পাতা:অথৈজল - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

.་ཚོ་༦༠༠༠ ,k &ఖ్యలో 1 • ༣ ཉི་ :יi" * st আখৈ আিজ আনন্দ, কিসের আনন্দ সে সব আমি ভেবে দেখিনি, ভেবে দেখবার প্রবৃত্তি তখন আমার নেইও। অত্যন্ত আনন্দে গাহাত-পা যেন বেলুনের মত হালকা হয়ে গেল। আমি যেন এখনি আকাশে উড়ে যেতে পারি। পুথিবীতে সব চেয়ে সুখী মানুষ এই মুহুর্তে যদি কেউ থাকে। তবে সে আমি। কারণ riांझांद्र डालदांगां उधांत्रि लांड कद्धछि । ওই চাউনি আমায় বুঝিয়ে দিয়েচে সে কথা । সঙ্গে সঙ্গে আমাকে পাগল করেচে। ওই চিন্তা। আমার মনের মধ্যে আর একটা বভূক্ষ মন ছিল, তার এতদিন সন্ধান পাইনি, আজ সে মন জেগে উঠেচে পান্নার মত রূপসী কিশোরীর স্পর্শে । আমার মত মধ্যবয়সী লোককে সতেরো-আঠারো বছরের একটি সুন্দরী কিশোরী ভালবেসে ফেলেচে- এ চিন্তা এক বোতল উগ্র সুরার চেয়েও মাদকতা আনে। যার ঠিক ওই বয়সে ওই অভিজ্ঞতা হয় নি, সে আমার কথা কিছুই বুঝতে পারবে না । জীবনের সব কিছু অভিজ্ঞতা সাপেক্ষ । যে রাস যে পায়নি, হাজার বর্ণনা দিলেও সে বুঝতে পারবে না। সে রসের ব্যাপার। এই জন্যেই বলেছে, অনধিকারীর সঙ্গে কোন কথা বলতে নেই । এমন একটি অনধিকারী এই গোবিন্দ দা । আবদুল হামিদটাও তাই। স্কুল মনে ওদের অন্য কোনো রসের স্পর্শ লাগে না, স্কুল রস ছাড়া। আবদুল হামিদ দাঁত বের করে বললে-আপনি বড় বেরসিক ডাক্তাররূৰুআমি বললাম-কেন ? ? ?