পাতা:অজীর্ণতা প্রতিকার ও ব্যবস্থা.djvu/২৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মাংসাহার ও শাক্ত-বৈষ্ণবের প্রকৃতি । . ৫১ দেশীয়গণের স্বাস্থ্যরক্ষার উদ্দেঙ্গেই যাহা বলা প্রয়োজন মনে করি তাহাই বলিতে চাহি । আমিষ ও নিরামিষের গুণাগুণ বর্ণনা করিয়া বৃথা গ্রন্থ কলেবর আর বৰ্দ্ধিত করিতে চাহি না ; তুলনায় যতদূর দেখা গিয়াছে তাহাতে আমরা কোন ক্রমেই বলিতে পারি ন যে, নিরামিষ আহারে শরীরে বলসঞ্চয় হয় ন৷ বা মেধাশক্তি বৰ্দ্ধিত হইতে পারে না । মাংসাহারে যে শারীরিক ও মানসিক বৃত্তি সমূহ রুক্ষ এবং উত্তেজিত হইয়া পাকে ইহার প্রমাণ হিন্দুর মধ্যেই শক্তি ও বৈষ্ণবে বেশ লক্ষিত হয়। বৈষ্ণবগণ প্রকৃতিতে নিরীহ বলিয় যে, মানসিক বুক্তি সমূহে শাক্ত অপেক্ষ। অপকষ্ট তাত কেহই বলিতে পরিবেন না । প্রেমাবতার চৈতষ্ঠদেবের কথা আগব। তৎসাময়িক হরিভক্তিপরায়ণ মহাষ্ট্রাপ্তবগণের ऍडाख् ছাড়িয়া দিলেও, আধুণিক সময়ের প্রভুপাদ ৬ বিজয়কৃঞ্চ গোস্বামী প্রভৃতি মুত ব! জীবিত বৈষ্ণবশ্রেষ্ঠগণকে মানসিক বৃত্তিতে কাহ। অপেক্ষ। নিকৃষ্ট বলিতে পারা যায় ? মাংসভোজনে প্রকৃতির করুশত। উৎপন্ন হয় একগ। যদি কেহ ੇ 3 প্রত্যক্ষ দর্শন সত্ত্বেও মানিয়া লইতে ন চাহেন, তাহা হইলে ক্ট{হাদিগের মনস্তুষ্টির জন্ম, আমরা ঐ সত্য বাক্যকে ভিন্ন প্রকারে বর্ণনা করিতেও পারি,--যেমন কঙ্কশ ও রুক্ষ প্রকুতির লোকই মাংসাদি ভোজনের डेअश्यामजकल मछ्रशत्र প্রকৃতি কখনই এক প্রকারের হইতে পারে না, তাই বোৰ হয় শারীরিক ও মানসিক প্রকৃতির বিভিন্নতাকেই লক্ষ্য করিয়া, হিন্দুসমাঙ্গে বৈষ্ণব ও শাক্তভেদে, আমিষ আহারের