ (পৃ. ৪৩৬)
- এসো শ্যামলসুন্দর (পৃ. ৪৩৭)
- ওই আসে ওই অতি ভৈরব হরষে (পৃ. ৪৩৭)
- ঝর-ঝর বরিষে বারিধারা (পৃ. ৪৩৯)
- গহন ঘন ছাইল গগন ঘনাইয়া (পৃ. ৪৩৯)
- হেরিয়া শ্যামল ঘন নীল গগনে (পৃ. ৪৪০)
- শাঙনগগনে ঘোর ঘনঘটা (পৃ. ৪৪০)
- মেঘের পরে মেঘ (পৃ. ৪৪১)
- আষাঢ়সন্ধ্যা ঘনিয়ে এল (পৃ. ৪৪১)
- আজ বারি ঝরে ঝরঝর (পৃ. ৪৪১)
- কাপিছে দেহলতা থরথর (পৃ. ৪৪২)
- আমার দিন ফুরালো ব্যাকুল বাদলসাঁঝে (পৃ. ৪৪২)
- বাদল-মেঘে মাদল বাজে (পৃ. ৪৪৩)
- ওগো আমার শ্রাবণমেঘের (পৃ. ৪৪৩)
- তিমির-অবগুণ্ঠনে বদন তব ঢাকি (পৃ. ৪৪৩)
- আকাশ-তলে দলে দলে (পৃ. ৪৪৪)
- কদম্বেরই কানন ঘেরি (পৃ. ৪৪৪)
- আষাঢ় কোথা হতে আজ পেলি ছাড়া (পৃ. ৪৪৪)
- ছায়া ঘনাইছে বনে বনে (পৃ. ৪৪৫)
- এই শ্রাবণ-বেলা বাদল-ঝরা (পৃ. ৪৪৫)
- শ্রাবণবরিষন পার হয়ে (পৃ. ৪৪৫)
- আজ কিছুতেই যায় না মনের ভার (পৃ. ৪৪৬)
- গহন রাতে শ্রাবণধারা পড়িছে ঝরে (পৃ. ৪৪৬)
- যেতে দাও যেতে দাও গেল যারা (পৃ. ৪৪৭)
- ভেবেছিলেম আসবে ফিরে (পৃ. ৪৪৭)
- আজি ওই আকাশ-'পরে সুধায় ভরে (পৃ. ৪৪৭)
- ও আষাঢ়ের পূর্ণিমা আমার (পৃ. ৪৪৮)
- শ্যামল ছায়া, নাইবা গেলে (পৃ. ৪৪৮)
- আহ্বান আসিল মহোৎসবে (পৃ. ৪৪৮)
- কোন্ পুরাতন প্রাণের টানে (পৃ. ৪৪৯)
- নীল অঞ্জনঘন পুঞ্জছায়ায় (পৃ. ৪৪৯)
- আজ শ্রাবণের আমন্ত্রণে (পৃ. ৪৫০)
- পথিক মেঘের দল জোটে ওই (পৃ. ৪৫০)
- বমানিক দিয়ে গাঁথা (পৃ. ৪৫০)
- ওরে ঝড় নেমে আয় (ওরে ঝড় নেবে আয় (পৃ. ৪৫১)
- এই শ্রাবণের বুকের ভিতর (পৃ. ৪৫১)
- মেঘের কোলে কোলে যায় রে চলে (পৃ. ৪৫১)
- উতল ধারা বাদল (উতল ধারায় (পৃ. ৪৫২)
- ওই-যে ঝড়ের মেঘের কোলে (পৃ. ৪৫২)
- কখন বাদল ছোঁয়া লেগে (পৃ. ৪৫৩)
- আজ নবীন মেঘের সুর লেগেছে (পৃ. ৪৫৩)
- আজ আকাশের মনের কথা (পৃ. ৪৫৪)
- এই সকালবেলার বাদল-আঁধারে (পৃ. ৪৫৪)
- পুব-সাগরের পার হতে কোন (পৃ. ৪৫৪)
- আজি বর্ষারাতের শেষে (পৃ. ৪৫৫)
- শ্রাবণমেঘের আধেক দুয়ার (পৃ. ৪৫৫)
- বহু যুগের ও পার হতে (পৃ. ৪৫৫)
- বাদল-বাউল বাজায় রে একতারা (পৃ. ৪৫৬)
- এ কী গভীর বাণী এল ঘন মেঘের (পৃ. ৪৫৬)
- আজি হৃদয় আমার যায় যে ভেসে (হৃদয় আমার (পৃ. ৪৫৬)
- ভোর হল যেই শ্রাবণশর্বরী (পৃ. ৪৫৭)
- বৃষ্টিশেষের হাওয়া কিসের খোজে (পৃ. ৪৫৭)
- বাদল-ধারা হল সারা (পৃ. ৪৫৭)
- ঝরে ঝর ঝর ভাদর-বাদর (পৃ. ৪৫৮)
- এসো নীপবনে ছায়াবীথিতলে (পৃ. ৪৫৮)
- কোথা যে উধাও হল (পৃ. ৪৫৮)
- আজ শ্রাবণের পূর্ণিমাতে (পৃ. ৪৫৮)
- পুব-হাওয়াতে দেয় দোলা আজ (পৃ. ৪৫৯)
- অশ্রুভরা বেদনা দিকে দিকে জাগে (পৃ. ৪৫৯)
- ধরণীর গগনের মিলনের ছন্দে (পৃ. ৪৫৯)
- বন্ধু, রহো রহো সাথে (পৃ. ৪৬০)
- একলা বসে বাদলশেষে শুনি কত কী (পৃ. ৪৬০)
- শ্যামল শোভন শ্রাবণ, তুমি (পৃ. ৪৬০)
- নমো নমো, নমো করুণাঘন, নমমা হে (পৃ. ৪৬১)
- তপের তাপের বাঁধন কাটুক (পৃ. ৪৬১)
- ওই কি এলে আকাশপারে (পৃ. ৪৬১)
- গগনে গগনে আপনার মনে (পৃ. ৪৬২)
- শ্রবণ, তুমি বাতাসে কার আভাস পেলে (পৃ. ৪৬২)
- কেন পান্থ, এ চঞ্চল (পৃ. ৪৬২)
- আজি শ্রাবণঘনগহন মোহে (পৃ. ৪৬৩)
- আজি ঝড়ের রাতে তোমার (পৃ. ৪৬৩)
- চলে ছলছল নদীধা॥ সুর: দেখো দেখো, দেখো, শুকতারা (পৃ. ৪৬৩)
- আমারে যদি জাগালে আজি নাথ (পৃ. ৪৬৪)
- আবার এসেছে আষাঢ় আকাশ ছেয়ে (পৃ. ৪৬৪)
- এসো হে এসো সজল ঘন (পৃ. ৪৬৪)
- চিত্ত আমার হারালো আজ (পৃ. ৪৬৫)
- আবার শ্রাবণ হয়ে এলে ফিরে (পৃ. ৪৬৫)
- ধরণী, দূরে চেয়ে কেন আজ আছিস জেগে (পৃ. ৪৬৫)
- হৃদয়ে মন্দ্রিল ডমরু গুরুগুরু (পৃ. ৪৬৬)
- মধুগন্ধে-ভরা মৃদুষিঋছায়া (পৃ. ৪৬৬)
- আমি তখন ছিলেম মগন গহন (পৃ. ৪৬৬)
- আমি শ্রাবণ-আকাশে ওই দিয়েছি পাতি (পৃ. ৪৬৭)
- ভোর থেকে আজ বাদল ছুটেছে (পৃ. ৪৬৭)
- নীল নবঘনে আষাঢ়গগনে (পৃ. ৪৬৮)
- থামাও রিমিকি ঝিমিকি বরিষন (পৃ. ৪৬৯)
- আজি পল্লিবালিকা অলকগুচ্ছ সাজালো (পৃ. ৪৬৯)
- ওই মালতীলতা দোলে (পৃ. ৪৬৯)
- আঁধার অম্বরে প্রচণ্ড ডম্বরু (পৃ. ৪৭০)
- হৃদয় আমার নাচে রে আজিকে (পৃ. ৪৭০)
- আজ বরষার রূপ হেরি মানবের মাঝে (পৃ. ৪৭০)
- মনে হল, যেন পেরিয়ে এলেম (পৃ. ৪৭১)
- তুমি তৃষ্ণার শান্তি (দ্রষ্টব্য: তৃষ্ণার শান্তি (পৃ. ৪৭১)
- মম মন-উপবনে চলে অভিসারে (পৃ. ৪৭২)
- আজি বরিষন-মুখরিত (পৃ. ৪৭২)
- যায় দিন, ভারণদিন যায় (পৃ. ৪৭২)
- আমি কী গান গাব যে ভেবে না পাই (পৃ. ৪৭৩)
- কিছু বলব বলে এসেছিলেম (পৃ. ৪৭৩)
- মন মোর মেঘের সঙ্গী (পৃ. ৪৭৩)
- মোর ভাবনারে কী হাওয়ায় মাতালে (পৃ. ৪৭৪)
- আমার প্রিয়ার ছায়া আকাশে আজ ভাসে (পৃ. ৪৭৪)
- ওগো সঁওতালি ছেলে (পৃ. ৪৭৫)
- বাদল-দিনের প্রথম কদম ফুল (পৃ. ৪৭৫)
- আজি তোমায় আবার চাই শুনাবারে (